ব্রেকিং
একটি ভুল আমল ইস্তেখারার মনগড়া একটি পদ্ধতি
কোনো কাজ করার ইরাদা করলে কিংবা অত্যাসন্ন কোনো বিষয়ে আল্লাহর সাহায্য কামনা করতে তাঁরই দরবারে কায়মনোবাক্যে বিশেষ পদ্ধতিতে প্রার্থনা করার নাম ইস্তেখারা।
শুক্রবার, ১৮ আগস্ট ২০২৩, ১৬:৫৫একটি ভিত্তিহীন কিসসা ইয়া সানাম! ইয়া সামাদ! লোকমুখে বেশ প্রসিদ্ধ
এক ব্যক্তি সত্তর বছর ধরে একটি মূর্তির পূজা করত। সে ইয়া সানাম! ইয়া সানাম! বলে প্রার্থনা করত।
বুধবার, ১৬ আগস্ট ২০২৩, ২৩:৩৫আলেমকে জিজ্ঞাসা না করেই ডাক্তারের কথা অনুযায়ী আমল শুরু করে দেওয়া
সেদিন এক ভাই ফোনে তায়াম্মুমের নিয়ম জানতে চাইলেন। জিজ্ঞাসা করলাম, আপনার কী হয়েছে যে, তায়াম্মুম করে নামায পড়তে হবে?
মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০২৩, ১৮:৫২একটি ভুল মাসআলা : দাড়ি লম্বা করার শরয়ী বিধান
দাড়ি ইসলামের শিআর ও পরিচয়-চিহ্ন হিসেবে গণ্য। দাড়ি লম্বা করা এবং মোচ খাটো করা দ্বীনে তাওহীদের শিক্ষা, যা সকল নবীর শরীয়তে ছিল। দাড়ি লম্বা রাখা ওয়াজিব এবং এক মুষ্ঠি থেকে খাটো করা নাজায়েয। যেহেতু দাড়ি রাখা সকল নবীর পবিত্র রীতি ছিল তাই একে ‘সুন্নত’ও বলা হয়। এতে কারো কারো ভুল ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে, দাড়ি লম্বা করাও অন্যান্য সাধারণ সুন্নতের মতো একটি সুন্নত। অতএব তা করলে ভালো, না করলেও গুনাহ নেই! এটা একদম ভুল ধারণা। দাড়ি এমন কোনো সুন্নত নয়, যা রাখা-না রাখার স্বাধীনতা রয়েছে, এটা একটা ‘সুন্নতে ওয়াজিবা’। অর্থাৎ সুন্নতে মুয়াক্কাদা থেকেও এর গুরুত্ব বেশি এবং এটা পরিত্যাগ করলে গুনাহ হয়।
বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২২, ১৪:০৬এটি হাদীস নয়
এক বক্তার ওয়াজে শোনা গেল, “রাসূলের মুয়াজ্জিন হযরত বেলাল রা. ‘আশহাদু’ ঠিকমত উচ্চারণ করতে পারতেন না। তিনি ش(শীন) কে س(সীন) পড়তেন। তার এই অশুদ্ধ উচ্চারণে লোকদের আপত্তির কারণে তাকে আযানের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় এবং তার পরিবর্তে অন্য একজন সহীহ উচ্চারণকারীকে মুয়াজ্জিন বানানো হয়।
বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২২, ১৪:০৫কবরকে কেন্দ্র করে যে সকল কুসংস্কার সমাজে বহুল প্রচলিত
কবরকে ঘিরে কিছু ভুল বিশ্বাস, কুসংস্কার আমাদের সমাজে আছে। পৃথিবীর প্রায় অঞ্চলে এই কুসংস্কারগুলো নানাভাবে নানা পদ্ধতিতে মানুষ লালন করে। সেই ভুল বিশ্বাসগুলো কী এবং এগুলোর প্রতিকার কিভাবে সম্ভব__এ সম্পর্কে কিঞ্চিৎ আলোচনা করা হল।
বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২২, ২১:৫৭আজানে নবীজী সাঃ এর নাম শুনে আঙ্গুল চুম্বন বিদআত!
ইদানিং আজানের সময় “আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ” শব্দ শুনে আঙ্গুলে চুমু খেয়ে চোখে মোছা বিষয়ে বেশ বিতর্ক চলছে। এ বিষয়ে পরিস্কার ধারণা পেতে অনেকে অনুরোধ করছেন। সেই হিসেবে এ বিষয়ে অল্প সময়ে কিছু তথ্যাদি উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হল।
সোমবার, ২৮ নভেম্বর ২০২২, ২৩:৩০একটি ভুল মাসআলা : দাড়ি লম্বা করার শরয়ী বিধান
শিক্ষা, যা সকল নবীর শরীয়তে ছিল। দাড়ি লম্বা রাখা ওয়াজিব এবং এক মুষ্ঠি থেকে খাটো করা নাজায়েয। যেহেতু দাড়ি রাখা সকল নবীর পবিত্র রীতি ছিল তাই একে ‘সুন্নত’ও বলা হয়। এতে কারো কারো ভুল ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে, দাড়ি লম্বা করাও অন্যান্য সাধারণ সুন্নতের মতো একটি সুন্নত। অতএব তা করলে ভালো, না করলেও গুনাহ নেই! এটা একদম ভুল ধারণা। দাড়ি এমন কোনো সুন্নত নয়, যা রাখা-না রাখার স্বাধীনতা রয়েছে, এটা একটা ‘সুন্নতে ওয়াজিবা’। অর্থাৎ সুন্নতে মুয়াক্কাদা থেকেও এর গুরুত্ব বেশি এবং এটা পরিত্যাগ করলে গুনাহ হয়।
বুধবার, ৯ নভেম্বর ২০২২, ১১:৫৮এটা হাদীস নয়
(আমার জন্ম হয়েছে ন্যায়পরায়ণ শাসক নওশেরওঁয়ার যুগে) এই বাক্যটাকে হাদীস মনে করেন এবং এই কথাটাকে সঠিক মনে করেন অথচ এটা একটা ভিত্তিহীন বর্ণনা এবং যেমন মুহাদ্দিস ছনআনী প্রমুখ বলেছেন, এটা একটা মওযূ রেওয়ায়েত। এ প্রসঙ্গে হালীমী রাহ সুন্দর কথা বলেছেন যে, ‘রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাফের ও মুশরিককে কীভাবে ‘আদিল’ বলতে পারেন?’
বুধবার, ৯ নভেম্বর ২০২২, ১১:৫৬একটি ভুল চিন্তা : ওজরের হালতে কি মাসআলা নেই?
কারো কারো চিন্তার ধারাই অতি অদ্ভূত। তারা যেন মনে করেন, ওজরের হালতে মানুষ শরঈ বিধিবিধানের অধীন থাকে না। এজন্য তারা একটা নিয়ম বানিয়ে নিয়েছে যে, ‘ওজরের সময় কোনো মাসআলা নেই!’ তাদের ধারণা যেন এই যে, ওজরের কারণে মানুষ সম্পূর্ণ আযাদ হয়ে যায়, কোনো ধরনের নিয়মনীতির অধীন সে থাকে না।
বুধবার, ৯ নভেম্বর ২০২২, ১১:৫৫একটি ভিত্তিহীন কিসসা উম্মুল মুমিনীন খাদিজা রা.-এর কবরের সওয়ালের জ
কোনো কোনো অসতর্ক বক্তাকে বলতে শোনা যায়, যখন খাদিজা রা. ইন্তেকাল করলেন, নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দাফন শেষ করে খাদিজা রা.-এর কবরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকলেন। আবু বকর রা. নবীজীকে আসতে বললে নবীজী বললেন, খাদিজা কবরের তিন প্রশ্নের উত্তর দেওয়া পর্যন্ত আমি এখান থেকে যাব না। সে যদি উত্তর দিতে না পারে তাহলে আমি তার পক্ষ থেকে উত্তর দিয়ে দিব।
মঙ্গলবার, ৮ নভেম্বর ২০২২, ১০:৪৪ভিত্তিহীন বর্ণনা রবিউল আউয়াল কেন্দ্রিক বানোয়াট আমল ও তার ফযীলত
বার চাঁদের আমল শিরোনামের কিছু পুস্তকে রবিউল আউয়াল মাস কেন্দ্রিক কিছু বানোয়াট আমল ও তার ফযীলত উল্লেখ করা হয়েছে। সেগুলোর একটিতে লেখা হয়েছে- রবিউল আউয়াল মাসে নিম্নোক্তরূপে আমল করলে আল্লাহ পাকের কৃপায় যে কোনো বাসনা সফল এবং অশেষ নিআমত লাভ হয়।
মঙ্গলবার, ৮ নভেম্বর ২০২২, ১০:৪৩এটি হাদীস নয় মসজিদে বেশি কথা বললে ফিরিশতারা বলে...
إذَا أَتَى الرَّجُلُ الْمَسْجِدَ فَأَكْثَرَ مِنْ الْكَلَامِ تَقُولُ لَهُ الْمَلَائِكَةُ: اُسْكُتْ يَا وَلِيّ اللهِ، فَإِنْ زَادَ تَقُولُ: اُسْكُتْ يَا بَغِيضَ اللهِ، فَإِنْ زَادَ تَقُولُ: اُسْكُتْ عَلَيْكَ لَعْنَةُ اللهِ. কোনো ব্যক্তি যখন মসজিদে এসে বেশি কথা বলে তখন ফিরিশতারা বলে, হে আল্লাহর ওলী! চুপ কর। যদি আরো বেশি কথা বলে তখন বলে, হে আল্লাহর দুশমন! চুপ কর। তার পরও যদি সে ক্ষান্ত না হয় বলে, তোমার উপর আল্লাহর লানত, চুপ কর।
মঙ্গলবার, ৮ নভেম্বর ২০২২, ১০:৪১আরেকটি কুসংস্কার এক সন্তান গর্ভে থাকতে আরেক সন্তানের খতনা করানো য
কিছু মানুষকে প্রশ্ন করতে দেখা যায়, স্ত্রী গর্ভবতী অবস্থায় কি অন্য সন্তানের খতনা করানো যাবে? এতে কি গর্ভের সন্তানের কোনো ক্ষতি হবে? বা এক্ষেত্রে কি কোনো বিধিনিষেধ আছে?
সোমবার, ৭ নভেম্বর ২০২২, ১৩:০২একটি কুসংস্কার যে তারিখে জন্ম সে তারিখে বিবাহ করা যাবে না
কিছু মানুষের ধারণা, যে তারিখে জন্ম সে তারিখে বিবাহ করা যাবে না। তাহলে অমঙ্গল হবে। আসলে এটি একটি কুসংস্কার; যা হিন্দু সমাজ থেকে মুসলিমদের মাঝে ছড়িয়েছে। তাদের অনেকে মনে করে, জন্মের তারিখে এমনকি জন্মের মাসে বিবাহ করলে ব্যক্তির ধনপুত্র নাশ হয়। সে মহাদুঃখে দিনপাত করতে থাকে। এ বিশ্বাস থেকেই তারা জন্মদিনে অথবা জন্মমাসে বিবাহ থেকে বিরত থাকে।
সোমবার, ৭ নভেম্বর ২০২২, ১২:৪৩ভিত্তিহীন বর্ণনা মুহাররম ও আশুরা কেন্দ্রিক ভিত্তিহীন কিছু বর্ণনা
মুহাররম ও আশুরা কেন্দ্রিক ভিত্তিহীন বিভিন্ন ঘটনা আমাদের সমাজে প্রচলিত। সে বিষয়ে মাসিক আলকাউসারে স্বতন্ত্র প্রবন্ধ লেখা হয়েছে। এ বিভাগেও কিছু বিষয় এসেছে। আজ বার চান্দের ফযীলত জাতীয় পুস্তকের মাধ্যমে সমাজে ছড়ানো মুহাররমের প্রথম দশকের আমল এবং আশুরা কেন্দ্রিক আবিষ্কৃত নামায ও তার ফযীলত বিষয়ক ভিত্তিহীন কিছু বর্র্ণনা তুলে ধরা হচ্ছে।
সোমবার, ৭ নভেম্বর ২০২২, ১২:২৯