শুক্রবার ০২ মে ২০২৫, বৈশাখ ১৮ ১৪৩২, ০৪ জ্বিলকদ ১৪৪৬

ব্রেকিং

পহেলগাঁও হামলায় ‘র’-এর জড়িত থাকার গোপন নথি ফাঁস চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন নিয়ে ইন্টারিম সরকারকে হুঁশিয়ারি হাসনাত আবদুল্লাহর পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ১১৩৭ ‘মানবিক করিডোরের’ সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে: তারেক রহমান ‘জাতীয় স্বার্থে প্রস্তুত পাকিস্তান’—ট্যাংকের ওপর দাঁড়িয়ে বললেন সেনাপ্রধান বৈষম্যবিরোধী হয়ে থাকলে শ্রমিকের বেতন বাড়ান: ইউনূসকে সেলিম ‘দুর্দশায়’ ২৬ বাংলাদেশি, ‘ব্যবস্থার’ নির্দেশ ফিজি প্রধানমন্ত্রীর ভোটার তালিকায় রোহিঙ্গা: বিশেষ এলাকায় ‘কঠোর পদক্ষেপ’ ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে গড়বো এ দেশ নতুন করে’ স্লোগানের মধ্য দিয়ে আজ পালিত হচ্ছে মে দিবস উত্তেজনা কমাতে একসঙ্গে কাজ করুন: ভারত-পাকিস্তানকে যুক্তরাষ্ট্র ৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচনের তফসিল পাকিস্তানে ভারতের সম্ভাব্য হামলার ধরন যেমন হতে পারে ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয় পোপ হতে চান ট্রাম্প অবশেষে সেই খনিজ চুক্তিতে সই করল যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেইন

ইসলাম

বিতির নামাযে সন্দেহ হলে কী করা উচিত?

 প্রকাশিত: ০৭:৪২, ১২ জানুয়ারি ২০২৫

বিতির নামাযে সন্দেহ হলে কী করা উচিত?

প্রশ্ন: হুজুর, বিতির নামাযে আমি প্রায় সময়ই সন্দেহে পড়ে যাই যে, নামায দুই রাকাত হয়েছে, না তিন রাকাত। পরে দুই রাকাত ধরে নিয়েই নামায শেষ করি এবং শেষে সাহু সিজদা করি। সেদিন এ ব্যাপারে একজন আলেমকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন যে, বিতির নামাযে এরকম সন্দেহে পড়লে দ্বিতীয় রাকাত এবং তৃতীয় রাকাত উভয় রাকাতেই কুনুত পড়তে হবে।

হুজুরের কাছে জানতে চাই, উক্ত আলেম কি ঠিক বলেছেন? বিতির নামাযে এরকম সন্দেহ হলে আমার কী করা উচিত?

উত্তর: জ্বী, উক্ত আলেম ঠিকই বলেছেন। কারো যদি বিতির নামাযে দ্বিতীয় রাকাত না তৃতীয় রাকাত— এ নিয়ে সন্দেহ হয় এবং কোনো এক দিক স্থীর করতে না পারে তাহলে নিয়ম হল, শেষ দুই রাকাতেই সে দুআয়ে কুনূত পড়বে এবং নামায শেষে সাহু সিজদা করবে।

উল্লেখ্য, নামাযে প্রায়শই রাকাত সংখ্যা নিয়ে সন্দেহে পড়া উদাসীনতার লক্ষণ। তাই নামাযে আরো মনোযোগী হওয়া কাম্য।

* >التجنيس والمزيد< ২/৯১ : رجل شك في الوتر وهو في حالة القيام أنه في الثانية أو الثالثة، يتم الركعة ويقنت فيها لجواز أنها الثالثة، ثم يقعد ويقوم فيضيف إليها ركعة أخرى ويقنت فيها أيضا، وهو المختار.

—আলমুহীতুর রাযাবী ১/২৮৩; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ২/৩৪৫; আলবাহরুর রায়েক ২/৪১; শরহুল মুনইয়া, পৃ. ৪২১

আলকাউসার