শনিবার ২৬ এপ্রিল ২০২৫, বৈশাখ ১৩ ১৪৩২, ২৭ শাওয়াল ১৪৪৬

ব্রেকিং

অন্তিম শয়ানের আগে ফ্রান্সিসকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে ভ্যাটিকানে লাখো মানুষ পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্যানুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন যারা ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকায় প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের আগে আ.লীগের বিচার হতে হবে, সমাবেশে শহীদদের স্বজনরা কেউ যাতে নিপীড়নের মুখে না পড়ে এমন বাংলাদেশ গড়তে চাই: আলী রীয়াজ দেশের কিছু স্থানে বৃষ্টির সম্ভাবনা রাঙামাটিতে অটোরিকশা ও পিকআপের সংঘর্ষে নিহত ৫ মে-জুনের গরমে কতটা আরাম দেবে বিদ্যুৎ? মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেলের ২ দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল দুজনের বর্ণিল আয়োজনে চট্টগ্রামে চলছে স্যানমার ঈদ ফেস্টিভ্যাল সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করেছে ভারত, কতটা ক্ষতি হবে পাকিস্তানের? ‘নিজেরাই সামলে নেবে’, ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে ট্রাম্প ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের ফের গোলাগুলি চুক্তির ‘খুব কাছে’ রাশিয়া-ইউক্রেইন, বললেন ট্রাম্প পহেলগাঁও কাণ্ড : আসামে গ্রেপ্তার করা হলো ৬ মুসলিমকে চীনকে অবশ্যই এআই চিপ চ্যালেঞ্জ ‘কাটিয়ে উঠতে’ হবে : শি জিনপিং `দেশ স্বাধীন হয়েছে, কিন্তু ছেলে ফিরেনি` - শহীদ আরাফাতের মায়ের আক্ষেপ

শিক্ষা

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে

 প্রকাশিত: ১৪:১৮, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে

আগামী চার মাসের মধ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহমদ।

তিনি বলেন, প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে সারা দেশে নিয়োগ এই প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।  

আজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চলমান উন্নয়ন কর্মকান্ডের অগ্রগতি পর্যালোচনা ও শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নের লক্ষ্যে আয়োজিত এক বিভাগীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

শিক্ষকদের উদারচিত্তে শিক্ষাদানের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে স্মার্ট সিটিজেন অন্যতম উপাদান। আর এই স্মার্ট সিটিজেন তৈরির আঁতুড় ঘর প্রাথমিক বিদ্যালয়। সেলক্ষ্যে গুণগত মান নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হবে।

সচিব বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩০ হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। বর্তমানে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩১ তে দাঁড়িয়েছে। তিনি আরো বলেন, ৩৯টি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে এডিপি বাস্তবায়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রথম সারিতে। প্রায় সকল ডেভলপমেন্ট পার্টনার প্রাথমিক শিক্ষার সাথে কাজ করছে। দেশে প্রাথমিক শিক্ষায় যথেষ্ট অবকাঠামোর কাজ হয়েছে। আগামী ১৬ মাসের মধ্যে শিক্ষার চলমান উন্নয়ন কাজে ১৩ হাজার কোটি টাকা খরচ করার টার্গেট রয়েছে। এছাড়াও আরো ৭ হাজার কোটি টাকার চাহিদা দেওয়া হয়েছে। ময়মনসিংহ বিভাগে প্রাথমিক শিক্ষার অবকাঠামোগত উন্নয়নে যথাসময়ে কাজ শেষ করার জন্য নজরদারির প্রয়োজন।

মতবিনিময় কর্মশালায় ময়মনসিংহ বিভাগের ৪টি জেলার সকল জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার (ডিপিইও), সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার (এডিপিইও), উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার সহকারী পরিচালক, প্রাইমারি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (পিটিআই) সুপার, স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) নির্বাহী প্রকৌশলী, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর (ডিপিএইচই) নির্বাহী প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ ও নেপের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।