বুধবার ১৯ নভেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ৫ ১৪৩২, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ব্রেকিং

বাজেট কফি চেইন এলএপিকে ঘিরে বিতর্ক, বার্লিনে ক্ষোভ-প্রতিবাদ ট্রাম্পের সঙ্গে `মুখোমুখি` আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ: হামাস জাতিসংঘের গাজা ভোটকে স্বাগত জানিয়েছে ফিলিস্তিন মাসে গড়ে ঢাকায় ২০ হত্যা: পুলিশ নির্বাচন `উৎসবমুখর` করতে তথ্যচিত্র বানাবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা স্ত্রী-কন্যাসহ নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও স্ত্রীর ৩৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ তাপমাত্রা কমবে হাসিনার বিরুদ্ধে রায় প্রমাণ করে, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়: প্রধান উপদেষ্টা কিশোরগঞ্জে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার নয়: এনসিএসএ ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অনুমোদন

প্রযুক্তি

বাংলাদেশে স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন করলেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস

 প্রকাশিত: ২০:২০, ২৮ এপ্রিল ২০২৫

বাংলাদেশে স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন করলেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস স্টারলিংকের এনজিএসও সেবাদানের লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন। সোমবার (২৮ এপ্রিল) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ২৫ মার্চ এনএসজিও লাইসেন্সিং গাইডলাইন জারি করে, যার আওতায় স্টারলিংক আবেদন করে এবং ২১ এপ্রিল কমিশন সভায় নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

স্টারলিংক বাংলাদেশের ইন্টারনেট সেবায় নতুন সংযোজন, শ্রীলঙ্কার পর দক্ষিণ এশিয়ায় এটি দ্বিতীয় দেশ। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিষয়ক প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের সময় ইন্টারনেট বন্ধের প্রতিবাদে স্টারলিংক নিয়ে আসার দাবি উঠেছিল। প্রধান উপদেষ্টা ইলন মাস্ককে সরাসরি ফোন করে ৯০ দিনের মধ্যে কার্যক্রম শুরু করার অনুরোধ করেন। বিডা, বিটিআরসি, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় যৌথভাবে এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করেছে।

স্টারলিংকের সেবার মাধ্যমে নিরবচ্ছিন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেট নিশ্চিত হবে, যেখানে লোডশেডিং হলেও সংযোগ বিঘ্নিত হবে না। বাংলাদেশের অনেক এলাকায় এখনও ফাইবার নেটওয়ার্ক পৌঁছেনি; স্টারলিংক বিশেষ করে দুর্গম, উপকূলীয় ও পাহাড়ি অঞ্চলে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দেবে। বর্তমানে দেশের অন্তত ৬৫% টেলিকম টাওয়ার ফাইবারের বাইরে এবং দুর্বল মাইক্রোওয়েভ সংযোগের ওপর নির্ভরশীল।

ফয়েজ তৈয়্যব আরও বলেন, স্টারলিংকের সার্ভিসের ফলে কমিউনিকেশন ইন্ডাস্ট্রিতে ডিরেগুলেশনের সূচনা হবে, প্রতিযোগিতা বাড়বে, শহর কিংবা গ্রামভেদে নিরবচ্ছিন্ন এবং মানসম্পন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেট প্রাপ্তির নিশ্চয়তা তৈরি হবে।