বুধবার ০২ জুলাই ২০২৫, আষাঢ় ১৮ ১৪৩২, ০৬ মুহররম ১৪৪৭

ব্রেকিং

মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের সংঘাত বিস্তার: বিশ্লেষণ কলম্বিয়ায় পাহাড়ধসে মৃত্যু ১৬, নিখোঁজ অন্তত ৮ “ত্রাণ নিতে এলে গুলি করতাম”—গাজার ঘটনায় মুখ খুললেন ইসরায়েলি সেনারা তেহরানে ধ্বংসস্তূপে উদ্ধার চলছেই, মৃতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৫০ ইরানে বাংলাদেশিদের সহায়তায় হটলাইন চালু উপদেষ্টার গাড়িবহর আটকে বিক্ষোভ: সিলেটে তিনজন কারাগারে ইসরায়েলের টার্গেটে ইরানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার ভবন লন্ডনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ১৩ জুন তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন: ফখরুল রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হবে কাঁচের মতো স্বচ্ছ ঘর: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নির্বাচনের ঘোষিত সময় মাথায় রেখে যথাসময়ে রোডম্যাপ দেবে ইসি: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তুললেন ছাত্রদল নেতা নাছির উদ্দিন মণিপুরে আবার উত্তেজনা, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের চাপে ঢাকার ৪ থানায় সক্রিয় অর্ধশতাধিক অপরাধী দল জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে: প্রধান উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন আহমদ জুলাই সনদ–ঘোষণাপত্র হলে ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে আপত্তি নেই: এনসিপি ২৫ কিলোমিটার যানজট, ২৪ ঘণ্টায় পারাপার ৬৪ হাজার যানবাহন বান্দরবানের রুমা ও থানচি ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আংশিকভাবে প্রত্যাহার গাজায় যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, জাতিসংঘ নিরাপত্তা গরম মসলার বাজার শীতল: ক্রেতা কমে যাচ্ছে, দাম কিছুটা স্থিতিশীল ঈদে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে দই-মিষ্টি মজুত, রংপুরে হিমাগারে অভিযান ও দুই লাখ টাকা জরিমানা বান্দরবানের লামায় পাহাড় ধসের শঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ নির্বাচন নিয়ে তরুণদের প্রতি অসত্য অভিযোগ ও বাস্তবতা ভারতের মুসলমানদের কেন বারবার দেশপ্রেমের প্রমাণ দিতে হয় সংবিধান পরিবর্তন ছাড়া ফ্যাসিবাদ বিলোপ সম্ভব নয়: এনসিপি মুখ্য সমন্বয়ক একুশের বন্ধুত্বে আগামীর পথচলা: বার্ষিক সম্মেলনে ২১তম বিসিএস প্রশাসন ফোরাম বিজিএমইএ`র নতুন নেতৃত্বে আসছেন বাবু, নিরঙ্কুশ জয়ের ইঙ্গিত জিলহজ মাসের আমল ও কোরবানির তাৎপর্য চট্টগ্রামে নারীকে লাথির ঘটনায় ভাইরাল আকাশ চৌধুরী বহিষ্কৃত, জামায়াতের বিবৃতি সংকট নিরসনে উদ্যোগ নেই, আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিল পবিস শ্রমিকরা আনচেলত্তির স্বপ্ন - রিয়াল মাদ্রিদের মতো করে খেলাবেন ব্রাজিলকে ডিমের দাম এখনো চড়া, ডজন ১৩০–১৪০ টাকায় বিক্রি বৈরী আবহাওয়ার কারণে নোয়াখালীর হাতিয়া দ্বীপের সঙ্গে সারাদেশের নৌ-যোগাযোগ বন্ধ হারের পর লিটনের মনোভাব - এখনো দুই ম্যাচ বাকি কাল থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য দেশের সব জুয়েলারি দোকান বন্ধ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্র চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু করবে ডিএনএ টেস্ট করে নামফলক ও মর্যাদা চায় শহীদ পরিবারের সদস্যরা বেতন না পেয়ে ডাকাতি, জাহাজের চিফ ইঞ্জিনিয়ারসহ তিনজন আটক “বাংলাদেশে কৌশলগত স্বার্থ নেই দক্ষিণ কোরিয়ার”—রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক “শাপলার হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই”—হেফাজতের বিবৃতি মির্জা আব্বাস: “করিডর আর স্টারলিংক আনা হচ্ছে আরাকান আর্মির জন্য” জিলহজ মাসের চাঁদ দেখে যে দোয়া পড়বেন নির্বাচনের আগে যতটুকু দরকার, ততটুকুই সংস্কার করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ‘চিন্তার স্বাধীনতাও হারাচ্ছি?’— নারী কমিশন বিতর্কে গীতিআরার উদ্বেগ ইউক্রেনে রাশিয়ার টানা হামলায় নিহত ১২, কঠোর চাপের আহ্বান জানালেন জেলেনস্কি সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন – তিনটি কঠিন দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট আমরা জুলাই অভ্যুত্থান ক্ষমতার পালাবদল নয়, এটি মৌলিক সংস্কার: নাহিদ হলুদ সাংবাদিকতা’ বিরোধী স্লোগানে উত্তাল শিক্ষক মিছিল ভারতের নিষেধাজ্ঞায় আখাউড়া বন্দর দিয়ে রপ্তানি কমেছে ৪০% বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি চলছে, দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি জাতীয় স্বার্থে অভিমান ভুলে দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান : জামায়াত আমির আন্দোলনের পর অবশেষে নিয়োগ পেলেন ৪৩তম বিসিএসের বাদ পড়া ১৬২ জন নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবিতে ইসির সামনে এনসিপির বিক্ষোভ কাল বাংলাদেশে স্টারলিংকের যাত্রা, স্যাটেলাইট ইন্টারনেটের নতুন যুগ শুরু নরওয়ের দৃঢ় সমর্থন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি বিগত সরকারের সময় প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংসপ্রাপ্ত, এমন অবস্থা ছিল যে খতিবকেও পালাতে হয়েছিল: বাণিজ্য উপদেষ্টা গায়ের জোরে নগর ভবন দখল করে আন্দোলন চালাচ্ছে বিএনপি আবারও রাজপথে নামার ইঙ্গিত আসিফের, সতর্ক করলেন হাসনাত গোপন অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আন্দোলন স্থগিত, ২০ মে আলোচনায় বসবে ঐক্য পরিষদ ভারতের আমদানি নিষেধাজ্ঞা সীমান্ত বাণিজ্যে অনিশ্চয়তা তৈরি করছে ভারতের নতুন সিদ্ধান্তে উত্তর-পূর্বাঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশি ভোগ্যপণ্য আমদানি বন্ধ গত ৯ মাসে জুলাই-যোদ্ধাদের ওপর ৩৮টি হামলা জবি’র ৪ দফা দাবি মেনে নেওয়ায় আন্দোলনের সমাপ্তি ঘোষণা ডিবি থেকে মুক্তির পর আন্দোলনে উল্লাস জবি শিক্ষার্থীর গাজা দখলে নেওয়ার আকাঙ্ক্ষা পুনর্ব্যক্ত করলেন ট্রাম্প শাহরিয়ার হত্যাকাণ্ডে বিচার নিশ্চিতের অঙ্গীকার উপদেষ্টা আসিফের সোনার দাম ভরিতে কমল ৩ হাজার ৪৫২ টাকা, নতুন দর কার্যকর শুক্রবার থেকে ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু: নিরাপত্তা নিশ্চিতে বড় পদক্ষেপ প্রশাসনের আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ শ্রীনগরজুড়ে বিস্ফোরণ, যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ ওমর আব্দুল্লাহর উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত: আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ ‘চলবে’, শনিবার গণজমায়েত ড্রোন যুদ্ধ: ভারত-পাকিস্তান বিরোধের নতুন অধ্যায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে সরকার গুরুত্বসহকারে বিবেচনায় নিচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং আ.লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগ ছাড়বেন না আন্দোলনকারীরা ‘আপ বাংলাদেশ’–এর আত্মপ্রকাশ পূর্বঘোষণা ছাড়া ভারত সফরে সৌদি প্রতিমন্ত্রী, পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনায় কূটনৈতিক তৎপরতা তুঙ্গে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে সারা দেশ থেকে ঢাকা অভিমুখে মার্চের হুঁশিয়ারি নাহিদ ইসলামের দেশীয় ওষুধ কোম্পানি রেনাটাকে ৭০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে আইএফসি তারেক রহমান: সরকার হয়তো স্বৈরাচারের দোসরদের দেশত্যাগে সহায়তা করছে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে ভারতের নির্দেশে ৪ বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল ইউটিউবে বন্ধ

এডিটর`স চয়েস

বিশ্বের সবচেয়ে বিস্ময়কর জাদুকরি বস্তু মাটি

 প্রকাশিত: ০১:১৮, ১০ ডিসেম্বর ২০২০

বিশ্বের সবচেয়ে বিস্ময়কর জাদুকরি বস্তু মাটি

মাটির অসামান্য, বিস্ময়কর ক্ষমতা সম্পর্কে মানুষ কতটুকু জানে? খুবই কম। এই বিশ্বের সবচেয়ে হেলাফেলার বস্তুগুলোর একটি হলো মাটি। মানুষের কাছে মাটি মানে হলো নেহাতই প্রাণহীন নির্জীব ধুলোবালি। কিন্তু এই ধারণা শুধু ভুল নয় -চরম ভুল- বলছেন বিজ্ঞানীরা।

প্রাণহীন ধুলো-কাদা তো নয়ই বরঞ্চ মাটি এতটাই জীবন্ত যে এক গ্রাম ওজনের মাটিতে ৫০ হাজার প্রজাতির মাইক্রো-অর্গানিজম বা অণুজীব থাকতে পারে। এই বিশ্বের জনসংখ্যা যত, এক চায়ের চামচ সমান মাটিতে তার চেয়েও বেশি অণুজীব থাকতে পারে। পায়ের নিচে এই লুকোনো যে জগত, সেখানকার যে বিশাল কর্মযজ্ঞ - এখনও মানুষ তার সামান্যই জানে। কিন্তু মাটির নিচে এসব জীব এবং অণুজীব দিন-রাত বিস্ময়কর অমূল্য সব কাজ করে চলেছে।

কোটি কোটি বছর ধরে অভিযোজনের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য এসব অণুজীব অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান তৈরি করছে। মানুষ ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ থেকে বাঁচতে যেসব অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করছে তার অনেকগুলোর ভিত্তিই হচ্ছে মাটির নানা অণুজীবের তৈরি অ্যান্টিবায়োটিক।সুতরাং আমরা জীবন রক্ষার ওষুধ পাচ্ছি মূলত মাটি থেকে। এবং আমরা জানি না আমাদের পায়ের নিচে মাটির তলে চিকিৎসার আরো কত সূত্র চাপা রয়েছে। মাটির নিচে বিশেষ যে প্রাণীটি তৎপর তা হলো - কেঁচো।

বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইন কেঁচো নিয়ে এতটাই বিস্ময় বোধ করতেন যে তিনি বলেছিলেন, এই বিশ্বের ইতিহাসে কেঁচোর মত আর কোনো প্রাণী এত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বলে মনে হয় না।

কারণ কেঁচো শুধু মাটি তৈরিই করে না, মাটির সুরক্ষা করে। মাটির নিচে এই প্রাণীর চলাচলের ফলে যে খালি জায়গা তৈরি হয় তাতে গাছ তার শেকড় বিস্তারের সুযোগ পায়। আর মাটিতে নিচে ফাঁকা জায়গা তৈরি হওয়ার মাটির শক্তি বাড়ে। সেই সাথে মাটির নিচে ছড়িয়ে রয়েছে ফাঙ্গি বা ছত্রাকের বিশাল এবং জটিল জাল। গাছ-পালা এবং ছত্রাক বেঁচে থাকার জন্য একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল। ফলে তাদের মধ্যে দেয়া-নেয়ার খেলা চলে।

গাছের মত ফাঙ্গি বা ছত্রাক কার্বন ডাই অক্সাইড শুষে নিয়ে বাড়তে পারে না, কিন্তু মাটির নিচ থেকে পুষ্টি শুষে নিতে তারা অধিকতর পারদর্শী। ফলে, গাছ ও ছত্রাকের মধ্যে কার্বন ডাই অক্সাইড এবং পুষ্টির লেনদেন হয়। পাশাপাশি, গাছ বা গাছের অংশবিশেষ মরে যায় বলে অণুজীব তা থেকে খাবার পায়। ঐ সব অণুজীব আবার পোকা মাকড়ের খাবার। পাখি আবার ঐ সব পোকামাকড় খায়। এভাবেই নিরলসভাবে চলতে থাকে প্রকৃতির এই প্রক্রিয়া। মানুষ যা খায় তার প্রায় সবটাই কোনো না কোনোভাবে মাটি থেকেই আসে। কিন্তু বিষয়টা শুধু এমন নয় যে মাটি আমাদের জন্য কী কী করছে? মাটির গুরুত্ব অনুধাবন করা, মাটির সুরক্ষা আরো নানা কারণে জরুরি।

আপনি কি জানেন যে মাত্র পাঁচ বর্গ মিলিমিটার মাটি সৃষ্টি হতে ১০০ বছরেরও বেশি সময় লাগে? কিন্তু বিষাক্ত রাসায়নিকের কারণে, নগরায়নের কারণে বা ভূমিধসের কারণে মুহূর্তে সেই মাটি ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। কিছু মাটি বহু পুরনো - কোটি কোটি বছর পুরনো। মনে করা হয় বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো মাটি রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকায় যা ৩০০ কোটি বছর আগে তৈরি। ব্রিটেনের মাটির বয়স ১৫০০০ বছর যা সর্বশেষ বরফ যুগের পরপরই তৈরি হয়েছিল।

কার্বন সঞ্চয় করে রাখার জন্য মাটির গুরুত্ব অপরিসীম। কার্বন শুষে তা ভূপৃষ্ঠের বহু নিচে আটকে রাখে মাটি। গাছপালা যত কার্বন ধরে রাখে তার তিনগুণ থাকে মাটিতে । সুতরাং অমূল্য যে সম্পদ অতি ধীরে তৈরি হয়, তার সুরক্ষা কি আমরা করতে পারছি? এক কথায় উত্তর - পারছি না।

উদ্বেগের অনেকগুলো কারণ রয়েছে। তাদের অন্যতম - ব্যাপক বাণিজ্যিক চাষাবাদ। এর ফলে মাটিতে জমা কার্বন বেরিয়ে যাচ্ছে। ফলে মাটি নতুন করে তৈরি হতে যে সময় লাগবে তার চেয়ে ৫০ বা একশগুণ দ্রুত গতিতে আমরা কার্বন হারাচ্ছি।

ব্রিটেনে গত ৩০ বছরে এই ব্যাপক বাণিজ্যিক চাষাবাদের কারণে মাটিতে সঞ্চিত কার্বনের ১০ ভাগ নষ্ট হয়েছে। অনেক দেশে এ নিয়ে তথ্য পর্যন্ত নেই। কী হচ্ছে জানাও সম্ভব হচ্ছে না। বহু দেশে মাটি সুরক্ষার কোনো চেষ্টাও সেই।

আমরা মাটিতে খাদ্য ফলাই, মাটির ওপর ঘরবাড়ি, অবকাঠামো বানাই। ভূপৃষ্ঠের দুষিত পানি ছেঁকে ব্যবহারের উপযোগী করে নিচে জমা রাখে মাটি। বন্যার প্রকোপ কমায়। পরিবেশের ভারসাম্য ধরে রাখে। মাটি অসংখ্য জীব এবং অণুজীবের আশ্রয় এবং বেঁচে থাকার অবলম্বন। বিশ্বের কার্বন এবং নাইট্রোজেন চক্রের ভারসাম্যর প্রধানতম উপাদান হচ্ছে মাটি । কিছু ট্রাজেডি হলো যে এই মাটির সুরক্ষার জন্য লড়াই করার মানুষ খুবই কম। আমাদের কাছে মাটি মানেই নেহাতই ধুলো-বালি।

সূত্র: বিবিসি

অনলাইন নিউজ পোর্টাল