শুক্রবার ০৯ মে ২০২৫, বৈশাখ ২৬ ১৪৩২, ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৬

ব্রেকিং

আইভীর বাড়িতে পুলিশ, অনুসারীদের জটলা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের পরবর্তী ধাপের আলোচনার কর্মপরিকল্পনা দ্রুত চূড়ান্ত করার নির্দেশ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা আমরা অন্তবর্তীকালীন সরকারের সাফল্য চাই: মির্জা ফখরুল তথ্যযুদ্ধ: কতটা সত্যি বলছে ভারত ও পাকিস্তান? ভারত-পাকিস্তানের সংঘাতে এরপর কী? পাকিস্তান ভারত সীমান্তে উত্তেজনার নতুন অধ্যায়: ক্ষেপণাস্ত্র, হামলা ও তথ্যযুদ্ধ আওয়ামী লীগের দুই সহযোগী সংগঠন নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে: আসিফ মাহমুদ জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনে নেতৃত্ব পরিবর্তন: স্নিগ্ধর পদত্যাগ আবদুল হামিদের দেশত্যাগে জড়িতদের ধরা হবে, না হলে আমিই চলে যাব: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সরকার সংবাদপত্রের মধ্যে ইতিবাচক প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখতে চায় : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা প্রথম আমেরিকান পোপ হলেন রবার্ট প্রিভোস্ট ২০২৫: টেকনোলজির ঝড় উঠছে! ভারত-পাকিস্তানে যুদ্ধের দামামা: বাংলাদেশে কী প্রভাব, করণীয় কী রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের মন্তব্যকে ‌‘অপ্রয়োজনীয় ও লোক দেখানো’ বললো ভারত

 প্রকাশিত: ১৪:২৬, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

বাংলাদেশের মন্তব্যকে ‌‘অপ্রয়োজনীয় ও লোক দেখানো’ বললো ভারত

রণধীর জয়সওয়াল

বাংলাদেশ ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে, যা ভারত সরকার ‘অপ্রয়োজনীয় ও লোক দেখানো’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এক বিবৃতিতে জানান, বাংলাদেশ সরকার ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার ও পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে সংখ্যালঘু মুসলিম জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, মুসলিমদের ওপর হামলা এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তাহানির ঘটনায় বাংলাদেশ সরকার উদ্বেগ প্রকাশ করছে এবং এসব ঘটনার নিন্দা জানায়।

এর জবাবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, বাংলাদেশের মন্তব্য সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। তিনি অভিযোগ করেন, এটি আসলে ভারতের উদ্বেগ প্রকাশের নীতিকে নকল করার একটি প্রচেষ্টা, যা বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের অবস্থানের সঙ্গে তুলনীয় নয়।

উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে পশ্চিমবঙ্গের মুসলিম-অধ্যুষিত মুর্শিদাবাদ জেলায় নতুন ওয়াকফ আইন নিয়ে বিক্ষোভ চলাকালে সহিংসতা শুরু হয়। এই বিক্ষোভ পরে মালদা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং হুগলি জেলাতেও ছড়িয়ে পড়ে। সহিংসতায় অগ্নিসংযোগ, রাস্তা অবরোধ, এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে।

এই প্রেক্ষাপটে দুই দেশের মধ্যে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও কূটনৈতিক প্রতিক্রিয়া নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।