রোববার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ২৩ ১৪৩২, ১৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

যেকোনো মূল্যে দুর্নীতির লাগাম টানতে হবে: তারেক রহমান ‘রাষ্ট্রের ২৪ কোটি টাকা ক্ষতি’, সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক রোজা ও পূজা বিতর্ক: শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলা ডিজির সঙ্গে তর্ক: নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন সেই চিকিৎসক মার্কিন নাগরিকের সেই মামলায় শওকত মাহমুদ আটক চলতি সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল: নির্বাচন কমিশন ধর্মের নামে দেশে ‘বিভাজন তৈরির চেষ্টা চলছে’: মির্জা ফখরুল কওমি মাদরাসার স্বীকৃত ডিগ্রিধারীরা কাজী হতে পারবেন রংপুরে মুক্তিযোদ্ধা ও স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা চীনা সামরিক বিমানের রাডার লকে ক্ষুব্ধ টোকিও ‘মিনেসোটা প্রোটোকল’ মেনেই জুলাই শহীদদের শনাক্ত করা হবে: সিআইডি মেসির জাদুতে মায়ামির বাজিমাত, ঘরে তুলল প্রথম এমএলএস কাপ ভারতের গোয়ায় নাইটক্লাবে অগ্নিকাণ্ডে ২৩ জনের মৃত্যু

প্রযুক্তি

এআই কি মানবজাতির জন্য ধ্বংসের কারণ হয়ে উঠবে?

ওএনপি২৪ নিউজ ডেস্ক

 প্রকাশিত: ১৪:৫৮, ৯ এপ্রিল ২০২৫

এআই কি মানবজাতির জন্য ধ্বংসের কারণ হয়ে উঠবে?

অবিলম্বে বৈশ্বিক তদারকি না হলে এআই হয়ে উঠতে পারে মানবজাতির জন্য হুমকি – ডিপমাইন্ড সিইও

ধীরে ধীরে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই। এই প্রযুক্তি এখন মানুষের মতো চিন্তা করার মতো সক্ষমতা অর্জনের পথে রয়েছে বলে মনে করছেন অনেক বিশেষজ্ঞ। ফলে প্রশ্ন উঠছে—এই প্রযুক্তির অগ্রগতি মানবজাতির জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে কি না।

মানবসদৃশ বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে বলা হয় আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্স (এজিআই)। গুগল ডিপমাইন্ডের সাম্প্রতিক এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০৩০ সালের আগেই এমন ধরনের এআই তৈরি হতে পারে, যার বুদ্ধিমত্তা মানুষের সমান হবে। গবেষণায় বলা হয়, এজিআই প্রযুক্তি যেমন অগাধ সম্ভাবনা নিয়ে আসবে, তেমনি এর ভুল ব্যবহারে মানবজাতির অস্তিত্বও হুমকির মুখে পড়তে পারে।

গবেষণাটিতে এজিআইয়ের ঝুঁকিকে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে—অপব্যবহার, ভুল প্রয়োগ, ভুল সিদ্ধান্ত এবং কাঠামোগত দুর্বলতা। যদিও সম্ভাব্য বিপদের দিকগুলো ব্যাখ্যা করা হয়েছে, ঠিক কীভাবে এজিআই মানবসভ্যতাকে ধ্বংস করতে পারে, তা নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি।

এআই নিয়ে ভবিষ্যৎ ঝুঁকি মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তদারকি প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তার কথাও উঠে এসেছে। ডিপমাইন্ডের প্রধান নির্বাহী ডেমিস হাসাবিস জানিয়েছেন, জাতিসংঘের আদলে একটি বৈশ্বিক সংস্থা গঠন করে এআই প্রযুক্তির বিকাশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা উচিত।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতেও ডেমিস হাসাবিস তাঁর শঙ্কার কথা জানিয়েছিলেন এবং বলেন, আগামী ৫ থেকে ১০ বছরের মধ্যেই এজিআই বাস্তব রূপ নিতে পারে।