শিক্ষকদের সাময়িক বরখাস্তের মেয়াদ ৬ মাস নির্ধারণ করল হাইকোর্ট

কোনো শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত হলে সেই সাজা ৬ মাসের অধিক দীর্ঘায়িত হবেনা।
হাইকোর্ট থেকে এই রায় দেয়া হয়েছে। রিটের প্রেক্ষিতে জারিকৃত রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে গতকাল বৃহস্পতিবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ভার্চুয়াল ডিভিশন বেঞ্চ এ রায় দেন। রায়ে বলা হয়, স্কুল, কলেজ, মাদরাসার কোনো শিক্ষককে ৬ মাসের বেশি সাময়িক বরখাস্ত করে রাখা যাবে না। এই সময়ের বেশি বরখাস্ত করে রাখলে ওই আদেশ বাতিল বলে গণ্য হবে।
১৪ বছর ধরে ‘সাময়িক বরখাস্ত’ থাকা মাগুরার স্কুল শিক্ষক বাদশা মিয়ার রিটের পরিপ্রেক্ষিতে এ রায় এসেছে। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মো. হুমায়ুন কবির। সরকার পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার। আদেশের বিষয়ে হুমায়ুন কবির বলেন, বেসরকারি শিক্ষকদের সাময়িক বরখাস্ত রাখার কোনো মেয়াদ ছিল না। আজকের রায়ে ৬ মাসের সময় নির্ধারিত হলো। এখন কোনো অভিযোগে কাউকে বরখাস্ত করলে ৬ মাসের মধ্যে অভিযোগ নিষ্পত্তি করতে হবে। অন্যথায় ৬ মাস পরে সাময়িক বরখাস্ত স্বয়ংক্রিয়ভাবেই অকার্যকর বলে গণ্য হবে। তবে হাইকোর্টের লিখিত রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশের এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে।
কোনো শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত হলে সেই সাজা ৬ মাসের অধিক দীর্ঘায়িত হবেনা।
হাইকোর্ট থেকে এই রায় দেয়া হয়েছে। রিটের প্রেক্ষিতে জারিকৃত রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে গতকাল বৃহস্পতিবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ভার্চুয়াল ডিভিশন বেঞ্চ এ রায় দেন। রায়ে বলা হয়, স্কুল, কলেজ, মাদরাসার কোনো শিক্ষককে ৬ মাসের বেশি সাময়িক বরখাস্ত করে রাখা যাবে না। এই সময়ের বেশি বরখাস্ত করে রাখলে ওই আদেশ বাতিল বলে গণ্য হবে।
১৪ বছর ধরে ‘সাময়িক বরখাস্ত’ থাকা মাগুরার স্কুল শিক্ষক বাদশা মিয়ার রিটের পরিপ্রেক্ষিতে এ রায় এসেছে। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মো. হুমায়ুন কবির। সরকার পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার। আদেশের বিষয়ে হুমায়ুন কবির বলেন, বেসরকারি শিক্ষকদের সাময়িক বরখাস্ত রাখার কোনো মেয়াদ ছিল না। আজকের রায়ে ৬ মাসের সময় নির্ধারিত হলো। এখন কোনো অভিযোগে কাউকে বরখাস্ত করলে ৬ মাসের মধ্যে অভিযোগ নিষ্পত্তি করতে হবে। অন্যথায় ৬ মাস পরে সাময়িক বরখাস্ত স্বয়ংক্রিয়ভাবেই অকার্যকর বলে গণ্য হবে। তবে হাইকোর্টের লিখিত রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশের এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে।
অনলাইন নিউজ পোর্টাল