শুক্রবার ০৯ মে ২০২৫, বৈশাখ ২৬ ১৪৩২, ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৬

ব্রেকিং

আইভীর বাড়িতে পুলিশ, অনুসারীদের জটলা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের পরবর্তী ধাপের আলোচনার কর্মপরিকল্পনা দ্রুত চূড়ান্ত করার নির্দেশ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা আমরা অন্তবর্তীকালীন সরকারের সাফল্য চাই: মির্জা ফখরুল তথ্যযুদ্ধ: কতটা সত্যি বলছে ভারত ও পাকিস্তান? ভারত-পাকিস্তানের সংঘাতে এরপর কী? পাকিস্তান ভারত সীমান্তে উত্তেজনার নতুন অধ্যায়: ক্ষেপণাস্ত্র, হামলা ও তথ্যযুদ্ধ আওয়ামী লীগের দুই সহযোগী সংগঠন নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে: আসিফ মাহমুদ জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনে নেতৃত্ব পরিবর্তন: স্নিগ্ধর পদত্যাগ আবদুল হামিদের দেশত্যাগে জড়িতদের ধরা হবে, না হলে আমিই চলে যাব: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সরকার সংবাদপত্রের মধ্যে ইতিবাচক প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখতে চায় : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা প্রথম আমেরিকান পোপ হলেন রবার্ট প্রিভোস্ট ২০২৫: টেকনোলজির ঝড় উঠছে! ভারত-পাকিস্তানে যুদ্ধের দামামা: বাংলাদেশে কী প্রভাব, করণীয় কী রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ

জাতীয়

আপিল বিভাগের নতুন দুই বিচারপতির সংবর্ধনা রোববার

 প্রকাশিত: ১১:৩০, ১৭ এপ্রিল ২০২৫

আপিল বিভাগের নতুন দুই বিচারপতির সংবর্ধনা রোববার

বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি ফারাহ মাহবুব।

 সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নতুন নিয়োগ পাওয়া দুই বিচারপতিকে আগামী রোববার (২০ এপ্রিল) সংবর্ধনা দেওয়া হবে।  

ওইদিন সকাল ৯টায় প্রধান বিচারপতির এজলাসে এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে।

 ২৪ মার্চ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের দুই বিচারপতিকে আপিল বিভাগে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। তারা হলেন, বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি ফারাহ মাহবুব। পরদিন সকাল সাড়ে ১০টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে দুই বিচারপতিকে শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।  

বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ও এলএলএম ডিগ্রি অর্জনের পর ১৯৮৩ সালে জেলা আদালতে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। এরপর ১৯৮৫ সালে হাইকোর্ট এবং ২০০১ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।  

২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে এবং দুই বছর পর স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। বর্তমানে তিনি সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ সংক্রান্ত জুডিসিয়াল অ্যাপয়নমেন্ট কাউন্সিলের সদস্য।  

বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ও এলএলএম ডিগ্রি অর্জনের পর ১৯৯২ সালে জেলা আদালতে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। এরপর ১৯৯৪ সালে হাইকোর্ট এবং ২০০২ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।  

২০০৪ সালের ২৩ আগস্ট হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে এবং দুই বছর পর স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান।