রোববার ১৯ অক্টোবর ২০২৫, কার্তিক ৪ ১৪৩২, ২৬ রবিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

সোমবার থেকে আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশনের ঘোষণা জামায়াতের পিআর আন্দোলন রাজনৈতিক প্রতারণা ছাড়া কিছুই নয়: নাহিদ বিমানবন্দরে আগুন: বহু পোশাক ও কাঁচামাল ধ্বংস হয়েছে, বলছে বিজিএমইএ এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভুখা মিছিল’ আটকে দিল পুলিশ ২৭ ঘণ্টা পর নিভল শাহজালালের আগুন ইসির চাপিয়ে দেওয়া প্রতীক নেবে না এনসিপি: হাসনাত আব্দুল্লাহ বাড়ি ভাড়া ৫ শতাংশ প্রত্যাখ্যান, শিক্ষকদের আন্দোলন চলবে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ বিক্ষোভে মানুষের ঢল আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ করতে পারবে না: ইসি আনোয়ারুল শাহজালালে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে এক পরিবারের ১১ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের পর্যটকরা নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন: পরিবেশ উপদেষ্টা আসামিকে কনডেমড সেলে রাখা নিয়ে আপিল শুনানি ২৮ অক্টোবর

আন্তর্জাতিক

করোনায় বিশ্বে হস্তশিল্পের চাহিদা তুঙ্গে

 প্রকাশিত: ১১:২৬, ১৭ জানুয়ারি ২০২১

করোনায় বিশ্বে হস্তশিল্পের চাহিদা তুঙ্গে

কভিড-১৯-এর প্রভাবে বিশ্ববাজারে অন্যান্য পণ্যের রপ্তানি আয় কমলেও পরিবেশবান্ধব হওয়ায় বাড়ছে দেশের হস্ত ও কুটির শিল্পের বাজার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মহামারিতে মানুষ ঘরমুখী, ফলে ঘর সজ্জার পণ্যের চাহিদা বাড়ছে ইউরোপ ও আমেরিকায়।

তবে উদ্যোক্তাদের দাবি, সরকার রপ্তানি পণ্য বহুমুখী করার ওপর জোর দিলেও এই খাতে অনেকটা বিমাতাসুলভ আচরণ করছে। পাটজাত পণ্যে রপ্তানিতে ২০ শতাংশ প্রণোদান দিলেও হস্তশিল্প রপ্তানিতে দেওয়া হয় মাত্র ১০ শতাংশ। এর ওপর কর কর্তনের পর উদ্যোক্তাদের থাকে মাত্র ৮ শতাংশ। তাই আমলাতান্ত্রিক জটিলতাসহ অন্য বাধা দূর করা গেলে এই শিল্পের আগামী দুই বছরের মধ্যে হাজার কোটি টাকার রপ্তানি আয় করা সম্ভব। এ ছাড়া সরকারি মালিকানাধীন বন্ধ পাটকলের অভ্যন্তরে যদি জমি ও অবকাঠামো ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া হয় তবে এটি একটি সুযোগে পরিণত হতে পারে।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা যায়, দেশের হস্ত ও কুটির শিল্প থেকে চলতি অর্থবছরের ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বরে) আয় হয়েছে এক কোটি ৬৫ লাখ ৮০ হাজার ডলার। এই আয় আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৪৮.৭০ শতাংশ বেশি। আর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এই আয় ২৩.৩৬ শতাংশ বেশি। এ সময় লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় এক কোটি ৩৪ লাখ ৪০ হাজার ডলার। গত অর্থবছরের এই সময়ের আয় ছিল এক কোটি ১১ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

অন্যদিকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে এই খাতের রপ্তানি আয় ছিল দুই কোটি ৫২ হাজার ডলার। চলতি অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে দুই কোটি ৮০ লাখ ডলার।

বাংলাদেশ হস্ত ও কুটির শিল্প প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিএইচএমইএ) সভাপতি গোলাম আহসান কালের কণ্ঠকে বলেন, কভিডের প্রভাবে স্থানীয় বাজারে হস্ত ও কুটির শিল্পের বাজার কমলেও বিশ্ববাজারে প্রায় ৫০ শতাংশ রপ্তানি আয় বেড়েছে গত কয়েক মাসে। তবে স্থানীয় বাজারে কমেছে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ। একই সঙ্গে কাঁচামাল, মজুুরি এবং পরিবহন ব্যয় বেড়েছে।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল