মঙ্গলবার ২৫ মার্চ ২০২৫, চৈত্র ১১ ১৪৩১, ২৫ রমজান ১৪৪৬

ব্রেকিং

জরুরি অবস্থা জারি নিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে: স্বরাষ্ট্রসচিব সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করার চেষ্টা হচ্ছে: তারেক রহমান আ. লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা ও নিবন্ধন বাতিলের দাবি নাহিদের ৪৭তম বিসিএস: প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ২৭ জুন রাজশাহী ডিবির পাঁচ সদস্য বগুড়ায় অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগে আটক যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ২৭ মিনিট বন্ধ ছিল মেট্রোরেল ঈদের পরপরই ঢাকায় চালু হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার ভিসা কার্যক্রম সন্দ্বীপের কলঙ্ক থেকে আজ মুক্ত হলাম: ইউনূস জ্ঞান ফিরেছে তামিমের, কথা বলছেন পরিবারের সঙ্গে ১৫ লাখ রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য: এনবিআর চেয়ারম্যান সাকিব আল হাসানের সম্পদ ক্রোকের আদেশ তামিমের হার্টে ব্লক, পরানো হলো রিং প্রথমবারের মত সমুদ্রপথে ফেরি চলাচল শুরু ঈদের ছুটিতে ব্যাংকও বন্ধ ৯ দিন ঈদযাত্রা: ট্রেনের ফিরতি টিকেট বিক্রি শুরু প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে প্রাধান্য পাচ্ছে অর্থনৈতিক সহযোগিতা ইসরায়েলি হামলায় ‘গাজার নতুন প্রধানমন্ত্রী’ হাসপাতালে নিহত গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধের শুরু থেকে নিহত ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে ‘আমি শহীদ হতে যাই’: মাকে ফোনে বলেছিলেন শহীদ শাকিল

ইসলাম

সফরে ওযর ছাড়াই রোযা ভেঙে ফেলা যায় কী?

 আপডেট: ১৫:২৩, ১২ মার্চ ২০২৫

সফরে ওযর ছাড়াই রোযা ভেঙে ফেলা যায় কী?

প্রশ্ন
রমযানে আমি একদিন রোযা অবস্থায় সফর শুরু করি। সফরে যেহেতু রোযা ভেঙে ফেলার সুযোগ আছে, তাই কোনো ওযর ছাড়াই আমি রোযাটি ভেঙে ফেলি।

হুজুরের কাছে জানতে চাই, আমার এ কাজটি কি ঠিক হয়েছে? আমার ওপর কি এর কাফফারা ওয়াজিব হবে?

উত্তর
সফরের অজুহাতে রোযাটি ভেঙে ফেলা আপনার জন্য জায়েয হয়নি। কেননা সফর অবস্থায় দিনের শুরু থেকে রোযা না রাখার সুযোগ থাকলেও এ অবস্থায় রোযা রেখে ফেললে শরীয়তসম্মত কোনো ওযর ছাড়া শুধু সফরের অজুহাতে তা ভেঙে ফেলা জায়েয নয়। কাজেই আপনার ঐ দিনের রোযাটি ভেঙে ফেলা গুনাহের কাজ হয়েছে। আপনাকে এর জন্য তাওবা-ইস্তিগফার করতে হবে। অবশ্য আপনার ওপর এ কারণে কাফফারা ওয়াজিব হবে না।

* >المبسوط< للسرخسي ৩/৬৮ : رجل أصبح في أهله صائما ثم سافر لم يفطر؛ لأنه حين أصبح مقيما وجب عليه أداء الصوم في هذا اليوم حقا لله تعالى، وإنما أنشأ السفر باختياره، فلا يسقط به ما تقرر وجوبه عليه، وإن أفطر فلا كفارة عليه.

–বাদায়েউস সানায়ে ২/২৪৬; আযযাখিরাতুল বুরহানিয়া ৩/৯০; তাবয়ীনুল হাকায়েক ২/২০৫; আদ্দুররুল মুখতার ২/৪৩১; হাশিয়াতুত তাহতাবী আলাদ্দুর ১/৪৬৩