মঙ্গলবার ১৮ নভেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ৪ ১৪৩২, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ব্রেকিং

বাজেট কফি চেইন এলএপিকে ঘিরে বিতর্ক, বার্লিনে ক্ষোভ-প্রতিবাদ ট্রাম্পের সঙ্গে `মুখোমুখি` আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ: হামাস জাতিসংঘের গাজা ভোটকে স্বাগত জানিয়েছে ফিলিস্তিন মাসে গড়ে ঢাকায় ২০ হত্যা: পুলিশ নির্বাচন `উৎসবমুখর` করতে তথ্যচিত্র বানাবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা স্ত্রী-কন্যাসহ নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও স্ত্রীর ৩৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ তাপমাত্রা কমবে হাসিনার বিরুদ্ধে রায় প্রমাণ করে, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়: প্রধান উপদেষ্টা কিশোরগঞ্জে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার নয়: এনসিএসএ ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অনুমোদন

অর্থনীতি

চাল রপ্তানির নিষেধাজ্ঞা তুলল ভারত

 প্রকাশিত: ১৬:১৪, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চাল রপ্তানির নিষেধাজ্ঞা তুলল ভারত

সিদ্ধ চালের মজুদ ঠিক রাখতে বছর খানেক আগে রপ্তানিতে যে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ভারত তা শুক্রবার তুলে নেওয়া হয়েছে।

একইসঙ্গে রপ্তানি শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে কমিয়ে করা হয়েছে অর্ধেক।

গত বছর দেশটিতে গড়ের চেয়ে কম বৃষ্টিপাত হওয়ায় ধান উৎপাদন কমে যায়। অভ্যন্তরীণ বাজারে চালের সরবরাহ ও দাম ঠিক রাখতে ওই বছরের জুলাইয়ে চাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।

চাল রপ্তানিকারক রাইস ভিলার প্রধান নির্বাহী সুরজ আগরওয়াল বলেন, অ-বাসমতী সাদা চাল রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সাহসী সিদ্ধান্ত কৃষি খাতের জন্য ‘গেম চেঞ্জার’।

"এই কৌশলগত পদক্ষেপ কেবল রপ্তানিকারকদের আয় বাড়াবে না, কৃষকদেরও ক্ষমতায়ন করবে। খরিফ শস্য (বর্ষাকালীন) বাজারে আসছে; এই সিদ্ধান্তের বদৌলতে কৃষকেরা ভালো দাম পাবেন।”

চাল রপ্তানির বিষয়টি দেখভালের জন্য গত জুলাইয়ে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে রাইস ফেডারেশন কনসালটিং কমিটি গঠন করা হয়।

রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেপ্টেম্বরেই বাসমতি চালের ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয় ভারত সরকার। তাতে করে ইউরোপ, আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যে রপ্তানি বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

অগাস্টে মূল্যস্ফীতি ৩.৬৫ শতাংশে পৌঁছানোর পর রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেছিলেন, খাদ্যপণ্যের ওপর নিবিড় নজরদারি না করা হলে মূল্যস্ফীতি আরও বাড়বে।