শুক্রবার ০৯ মে ২০২৫, বৈশাখ ২৬ ১৪৩২, ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৬

ব্রেকিং

আইভীর বাড়িতে পুলিশ, অনুসারীদের জটলা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের পরবর্তী ধাপের আলোচনার কর্মপরিকল্পনা দ্রুত চূড়ান্ত করার নির্দেশ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা আমরা অন্তবর্তীকালীন সরকারের সাফল্য চাই: মির্জা ফখরুল তথ্যযুদ্ধ: কতটা সত্যি বলছে ভারত ও পাকিস্তান? ভারত-পাকিস্তানের সংঘাতে এরপর কী? পাকিস্তান ভারত সীমান্তে উত্তেজনার নতুন অধ্যায়: ক্ষেপণাস্ত্র, হামলা ও তথ্যযুদ্ধ আওয়ামী লীগের দুই সহযোগী সংগঠন নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে: আসিফ মাহমুদ জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনে নেতৃত্ব পরিবর্তন: স্নিগ্ধর পদত্যাগ আবদুল হামিদের দেশত্যাগে জড়িতদের ধরা হবে, না হলে আমিই চলে যাব: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সরকার সংবাদপত্রের মধ্যে ইতিবাচক প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখতে চায় : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা প্রথম আমেরিকান পোপ হলেন রবার্ট প্রিভোস্ট ২০২৫: টেকনোলজির ঝড় উঠছে! ভারত-পাকিস্তানে যুদ্ধের দামামা: বাংলাদেশে কী প্রভাব, করণীয় কী রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ

অর্থনীতি

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি তদন্তে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন

 প্রকাশিত: ১৭:০৭, ১২ মার্চ ২০২৫

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি তদন্তে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন

রিজার্ভ চুরি

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনা পর্যালোচনা করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ছয় সদস্যের উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে সভাপতি করে গঠিত এ কমিটিকে তিন মাসের মধ্যে সুপারিশ দিতে বলা হয়েছে।

বুধবার (১২ মার্চ) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। কমিটির সদস্যরা হলেন—সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পরিচালক আলী আশফাক এবং রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নজরুল হুদা।


কমিটির দায়িত্ব হলো ২০১৬ সালের রিজার্ভ চুরির তদন্ত অগ্রগতি ও সরকারি পদক্ষেপগুলো পর্যালোচনা করা, দায়দায়িত্ব নির্ধারণ করা এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে সুপারিশ দেওয়া। কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা দেবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, এবং প্রয়োজনে তারা সদস্য অন্তর্ভুক্ত করতে ও সভা আয়োজন করতে পারবে।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি হয়। হ্যাকাররা সুইফট পেমেন্ট পদ্ধতির দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউইয়র্ক থেকে এই অর্থ হাতিয়ে নেয়।