সোমবার ০৩ নভেম্বর ২০২৫, কার্তিক ১৯ ১৪৩২, ১২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ব্রেকিং

‘হযবরল’ যোগাযোগ ব্যবস্থাকে শৃঙ্খলায় আনার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার ‘শাপলা কলি’তেই রাজি এনসিপি ‘অনৈক্যের’ জন্য বিএনপি-জামায়াত সমানভাবে ‘দায়ী’: নাহিদ ইসলাম ভোটার বেড়ে দাঁড়াল ১২ কোটি ৭৬ লাখ ক্যান্সার নিয়ে সর্বজনীন সচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার হাসিনাসহ রেহানা পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য মানবতাবিরোধী অপরাধে ইনুর বিচার শুরুর আদেশ মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের মোনথার প্রভাবে বৃষ্টি, সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাত, হাসপাতালে ১০ জন বিশ্বকাপের তিন মাস আগে টি-টোয়েন্টিকে বিদায় উইলিয়ামসনের

বিনোদন

ঢাবিতে ক্রেতা-বিক্রেতা ছাড়াই ‘বই উৎসব’

 প্রকাশিত: ১৮:৫২, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২

ঢাবিতে ক্রেতা-বিক্রেতা ছাড়াই ‘বই উৎসব’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অসংখ্য স্টল আর ক্রেতা, বিক্রেতা নিয়ে আয়োজন হয় উৎসব বা মেলা। সেই ধারা থেকে বেরিয়ে এসে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মননশীলতা ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করতে ভিন্নধর্মী এক বই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। যেখানে নেই কোনো ক্রেতা বা বিক্রেতা।

এই উৎসবে যে কেউ চাইলে এক বা একাধিক বই স্বেচ্ছায় দিয়ে যাচ্ছে। সেই বইয়ে নিজের নাম পরিচয় লিখে দিয়ে যাচ্ছে বই। আর উৎসবে আগন্তুক সকলকে এক কাপ চা দিয়ে আপ্যায়ন করছে হল আয়োজকরা। তাই এ উৎসবের নাম দিয়েছে ‘এক কাপ চা, একটি বই এবং এক প্রজন্ম ভালবাসা’।

বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ. এফ. রহমান হল ছাত্রলীগ এবং হল সাহিত্য সংসদের উদ্যোগে বই উৎসব- ২০২২ নামে এই উৎসব আয়োজন করে। আজ শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাবির স্যার এএফ রহমান হলে সারাদিনব্যপী এ উৎসব চলছে।

 সাধ্যমতো একাধিক বই স্বেচ্ছায় দিয়ে যাচ্ছে। বইয়ে দাতাগণ তাদের নাম, বিভাগ ও সেশনসহ ব্যক্তিগত পরিচয় লিখে বইগুলোর পরবর্তী পাঠকের উদ্দেশে একটি করে মেসেজ লিখে যাচ্ছে। আর উৎসবে যেই যাচ্ছে তাকে আপ্যায়নস্বরুপ চা খাওয়ানো হচ্ছে। আর এখানে একদল শিল্পী লোকগান গেয়ে এই বই উৎসবকে আরো প্রাণবন্ত করে তুলছেন।

 তিনি আরো বলেন, আমরা চাই এই আয়োজন শুধু ২০২২ সালেই সীমাবদ্ধ না থেকে ভবিষ্যতে যারা নেতৃত্বে আসবে তারাও এর ধারাবাহিকতা বজায় রাখুক। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য হলগুলোর প্রতিও আমার আহ্বান থাকবে যে, তারাও যেন এ ধরনের আয়োজন করে।

উল্লেখ্য, উক্ত উৎসবে প্রদানকৃত বইগুলো স্যার এফ রহমান হল সাহিত্য সংসদের লাইব্রেরিতে সংরক্ষণ করা হবে এবং হলের যে কোনো শিক্ষার্থী সেগুলো পড়তে পারবেন।