শুক্রবার ০৭ নভেম্বর ২০২৫, কার্তিক ২৩ ১৪৩২, ১৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ব্রেকিং

ইউক্রেনে রাশিয়ান সৈন্যের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী শিডিউল ঘোষণা করুন: ফখরুল আমজনতার দলের নিবন্ধন অবশ্যই প্রাপ্য: রিজভী ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪ পাখি খাদ্যের ঘোষণা দিয়ে পাকিস্তান থেকে পপি বীজ এনে ধরা মার্জারে যাওয়া ৫ ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত জেমকন গ্রুপের পরিচালক আনিসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, ফ্ল্যাট-জমি জব্দ গুমের সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড প্রয়োজনে ‘আঙুল বাঁকা করার’ হুমকি জামায়াতের বাংলাদেশে ‘আপাতত’ আসা হচ্ছে না জাকির নায়েকের হাসিনা, জয় ও পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেয়া শেষ লতিফ সিদ্দিকী ও মঞ্জুরুল আলমের জামিন হাই কোর্টে দুদকের মামলায় সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুরের বিচার শুরু ময়মনসিংহে হত‍্যা মামলায় ৩ জনের ফাঁসি

অর্থনীতি

১৮৮ কোটি ডলারের আকুর দায় পরিশোধ, রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের উপরে

ওএনপি২৪ নিউজ ডেস্ক

 প্রকাশিত: ২২:৪১, ৬ মে ২০২৫

১৮৮ কোটি ডলারের আকুর দায় পরিশোধ, রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের উপরে

আকুর ১৮৮ কোটি ডলারের দায় পরিশোধের পরও রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে

বাংলাদেশ গত মার্চ-এপ্রিল সময়ে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন (আকু)-এর ১৮৮ কোটি ডলার পরিশোধ করেছে, তারপরেও দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের উপরে রয়েছে। মঙ্গলবার সকালে রিজার্ভ ছিল ২২.০৬ বিলিয়ন ডলার, যা দিন শেষে কমে দাঁড়িয়েছে ২০.১৮ বিলিয়ন ডলারে।

আকু হচ্ছে একটি আন্তদেশীয় লেনদেন নিষ্পত্তির ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, ইরান, মিয়ানমার এবং মালদ্বীপের মধ্যে বাণিজ্যিক লেনদেনের অর্থ নিষ্পত্তি হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, মার্চে ১৭৫ কোটি ডলার এবং নভেম্বর-ডিসেম্বরে ১৬৭ কোটি ডলার আকুতে পরিশোধ করা হয়েছিল।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, গত সরকারের সময়ে রিজার্ভের যে পতন হয়েছিল, বর্তমানে তা তেমন দ্রুতগতিতে কমছে না এবং সাম্প্রতিক সময়ে রিজার্ভ কিছুটা স্থিতিশীল হয়েছে। ২০২১ সালের আগস্টে রিজার্ভ ছিল ৪৮.০৬ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের জুলাইয়ে কমে ২০.৪৮ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে, তবে চলতি বছরের এপ্রিলের শেষে তা ২২ বিলিয়নের উপরে ফিরে এসেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা আরও জানান, সাম্প্রতিক সময়ে অর্থ পাচার ও হুন্ডির চাহিদা কমে যাওয়ার ফলে প্রবাসী আয় ও রপ্তানি আয় বেড়েছে, যার কারণে ডলারের বাজারে অস্থিরতা কমেছে।