সোমবার ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, পৌষ ৮ ১৪৩২, ০২ রজব ১৪৪৭

ব্রেকিং

তারেক রহমান ভোটার হবেন ২৭ ডিসেম্বর: সালাহউদ্দিন হাদি হত্যাকাণ্ডে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হাদি হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে: আইন উপদেষ্টা হাদির হত্যার বিচারে ৩ দাবি ইনকিলাব মঞ্চের আন্দোলনের মুখে রাবির আওয়ামীপন্থি ৬ ডিনকে অপসারণ ভোট যত এগিয়ে আসবে, ভয় তত কেটে যাবে: সিইসি প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার ১৭: ডিএমপি ঢাকা ও দিল্লির মধ্যে উত্তেজনা কমানোর আহ্বান রাশিয়ার দারফুরের বাজারে ড্রোন হামলায় নিহত ১০ শুটার ফয়সাল ও সংশ্লিষ্টদের ব্যাংক হিসাবে ১২৭ কোটি টাকার লেনদেন ভোট: আইনশৃঙ্খলা ও অপতথ্য ঠেকাতে মনিটরিং সেল করবে ইসি ৫ বছর দণ্ডের বিরুদ্ধে সাবেক আইজিপি মামুনের আপিল ইন্দোনেশিয়ায় বাস দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত

অর্থনীতি

আল–আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের এমডি ফরমান চৌধুরীসহ চার কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক ছুটিতে

 আপডেট: ২১:৪৪, ১৪ এপ্রিল ২০২৫

আল–আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের এমডি ফরমান চৌধুরীসহ চার কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক ছুটিতে

আল–আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক

আল–আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফরমান আর চৌধুরীসহ ঊর্ধ্বতন চার কর্মকর্তাকে তিন মাসের বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। ছুটিতে পাঠানো অন্যরা হলেন ডিএমডি ও সিএফও মোহাম্মদ নাদিম, ডিএমডি ও আইটি বিভাগের প্রধান আমিনুল ইসলাম ভূঁইয়া এবং ট্রেজারি প্রধান মো. আব্দুল মবিন। ১৩ এপ্রিল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের চলমান অডিট কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংক খাতে একাধিক জালিয়াতি ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ তদন্তে বাংলাদেশ ব্যাংক বেশ সক্রিয় হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত সাতটি ব্যাংকের এমডিকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, এসআইবিএল, ইউনিয়ন ব্যাংক ও আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক।

গত ৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক ১৫টি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করেছে। আল–আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের পুরোনো পর্ষদ বাতিল করে ৩ সেপ্টেম্বর নতুন বোর্ড গঠন করা হয়, যার নেতৃত্বে রয়েছেন লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের সাবেক এমডি খাজা শাহরিয়ার। নতুন বোর্ড অভ্যন্তরীণ অনিয়ম চিহ্নিত করে বাংলাদেশ ব্যাংকে রিপোর্ট করে।

ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন এস আলম গ্রুপের মালিক আব্দুস সামাদ লাবু, যিনি দীর্ঘদিন ব্যাংকটির নিয়ন্ত্রণে ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, এসব পদক্ষেপ ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ও স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগেরই অংশ।