রোববার ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ২৯ ১৪৩২, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

যেকোনো মূল্যে দেশে নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক : মেডিকেল বোর্ড চলতি বছর ডেঙ্গু রোগে হাসপাতালে ভর্তি লাখেরও বেশি কেরাণীগঞ্জের আগুন নিয়ন্ত্রণে, নির্বাপণে লাগবে ১ দিন ওমান উপসাগরে ট্যাঙ্কার জব্দ, বাংলাদেশিসহ ১৮ ক্রুকে আটক করেছে ইরান হাদিকে গুলির পেছনে ‘বিরাট শক্তি’, ঐক্যবদ্ধ থাকার ঘোষণা রাজনৈতিক দলগুলোর হাদির আততায়ীকে ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা হাদির পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ, সর্বোত্তম চিকিৎসার আশ্বাস বিএনপির ৩১ দফায় জুলাই যোদ্ধাদের অধিকার যুক্ত করাসহ ৫ দাবি ২৫ ডিসেম্বর নতুন গণতান্ত্রিক জোয়ারের সূচনা হবে: আমীর খসরু ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীরা সব নতুন বই পাবে: উপদেষ্টা মেসির কাছে ক্ষমা চাইলেন মমতা, সল্টলেকের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন ব্রাজিলের বিচারকের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার জাতিসংঘ: পশ্চিম তীরে ইসরাইলি বসতি ২০১৭ সালের পর সর্বোচ্চ যুদ্ধবিরতির আহ্বানের পরও থাইল্যান্ডের বোমাবর্ষণ: কম্বোডিয়া

বিনোদন

ঢাবিতে ক্রেতা-বিক্রেতা ছাড়াই ‘বই উৎসব’

 প্রকাশিত: ১৮:৫২, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২

ঢাবিতে ক্রেতা-বিক্রেতা ছাড়াই ‘বই উৎসব’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অসংখ্য স্টল আর ক্রেতা, বিক্রেতা নিয়ে আয়োজন হয় উৎসব বা মেলা। সেই ধারা থেকে বেরিয়ে এসে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মননশীলতা ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করতে ভিন্নধর্মী এক বই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। যেখানে নেই কোনো ক্রেতা বা বিক্রেতা।

এই উৎসবে যে কেউ চাইলে এক বা একাধিক বই স্বেচ্ছায় দিয়ে যাচ্ছে। সেই বইয়ে নিজের নাম পরিচয় লিখে দিয়ে যাচ্ছে বই। আর উৎসবে আগন্তুক সকলকে এক কাপ চা দিয়ে আপ্যায়ন করছে হল আয়োজকরা। তাই এ উৎসবের নাম দিয়েছে ‘এক কাপ চা, একটি বই এবং এক প্রজন্ম ভালবাসা’।

বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ. এফ. রহমান হল ছাত্রলীগ এবং হল সাহিত্য সংসদের উদ্যোগে বই উৎসব- ২০২২ নামে এই উৎসব আয়োজন করে। আজ শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাবির স্যার এএফ রহমান হলে সারাদিনব্যপী এ উৎসব চলছে।

 সাধ্যমতো একাধিক বই স্বেচ্ছায় দিয়ে যাচ্ছে। বইয়ে দাতাগণ তাদের নাম, বিভাগ ও সেশনসহ ব্যক্তিগত পরিচয় লিখে বইগুলোর পরবর্তী পাঠকের উদ্দেশে একটি করে মেসেজ লিখে যাচ্ছে। আর উৎসবে যেই যাচ্ছে তাকে আপ্যায়নস্বরুপ চা খাওয়ানো হচ্ছে। আর এখানে একদল শিল্পী লোকগান গেয়ে এই বই উৎসবকে আরো প্রাণবন্ত করে তুলছেন।

 তিনি আরো বলেন, আমরা চাই এই আয়োজন শুধু ২০২২ সালেই সীমাবদ্ধ না থেকে ভবিষ্যতে যারা নেতৃত্বে আসবে তারাও এর ধারাবাহিকতা বজায় রাখুক। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য হলগুলোর প্রতিও আমার আহ্বান থাকবে যে, তারাও যেন এ ধরনের আয়োজন করে।

উল্লেখ্য, উক্ত উৎসবে প্রদানকৃত বইগুলো স্যার এফ রহমান হল সাহিত্য সংসদের লাইব্রেরিতে সংরক্ষণ করা হবে এবং হলের যে কোনো শিক্ষার্থী সেগুলো পড়তে পারবেন।