অপ্রকাশিত রচনা
নতুন পানিতে সফর এবার, হে মাঝি সিন্দাবাদ
শামসুর রাহমান
প্রকাশিত: ৪ অক্টোবর ২০২০

আমরা যখন প্রথম লিখতে শুরু করি, তখন আমাদের জিভের ডগায় নাচত কয়েকটি নাম—শওকত ওসমান, আহসান হাবীব, ফররুখ আহমদ, আবুল হোসেন, আবু রুশদ, গোলাম কুদ্দুস, সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ এবং শামসুদ্দীন আবুল কালাম। আমাদের এই জগদ্দল সমাজে লেখক হওয়ার যে কী মানে, তা আমি কাগজে-কলম ছুঁইয়েই বুঝতে পেরেছিলাম। তাই, আমাদের সমাজের এই অগ্রগণ্য লেখকদের সাহিত্যচর্চা বরাবরই আমার কাছে অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় ঠেকেছে। তাদের সাহিত্য ফসলের দিকে তাকিয়ে কৃতজ্ঞবোধ করেছি সব সময়। তাই, আমাদের আড্ডায় বার বার ঘুরে-ফিরে উচ্চারিত হতো এ কয়েকটি নাম, উচ্চারিত হতো তাদের রচিত কত পঙিক্ত।
আমাদের বরণীয় এই আটজন লেখকের মধ্যে দুজন লোকান্তরিত হয়েছেন। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ মারা গেছেন প্যারিসে, ফররুখ আহমদ ইন্তেকাল করেছেন আমাদের এই চিরচেনা ঢাকা শহরে। তিনি মারা গেছেন একেবারে নিঃস্ব অবস্থায়। না, ভুল বললাম। নিঃস্ব কথাটা তার সম্পর্কে প্রযোজ্য নয়। তার মানসিক ঐশ্বর্যের কোনো কমতি ছিল না। তিনি রেখে গেছেন এমন কয়েকটি গ্রন্থ যেগুলো পঠিত হবে দীর্ঘকাল। তার বহু পঙিক্ত বার বার গুঞ্জরিত হবে কাব্যপিপাসুদের স্মৃতিতে। যে কবিতা তিনি আমাদের উপহার দিয়ে গেলেন তা তার স্মৃতিকে চিরদিন পাঠকদের মনে উজ্জ্বল করে রাখবে সত্য, কিন্তু কবিতা তাকে দেয়নি সচ্ছলতা, তার পরিবারকে দেয়নি কোনো নিরাপত্তা। সারা জীবন তিনি দারিদ্র্যের সঙ্গেই ঘর করেছেন, জাহান্নামে বসেই হেসেছেন পুষ্পের হাসি। দারিদ্র্য তার শরীরকে ক্ষইয়ে দিয়েছিল ভীষণভাবে, কিন্তু কখনো কামড় বসাতে পারেনি তার মনের ওপর।
তার মতো অসামান্য কবি খুবই সামান্য একটা চাকরি করতেন। মাইনে পেতেন মাত্র ছ’-সাতশ’ টাকা অথচ তার ঘরে বারো-তেরোজন পুষ্যি। আজকের দিনে এই ক’টি টাকায় কী করে চালানো সম্ভব এত বড় সংসার? ফররুখ আহমদের কাব্যের সংসার যত জেল্লাদারই হোক না কেন, তার সংসার বরাবরই খুব নিষ্প্রভ। দারিদ্র্য ম্লান করে দিয়েছিল তার সংসারের মুখ। পয়সা কামানোর দিকে কখনো মন ছিল না তার। পারলে তিনি হয়তো চাকরিও করতেন না কখনো। ধরা-বাঁধা চাকরি করার মানসিকতা তার ছিল না। তিনি ছিলেন ভিন্ন ধাতুতে গড়া। তাই, যখন তাকে রেডিও অফিসে দেখতাম একজন সামান্য চাকুরে হিসেবে, আমার কেমন যেন খটকা লাগত। সেখানে বড় বেমানান লাগত ফররুখ আহমদকে।
অনেক বছর আগেকার কথা। আমিও তখন রেডিওতে চাকরি করি। আমার জীবনের সবচেয়ে অন্ধকারাচ্ছন্ন দুটি বছর আমি কাটিয়েছিলাম রেডিওতে। কিন্তু আমার সেই কর্মজীবনের একমাত্র আনন্দ ছিল ফররুখ আহমদের সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আড্ডা দেওয়া। মতাদর্শের দিক থেকে আমরা দুজন অবস্থান করতাম দুই বিপরীত মেরুতে। আমি জানতাম তার ঝাঁজালো রাজনৈতিক মতাদর্শের কথা, তার অসিহষ্ণুতার কথা—কিন্তু এর কোনোটাই সে সময় আমার আর তার সম্পর্কের সঙ্গে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়নি। তিনিও ভালো করেই জানতেন আমার বিশ্বাস ও অবিশ্বাসের কথা, আমার রাজনৈতিক মতামতের কথা। তার সঙ্গে কখনো আমার কোনো রাজনৈতিক সংলাপ হয়নি। তিনি এড়িয়ে যেতেন, আমিও তাকে রাজনৈতিক তর্ক জুড়তে প্ররোচিত করিনি কোনো দিন। আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা মেতে থাকতাম সাহিত্যালোচনায়। বিশেষ করে, কবিতার কথা বলতে ভালোবাসতেন তিনি। বিভিন্ন কবির পঙিক্তমালা তিনি আবৃত্তি করতেন, তার দীর্ঘ এলোমেলো চুল নেমে আসত কপালে, ধারালো উজ্জ্বল চোখ হয়ে উঠত উজ্জ্বলতর। তার আরেকটি প্রিয় প্রসঙ্গ ছিল মাইকেল মধুসূদন দত্তের কবিতা। মধুসূদনের কথা বলতে গেলেই তার কণ্ঠে বেজে উঠত অন্যরকম সুর। মধুসূদনের কবিতা অনর্গল মুখস্থ বলে যেতে পারতেন তিনি। তার মৃত্যু-সংবাদ শুনে ছুটে গিয়েছিলাম কবির ফ্ল্যাটে। যে ফররুখ আহমদকে আমি বহুদিন বসে থাকতে দেখেছি আজিজিয়া রেস্টুরেন্টে, যে ফররুখ আহমদের সঙ্গে রেডিওর মাইক্রোফোনের সামনে দাঁড়িয়ে কবিতা পড়েছি, যে ফররুখ আহমদের সঙ্গে রমনার বৃক্ষ চূড়াময় পথে হেঁটেছি বহুদিন, যে ফররুখ আহমদের সঙ্গে কথা বলেছি দিনের পর দিন, যে ফররুখ আহমদকে কাজের ক্লান্তির মধ্যে কোনো দিন এতটুকু ঝিমুতে দেখিনি, সেই ফররুখ আহমদকেই দেখলাম তার নিভৃত শয্যায়। তাকে দেখলাম, নির্বাক, নিথর। কী আশ্চর্য, তিনি একবারও হাসিমুখে তাকালেন না আমার দিকে, বললেন না, কি চলবে নাকি এক পেয়ালা? না তিনি এই প্রথমবারের মতো আমাকে চা খেতে অনুরোধ করলেন না। অথচ তার কাছে চা না-খাওয়া ছিল অসম্ভব ব্যাপার। আমি অন্তত এমন একটি দিনের কথাও মনে করতে পারি না যে, আবুল মিয়ার দোকানে গিয়ে ফররুখ আহমদের পাশে বসেছি এবং চা ও নিমকি খাইনি। চা না খাইয়ে তিনি ছাড়তেন না। কোনো ওজর-আপত্তি তিনি শুনতেন না। ‘আরে খাও খাও, কিসসু হবে না, বলতেন সেই দরাজদিল মানুষটি।
অমন নিথর, নিঃশব্দ ফররুখ আহমদকে বড়ই বেমানান লাগছিল সেই বিছানায়। যেমন তাকে বেমানান মনে হতো রেডিওর কাজে। তার নিস্পন্দ শরীর আর তন্ময় নিদ্রার দিকে তাকিয়ে আমার মনে পড়ল তারই লেখা কয়েকটি লাইন—
এ ঘুমে তোমার মাঝি-মাল্লার
ধৈর্য নাইকো আর
সাত সমুদ্র নীল আক্রোশে
তোলে বিষ কেন ভার,
এদিকে অচেনা যাত্রী চলেছে
আকাশের পথ ধ’রে
নারঙ্গী বনে কাঁপছে সবুজ পাতা।
বেসাতী তোমার পূর্ণ করে কে
মারজানে মর্মরে?
ঘুমঘোরে তুমি শুনছো কেবল
দুঃস্বপ্নের গাথা
... তবু জাগলে না?
তবু তুমি জাগলে না?
তিনি আর কোনো দিনই জাগবেন না। তার প্রায় আসবাবহীন সেই ঘরে দেখলাম ইতস্তত ছড়ানো কিছু বই। দেখলাম, তার খুব কাছেই রয়েছে তার প্রিয় কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের কাব্যগ্রন্থ। মধুসূদনের অকৃত্রিম শুভার্থী এবং উনিশ শতকী বাংলার অন্যতম প্রধান পুরুষ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের প্রতিও ফররুখ আহমদের অবিচল শ্রদ্ধা। তিনি প্রায়শ বলতেন, বুঝলে শামসুর রাহমান, এই বিদ্যাসাগরের মতো এক দেড়জন ব্যক্তি আমাদের সমাজে জন্মালে এই পচা-গলা সমাজের চেহারাটাই পাল্টে যেত।
কখনো-সখনো জীবনের দুঃখ-দুর্দশার কথা উঠত, উঠত জীবন-সংগ্রামের কথা। এ প্রসঙ্গে একবার তিনি রানা প্রতাপ সিংহের পলাতক দিনের গল্প বলেছিলেন। যুদ্ধে পরাজিত হয়ে রানা প্রতাপ ঘুরছেন বনে-প্রান্তরে। শত দুঃখ-দুর্দশা সত্ত্বেও তিনি আত্মসমর্পণ করেননি আকবর বাদশাহর কাছে। কিন্তু যেদিন একটা বুনো বেড়াল তার শিশুকন্যার হাত থেকে ঘাসের রুটি ছিনিয়ে নিয়ে গেল সে দিনই তিনি ধরা দিলেন আকবরের সৈন্যদের হাতে। তিনি একাধিকবার এই গল্প আমাকে শুনিয়েছেন। কেন এই গল্প বলতেন তিনি? হয়তো পুত্র-কন্যার মুখ চেয়ে চাকরি করতে বাধ্য হচ্ছেন বলেই এই গল্পটি তিনি বলতেন, যেমন নিজেকেই শোনাতেন সেই আত্মসমর্পণের অত্যন্ত মানবিক কাহিনী। হয়তো রানা প্রতাপ সিংহের সঙ্গে কোথাও নিজের একটা মিল খুঁজে পেতেন।
আমি আজ তার কাব্যের গুণাগুণ বিষয়ে কিছু বলব না। এ মুহূর্তে ব্যক্তি ফররুখ আহমদই আমার কাছে বড় হয়ে উঠছেন বার বার। মনে জেগে উঠছে নানা স্মৃতির ভগ্নাংশ। তবে এ কথা অবশ্যই বলব, তার মৃত্যুতে অনেকখানি গরিব হয়ে গেছে আমাদের কাব্যক্ষেত্র। একদা তিনি লিখেছিলেন—
গোধূলি তরল সেই হরিণের তনিমা পাটল
অস্থির বিদ্যুৎ, তার বাঁকা
শিঙে ভেসে এলো চাঁদ,
সাত সাগরের বুকে সেই শুধু
আলোক চঞ্চল,
অন্ধকার ধনু হাতে তীর ছোড়ে
রাত্রির নিষাদ
কিংবা
আমি দেখি পথের দুধারে
ক্ষুধিত শিশুর শব,
আমি দেখি পাশে পাশে উপচিয়া
পড়ে যায়
ধনিকের গর্বিত আসর।
আমি দেখি কৃষাণের দুয়ারে
দুর্ভিক্ষ বিভীষিকা,
আমি দেখি লাঞ্ছিতের ললাটে
জ্বলিছে শুধু অপমান টীকা,
গর্বিতের পরিহাসে মানুষ
হয়েছে দাস,
নারী হলো লুণ্ঠিতা গণিকার
মতো পঙিক্ত, তার লেখনী আর কোনো দিন চঞ্চল হবে না ভাবলেও দুঃখ হয়। আমার এই লেখা খুবই অকিঞ্চিত্কর তবে এইটুকু সান্ত্বনা অনেক বছর আগে দৈনিক মিল্লাতের রবিবাসরীয় ক্রোড়পত্রে আমি এই প্রতিভাবান কবির প্রতি আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেছিলাম একটি সুদীর্ঘ প্রবন্ধে। একজন অর্বাচীন উত্তর সাধকের সেই প্রবন্ধ পাঠ করে তিনি অখুশি হননি, এই তথ্য আমার পক্ষে খুবই তৃপ্তিকর।
ফররুখ আহমদ কোনো ব্যাংক ব্যালান্স রেখে যাননি, রেখে যাননি কোনো জমিজমা। তার চিরনিদ্রার এতটুকু ঠাঁইয়ের জন্য জমি খুঁজতে গিয়েও বিড়ম্বিত হতে হয়েছে তার অনুরাগীদের। শেষ পর্যন্ত উজ্জ্বল উদ্ধার হয়ে এলেন কবি বেনজীর আহমদ। তিনি বললেন, আমি আমার ফররুখকে নিয়ে যাব আমার ডেরায়। একজন কবিকে কবরস্থ করা হলো আর এক কবির বসতবাড়ির সীমানায়। তার কবরের জমি নিয়ে যত ঝামেলাই হোক, তার সন্তানরা যত বঞ্চিতই হোক পার্থিব জমিজমা থেকে, তিনি রেখে গেছেন অন্যরকম বিঘা বিঘা জমি—যে জমির ফসল দেখে চোখ জুড়োবে সাহিত্য পথযাত্রীদের। এই সমৃদ্ধ জমি পেছনে রেখে তিনি নিজে যাত্রা করেছেন নতুন রহস্যময় পানিতে, নিরুদ্দেশ সফরে।
২৯ অক্টোবর ১৯৭৪ লেখা এই রচনাটি কবির ব্যক্তিগত দিনপঞ্জি থেকে মুদ্রিত।
bd-pratidin

- সেতু আছে, নেই সংযোগ রাস্তা
- রোনালদো গোলে শিরোপা জিতল জুভেন্টাস
- করোনার টিকা আসছে আজ
- বঙ্গবন্ধু সেতু এলাকায় ৪০ কিলোমিটার যানজট
- চাঁদপুরের মতলবে ১৪৪ ধারা জারি
- সাধারণ মানুষের ভ্যাকসিন পাওয়া নিয়ে সংশয় ফখরুলের
- নতুন বছরে নতুন ঘর, ৩৬৭০ পরিবারে খুশির বন্যা
- পুলিশের পিকআপে কোস্টগার্ডের ট্রাকের ধাক্কা, এসআইসহ আহত ৪
- ফের বিশ্বের সঙ্গে যুক্ত হবে আমেরিকা: বাইডেন
- জয়পুরহাটে অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৪
- রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মিয়ানমারের শায়খুল হাদিসের ইন্তেকাল
- মোবাইলে গান শোনাকে কেন্দ্র করে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
- মাতৃত্বকালীন ভাতার টাকা দেওয়ার কথা বলে শিশু চুরি
- প্রথম দিনেই ট্রাম্পের ১৫ পদক্ষেপ বাতিল করলেন বাইডেন
- ’৯৬ ও ২০১০ সালের পুনরাবৃত্তি ঘটবে না : ডিএসই চেয়ারম্যান
- যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন বাইডেন
- শপথের জন্য প্রস্তুত বাইডেন
- জাপানে তুষার ঝড়ে ১৩৪ গাড়ির সংঘর্ষ
- মোটরসাইকেল আরোহীকে বাঁচাতে গিয়ে উল্টে গেল ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি
- দুই যুবলীগ নেতার হাত-পা ভেঙে দিলো সন্ত্রাসীরা
- খালের সীমানা ঘেঁষে কোনো স্থাপনা গড়া যাবে না: ব্যারিস্টার তাপস
- চীনে ৬২০ কিলোমিটার বেগে চললো ভাসমান ট্রেন
- প্রযুক্তির মাধ্যমে দক্ষিণাঞ্চলে কার্প জাতীয় মাছ চাষে নতুন সম্ভাবন
- মানবসম্পদ উন্নয়নে বাংলাদেশ-জাপান চুক্তি সই
- পারজুকে খুঁজছে আশ্রয়দাতা
- ভাতিজির হাত-পা বেঁধে ব্লেড দিয়ে রক্তাক্ত, চাচা গ্রেপ্তার
- দাপুটে জয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরল বাংলাদেশ
- ৯ মার্চ সারাদেশে ‘কেমিকেল টেস্টিং ইউনিট’ স্থাপন বিষয়ে আদেশ
- চীনের মধ্যস্থতায় মার্চে ফিরতে পারে ৪১ হাজার রোহিঙ্গা
- জাপানে তুষার ঝড়ে শতাধীক গাড়ির সংঘর্ষ
- মুস্তাফিজের আঘাতের পর বৃষ্টির হানা
- চট্টগ্রামে নির্বাচনী প্রচারণার সময় ছুরিকাঘাত, ছাত্রলীগ কর্মী নিহত
- নববর্ষ : নতুন বছরের বার্তা
- হাদীস ও আছারের আলোকে রমযান : ফাযাইল ও মাসাইল
- ভারি তুষারপাতের মধ্যেই চলছে বরফ নিয়ে খেলা
- ’৯৬ ও ২০১০ সালের পুনরাবৃত্তি ঘটবে না : ডিএসই চেয়ারম্যান
- ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট তালিকায় ৭৮ বাংলাদেশি
- ২৬ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে অযোধ্যার সেই মসজিদ নির্মাণের কাজ
- ফেব্রুয়ারিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার আভাস
- করোনায় বিশ্বে হস্তশিল্পের চাহিদা তুঙ্গে
- ভূমি জালিয়াতির শিকারদের সহায়তায় আসছে নতুন আইন
- অনলাইন নিউজ পোর্টাল থেকে কীভাবে উপার্জন করবেন
- ভারতের পেঁয়াজে আগ্রহ নেই বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের
- রোহিঙ্গা সংকটে বাংলাদেশ-মিয়ানমার-চীনের ত্রিপক্ষীয় বৈঠক মঙ্গলবার
- দেশে করোনার ভ্যাকসিন আসছে ২০ জানুয়ারি: স্বাস্থ্য অধিদফতর
- বাইডেনের শপথ নির্বিঘ্ন করতে ২০ হাজার সেনা মোতায়েন
- কাকরাইলে মা-ছেলে হত্যা: স্বামীসহ তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
- রিকশা বিক্রির টাকায় ৩০ হাজার কুরআন বিতরণ করলেন তারা মিয়া
- টিকা ছাড়ছে বেক্সিমকো: প্রতি ডোজ ১১২৫ টাকা!
- গুজরাটে ট্রাকচাপায় ঘুমন্ত ১৫ শ্রমিক নিহত

- শুকনো ফুলের ব্যথা!
- শিশু-কিশোর সিরিজ: ১
বিশ্বস্ততা - ফাতেমা বিনতু সালাহুদ্দীন - আমি কে? (কল্পনাভিত্তিক একটি লেখা)
- বই বৃক্ষের চারা - আফরোজা হাসান
- মা তো মা-ই, তার তুলনা নাই
- অপ্রকাশিত রচনা
নতুন পানিতে সফর এবার, হে মাঝি সিন্দাবাদ - কবি আল মাহমুদের ৮৪তম জন্মদিন আজ
- ব্যক্তিগত খেরো খাতা
- স্মৃতির জোনাকি...
- আমাদের একটি সুন্দর বনভোজন
- এক অলসের অলস আত্মকাহিনী!
- সাড়ে তিন হাত এপার্টমেন্ট
- তুমিও গ্রহণ করো আকাশের দান
- সংগ্রামী সাধকদের ইতিহাস (১-৭ খন্ড)
- মানিব্যাগ