যে কারণে ঘুরে দাঁড়িয়েছে ডলার

ঘুরে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ডলার। অবশেষে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) প্রধান মুদ্রা ইউরো এবং ব্রিটেনের কারেন্সি পাউন্ড স্টার্লিংয়ের বিপরীতে মার্কিন মুদ্রার দাম বেড়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে পাউন্ডের মূল্য হ্রাস পেয়েছে শূন্য দশমিক ১৫ শতাংশ। গত দুই সপ্তাহের বেশি সময়ের মধ্যে যা সর্বনিম্ন। প্রতি পাউন্ডের দাম স্থির হয়েছে ১ ডলার ২২০৬ সেন্টে। ইউরোর দরপতন ঘটেছে শূন্য দশমিক ১৬ শতাংশ। ইউরোপ্রতি মূল্য নিষ্পত্তি হয়েছে ১ ডলার ০৮৯৩ সেন্টে। এর আগে ডলারের বিপরীতে ১০ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ছিল ইউরোর দাম।
এতে বলা হয়, ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক (ইসিবি) এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের (বিওই) নীতি-নির্ধারকদের কাছ থেকে দ্বৈত সংকেত পেয়েছে বাজার। তারা বলেছেন, তাদের অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতির চাপ আরও নিয়ন্ত্রণযোগ্য হয়ে উঠেছে। অন্যান্য আন্তর্জাতিক মুদ্রার বিপরীতে গ্রিনব্যাকের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি সপ্তাহের শুরুতে ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়েছিল এটি।
ইউএস কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ (ফেড) গত বুধবার ২৫ বেসিস পয়েন্ট সুদের হার বাড়ায়। পরদিন ৫০ বেসিস পয়েন্ট সুদহার বৃদ্ধি করে ইসিবি ও বিওই। মূলত এ পার্থক্যের কারণে ইউরো ও পাউন্ডের বিপরীতে শক্তিশালী হয়েছে ডলার।
অনলাইন নিউজ পোর্টাল ২৪