মঙ্গলবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ২৫ ১৪৩২, ১৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

দুর্নীতি ও দুঃশাসনমুক্ত সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গড়তে চায় জামায়াত: পরওয়ার তফসিলের পর অনুমোদনহীন আন্দোলন কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ছাড়াল ৪০০ প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ আরও কয়েকটি এলাকায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা বেগম রোকেয়াকে ‘কাফির-মুরতাদ’ বললেন রাবি শিক্ষক শত বছরেও কেন আরেকজন রোকেয়া তৈরি হলো না, আক্ষেপ প্রধান উপদেষ্টার দেশের বাইরে যেতে চান না খালেদা জিয়া নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দেবে: নজরুল ফের সংঘর্ষে জড়াল ঢাকা কলেজ ও আইডিয়ালের শিক্ষার্থীরা ডিসেম্বরে এক লাখ ভ্যাট নিবন্ধনের লক্ষ্য এনবিআরের থাই হামলায় কম্বোডিয়ার নিহত বেড়ে ৬ লেবাননে হিজবুল্লাহর স্থাপনায় হামলার দাবি ইসরাইলি সেনাবাহিনীর লন্ডনযাত্রা স্থগিত, আপাতত ঢাকাতেই চলবে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সড়ক দুর্ঘটনায় আহত, হত্যাচেষ্টার অভিযোগ থানায় টানা ৪ দিন পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির ঘরে আফগান সীমান্তের কাছে ‘জঙ্গি হামলায় ৬ পাকিস্তানি সেনা নিহত’ উত্তর-পূর্ব জাপানে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্পে আহত অন্তত ৩০

জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেডের রায় বহাল

 প্রকাশিত: ১৩:৫১, ১৩ মার্চ ২০২৫

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেডের রায় বহাল

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের (প্রশিক্ষিত ও অপ্রশিক্ষিত) দশম গ্রেডে উন্নীত এবং দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা হিসেবে অন্তর্ভুক্তির রায় বহাল রেখেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

এ সংক্রান্ত রিভিউ নিষ্পত্তি করে আজ রায় দেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বিভাগ।

আজকের এই রায়ের ফলে ২০১৪ সালের ৯ মার্চ থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকরা (প্রশিক্ষিত ও অপ্রশিক্ষিত) দশম গ্রেডে এবং দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা হিসেবে বেতন ভাতা ও মর্যাদা পাবেন বলে জানান শিক্ষকদের পক্ষের আইনজীবী।

আদালতে শিক্ষকদের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন। রাষ্ট্র পক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো: আসাদুজ্জামান।

২০১৪ সালের ৯ মার্চ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রশিক্ষিত প্রধান শিক্ষকদের জন্য ১১তম এবং অপ্রশিক্ষিত প্রধান শিক্ষকদের জন্য ১২তম গ্রেডে বেতন নির্ধারণ করে। এই সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে ২০১৮ সালের ৪ মার্চ হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতির সভাপতি রিয়াজ পারভেজসহ সংক্ষুব্ধ ৪৫ শিক্ষক। সে রিটের শুনানি শেষে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। রুলে দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের (প্রশিক্ষিত ও অপ্রশিক্ষিত) ১১তম ও ১২তম স্কেলে বেতন নির্ধারণ কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। একপর্যায়ে চূড়ান্ত শুনানি ২০১৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রুল নিষ্পত্তি করে রায় দেন হাইকোর্ট। রায়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের  (প্রশিক্ষিত ও অপ্রশিক্ষিত) দশম গ্রেডে উন্নীত করতে এবং দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা হিসেবে অন্তর্ভুক্তির নির্দেশ দেয়া হয়। 

তবে হাইকোর্টের দেওয়া ওই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) খারিজ করে দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। পরবর্তী আপিল বিভাগের আদেশের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করা হয়।