আন্তর্জাতিক চুক্তি লঙ্ঘনের ঝুঁকি নিয়ে সরকারকে সতর্ক করল গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান

গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান প্রজ্ঞা (প্রগতির জন্য জ্ঞান)।
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের প্রক্রিয়ায় তামাক কোম্পানির সঙ্গে সরকারের উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্তে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি সংস্থা প্রজ্ঞা (প্রগতির জন্য জ্ঞান)।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংস্থাটি জানায়, সংশ্লিষ্ট তামাক কোম্পানির মতামত গ্রহণ করা হলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল (এফসিটিসি)-এর আর্টিকেল ৫.৩ এবং এর গাইডলাইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন হবে। এই চুক্তির ব্যত্যয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হওয়ার আশঙ্কাও প্রকাশ করেছে তারা।
বিবৃতিতে বলা হয়, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের লক্ষ্যে স্টেকহোল্ডার সভা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অর্থ উপদেষ্টার নেতৃত্বাধীন উপদেষ্টা কমিটি। এই কমিটির একটি বৈঠক গত ১৩ জুলাই অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৪’-এর খসড়া পর্যালোচনা করা হয়।
প্রজ্ঞার নির্বাহী পরিচালক এবিএম জুবায়ের স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, এ ধরনের বৈঠকে তামাক কোম্পানির মতামত গ্রহণ আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুযায়ী গ্রহণযোগ্য নয়। এফসিটিসি’র আর্টিকেল ৫.৩ অনুযায়ী, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন, নীতিমালা বা বিধিমালা প্রণয়নের সময় তামাক কোম্পানি বা তাদের সংশ্লিষ্ট কোনো পক্ষের প্রস্তাব, মতামত বা অংশগ্রহণ বৈধ নয়।
প্রজ্ঞা আরও জানায়, বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম প্রথম দেশ হিসেবে ২০০৩ সালে এই আন্তর্জাতিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে এবং ২০০৮ সালে এর গাইডলাইনও অনুস্বাক্ষর করেছে।
সংগঠনটি সরকারের প্রতি উপদেষ্টা কমিটির এ সিদ্ধান্ত বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছে এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধিত খসড়া পাস করার দাবি জানিয়েছে।
উল্লেখ্য, সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে এফসিটিসি’র আর্টিকেল ৫.৩ অনুসরণে একটি গাইডলাইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করছে।
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের প্রক্রিয়ায় তামাক কোম্পানির সঙ্গে সরকারের উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্তে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি সংস্থা প্রজ্ঞা (প্রগতির জন্য জ্ঞান)।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংস্থাটি জানায়, সংশ্লিষ্ট তামাক কোম্পানির মতামত গ্রহণ করা হলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল (এফসিটিসি)-এর আর্টিকেল ৫.৩ এবং এর গাইডলাইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন হবে। এই চুক্তির ব্যত্যয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হওয়ার আশঙ্কাও প্রকাশ করেছে তারা।
বিবৃতিতে বলা হয়, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের লক্ষ্যে স্টেকহোল্ডার সভা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অর্থ উপদেষ্টার নেতৃত্বাধীন উপদেষ্টা কমিটি। এই কমিটির একটি বৈঠক গত ১৩ জুলাই অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৪’-এর খসড়া পর্যালোচনা করা হয়।
প্রজ্ঞার নির্বাহী পরিচালক এবিএম জুবায়ের স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, এ ধরনের বৈঠকে তামাক কোম্পানির মতামত গ্রহণ আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুযায়ী গ্রহণযোগ্য নয়। এফসিটিসি’র আর্টিকেল ৫.৩ অনুযায়ী, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন, নীতিমালা বা বিধিমালা প্রণয়নের সময় তামাক কোম্পানি বা তাদের সংশ্লিষ্ট কোনো পক্ষের প্রস্তাব, মতামত বা অংশগ্রহণ বৈধ নয়।
প্রজ্ঞা আরও জানায়, বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম প্রথম দেশ হিসেবে ২০০৩ সালে এই আন্তর্জাতিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে এবং ২০০৮ সালে এর গাইডলাইনও অনুস্বাক্ষর করেছে।
সংগঠনটি সরকারের প্রতি উপদেষ্টা কমিটির এ সিদ্ধান্ত বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছে এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধিত খসড়া পাস করার দাবি জানিয়েছে।
উল্লেখ্য, সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে এফসিটিসি’র আর্টিকেল ৫.৩ অনুসরণে একটি গাইডলাইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করছে।