রাতভর ‘অপারেশন সিঁদুর’ তদারক করেন মোদী

- পাকিস্তান ও পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের নয়টি স্থানে হামলা চালানোর কথা বলেছে ভারত।
- ভারতের ক্ষেপনাস্ত্র হামলায় পাকিস্তানের অন্তত আটজন এবং ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে পাকিস্তানের গুলিতে তিনজন নিহত হয়েছে।
- ছয়টি স্থানে হামলা হওয়ার কথা স্বীকার করেছে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী।
- ২২ এপ্রিল কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর পারমাণবিক অস্ত্রধারী দুই প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানের সম্পর্কে চরম অবনতি ঘটে।
- ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে কয়েক দশক ধরে চলা বিদ্রোহে হাজার হাজার মানুষের প্রাণ গেছে।
- কাশ্মীরকে পুরোপুরি নিজেদের অংশ হিসেবে দাবি করে ভারত ও পাকিস্তান—দুই দেশই।
পাকিস্তান ও পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের নয়টি লক্ষ্যস্থলে বুধবার রাতে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর ক্ষেপনাস্ত্র হামলার সার্বক্ষণিক খোঁজখবর নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
কাশ্মীরে জঙ্গি হামলার জবাবে পরিচালিত সামরিক অভিযান ‘অপারেশন সিঁদুর’ এর সবশেষ অবস্থা মোদীকে প্রতিরক্ষা বাহিনীর কর্মকর্তারা অবহিত করেন।
এ অভিযান শুরুর পর তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে তার কয়েক দফা কথা হয়।
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে গত ২২ এপ্রিল পর্যটকদের ওপর প্রাণঘাতী সন্ত্রাসী হামলার প্রতিশোধ হিসেবে এসব হামলা চালানো হয়েছে বলে দাবি ভারতের।
দেশটি বিবৃতিতে বলেছে, পাকিস্তানের যেসব লক্ষ্যস্থলে আঘাত হানা হয়েছে তার মধ্যে পাঞ্জাব প্রদেশে জইশ-ই-মোহাম্মদের শক্তিকেন্দ্র বাহাওয়ালপুরও আছে।
ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে বলা হয়, অভিযান চলাকালে নয়টি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যস্থলে আঘাত হানা হয়েছে, এগুলোর মধ্যে বাহাওয়ালপুরে জইশ-ই-মোহাম্মদের এবং মুরিদকেতে লস্কর-ই-তৈয়বার সদরদপ্তর রয়েছে।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি।