মঙ্গলবার ২৫ মার্চ ২০২৫, চৈত্র ১১ ১৪৩১, ২৫ রমজান ১৪৪৬

ব্রেকিং

জরুরি অবস্থা জারি নিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে: স্বরাষ্ট্রসচিব সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করার চেষ্টা হচ্ছে: তারেক রহমান আ. লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা ও নিবন্ধন বাতিলের দাবি নাহিদের ৪৭তম বিসিএস: প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ২৭ জুন রাজশাহী ডিবির পাঁচ সদস্য বগুড়ায় অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগে আটক যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ২৭ মিনিট বন্ধ ছিল মেট্রোরেল ঈদের পরপরই ঢাকায় চালু হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার ভিসা কার্যক্রম সন্দ্বীপের কলঙ্ক থেকে আজ মুক্ত হলাম: ইউনূস জ্ঞান ফিরেছে তামিমের, কথা বলছেন পরিবারের সঙ্গে ১৫ লাখ রিটার্নের ১০ লাখই শূন্য: এনবিআর চেয়ারম্যান সাকিব আল হাসানের সম্পদ ক্রোকের আদেশ তামিমের হার্টে ব্লক, পরানো হলো রিং প্রথমবারের মত সমুদ্রপথে ফেরি চলাচল শুরু ঈদের ছুটিতে ব্যাংকও বন্ধ ৯ দিন ঈদযাত্রা: ট্রেনের ফিরতি টিকেট বিক্রি শুরু প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে প্রাধান্য পাচ্ছে অর্থনৈতিক সহযোগিতা ইসরায়েলি হামলায় ‘গাজার নতুন প্রধানমন্ত্রী’ হাসপাতালে নিহত গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধের শুরু থেকে নিহত ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে ‘আমি শহীদ হতে যাই’: মাকে ফোনে বলেছিলেন শহীদ শাকিল

ইসলাম

রোজা অবস্থায় অতিরিক্ত পিপাসায় পানি পান করে ফেললে...

 আপডেট: ১৪:৩৩, ১১ মার্চ ২০২৫

রোজা অবস্থায় অতিরিক্ত পিপাসায় পানি পান করে ফেললে...

প্রশ্ন
গত রমযানের ১০ তারিখে আমি পূর্ব নির্ধারিত সময় অনুযায়ী জমি থেকে ধান কেটে আনি। সেদিন অনেক গরম পড়েছিল। ফলে দুপুর ২টার দিকে আমি প্রচণ্ড পিপাসায় কাতর হয়ে পড়ি। আমার পক্ষে আর স্থির থাকা সম্ভব হয়নি। একপর্যায়ে আমি পানি পান করে ফেলি।

মুহতারামের নিকট আমার জানার বিষয় হল, আমাকে কি এখন সে রোযার কাযা করলে চলবে, নাকি এর কাফফারাও আদায় করতে হবে?

উত্তর
প্রশ্নোক্ত বর্ণনা মতে বাস্তবেই যদি আপনি পিপাসায় এত বেশি কাতর হয়ে পড়েছিলেন যে, তখন নিজেকে ধরে রাখা বেশ কঠিন হয়ে উঠেছিল, তাহলে সেক্ষেত্রে আপনাকে রোযাটির শুধু কাযা আদায় করলেই হবে। কাফফারা আদায় করা জরুরি নয়।

উল্লেখ্য, খুব বেশি ওজর না হলে রমযানে রোযা অবস্থায় এত কঠিন কাজ করা ঠিক নয়, যার দরুন রোযাদার ব্যক্তি অধিক ক্লান্ত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।

* >المجتبى شرح مختصر القدوري< ২/২৮৩ : أتعب نفسه في عمل حتى أجهده العطش فأفطر، لزمته الكفارة، وقيل لا، وبه أفتى البقالي.

–বাদায়েউস সানায়ে ২/২৫২; তাবয়ীনুল হাকায়েক ২/১৮৯; শরহু মানযুমাতি ইবনে ওহবান   ১/৯৯; আলবাহরুর রায়েক ২/২৮২; রদ্দুল মুহতার ২/৪২০