সোমবার ০৫ মে ২০২৫, বৈশাখ ২২ ১৪৩২, ০৭ জ্বিলকদ ১৪৪৬

ব্রেকিং

হামলার আগে দীর্ঘক্ষণ অনুসরণ করা হচ্ছিল হাসনাতকে কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিতে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার ‘ভাড়া ক্যাম্পাস’ : ১৬ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলেছে মন্ত্রণালয় ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন জাপানও জানতে চাচ্ছে নির্বাচন কবে: আমীর খসরু রাজনৈতিক দলগুলোকে অভিন্ন অবস্থানে আসার আহ্বান আলী রীয়াজের বাংলাদেশ পুলিশ কর্মকর্তাদের সাথে প্রধান উপদেষ্টার করমর্দনের ছবি নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় অপপ্রচার : রিউমার স্ক্যানার আফতাবনগরে কোরবানির পশুর হাট বসবে না: হাই কোর্ট কোরবানিতে সাড়ে ২০ লাখ পশু বেশি থাকতে পারে: ফরিদা কুয়েট: অচলাবস্থা কাটেনি, ক্লাসে ফেরেননি শিক্ষকরা এনায়েত উল্লাহর ১৯০ গাড়ি জব্দের আদেশ খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা একদিন পেছালো, ফিরবেন ৬ মে এলপিজি গ্যাসের দাম কমলো ১৯ টাকা বাংলাদেশিদের জন্য আমিরাতের ভিজিট ভিসা চালু চীনে মেডিকেল ভিসায় ‘গ্রিন চ্যানেল’, জরুরি ভিসা একদিনেই অনলাইন জুয়া বন্ধে কেন ব্যবস্থা নয়, জানতে চায় হাই কোর্ট টেনিস: মাদ্রিদ ওপেন : বছরে ৬ ফাইনালে ৩ শিরোপা জয়ের পর সাবালেঙ্কা, ‘পাগলাটে ব্যাপার’ অ্যামাজনে নিজের ৪৮০ কোটি ডলারের শেয়ার বিক্রি করছেন বেজোস?

ইসলাম

‘আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ’এর পরে ‘ওয়া মাগফিরাতুহু ওয়া জান্নাতুহু’ ইত্যাদি বৃদ্ধি করে বলার হুকুম কী?

 আপডেট: ১০:৫১, ৩ জানুয়ারি ২০২৩

‘আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ’এর পরে ‘ওয়া মাগফিরাতুহু ওয়া জান্নাতুহু’ ইত্যাদি বৃদ্ধি করে বলার হুকুম কী?

১৩৮৫: প্রশ্ন
‘আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহ্মাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ’এর পরে ‘ওয়া মাগফিরাতুহু ওয়া জান্নাতুহু’ ইত্যাদি বৃদ্ধি করে বলার হুকুম কী? ‘ওয়াবারাকাতুহ’এর পরে কি কোনো বাক্য বৃদ্ধি করে বলা প্রমাণিত?

উত্তর:
সালাম ও তার উত্তর ‘ওয়াবারাকাতুহ’ পর্যন্ত বলাই সুন্নত। একাধিক সহীহ হাদীস ও সাহাবায়ে কেরামের আছার দ্বারা এতটুকু বলা এবং এর বেশি না বলা প্রমাণিত। তবে কোনো কোনো দুর্বল বর্ণনায় ‘ওয়াবারাকাতুহ’এর পরে ‘ওয়া মাগফিরাতুহু ওয়া রিদওয়ানুহু’ ইত্যাদি শব্দ বৃদ্ধির কথাও পাওয়া যায়। তাই কেউ কোনো সময় এগুলোর কোনোটি বাড়িয়ে বললে নাজায়েয বা বিদআত হবে না। তবে এমন না বলাই শ্রেয়।

-তবারানী (আওসাত) ১/৪৩৭; মাজমাউয যাওয়ায়েদ ৮/৭০; মুআত্তা মালেক ৩৭৯; তাফসীরে ইবনে কাসীর ১/৫৮৩; ফাতহুল বারী ১১/৮; আদাবুল মুফরাদ হাদীস ১০১৬; আওজাযুল মাসালিক ১৫/১০১