শনিবার ১০ মে ২০২৫, বৈশাখ ২৬ ১৪৩২, ১২ জ্বিলকদ ১৪৪৬

ব্রেকিং

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ ‘চলবে’, শনিবার গণজমায়েত ড্রোন যুদ্ধ: ভারত-পাকিস্তান বিরোধের নতুন অধ্যায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে সরকার গুরুত্বসহকারে বিবেচনায় নিচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং আ.লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগ ছাড়বেন না আন্দোলনকারীরা ‘আপ বাংলাদেশ’–এর আত্মপ্রকাশ পূর্বঘোষণা ছাড়া ভারত সফরে সৌদি প্রতিমন্ত্রী, পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনায় কূটনৈতিক তৎপরতা তুঙ্গে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে সারা দেশ থেকে ঢাকা অভিমুখে মার্চের হুঁশিয়ারি নাহিদ ইসলামের দেশীয় ওষুধ কোম্পানি রেনাটাকে ৭০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে আইএফসি তারেক রহমান: সরকার হয়তো স্বৈরাচারের দোসরদের দেশত্যাগে সহায়তা করছে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে ভারতের নির্দেশে ৪ বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল ইউটিউবে বন্ধ

অর্থনীতি

শিল্পে মিলবে গ্যাস সংযোগ

 প্রকাশিত: ০০:৩০, ১৭ এপ্রিল ২০২৫

শিল্পে মিলবে গ্যাস সংযোগ

নতুন সংযোগ পেতে উদ্যোক্তাদের দেন দরবারের মধ্যে শিল্পে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার; অগ্রাধিকার দেওয়া হবে রপ্তানিমুখী এবং রপ্তানি প্রক্রিয়াজাত এলাকার (ইপিজেড) কারখানাকে।

বুধবার জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ এ সিদ্ধান্ত পেট্রোবাংলাকে জানিয়েছে।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এ সিদ্ধান্ত জানিয়ে বলেন, নতুন সংযোগ পাওয়া শিল্প যাতে যথাযথভাবে গ্যাস পায় সেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন গ্যাসের মূল্য পুনঃনির্ধারণের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রপ্তানিমুখী শিল্প ও ইপিজেড এলাকার শিল্পগুলোকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে গ্যাস সংযোগ দেওয়া হবে।

গ্যাস সংকটের কারণে দীর্ঘদিন থেকে শিল্পে নতুন সংযোগ বন্ধ রয়েছে। বিদ্যমান শিল্প কারখানাও চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস পাচ্ছে না। এমন অবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকারের তরফ থেকে ইতিবাচক এ সিদ্ধান্ত এল।

পেট্রোবাংলার অপারেশন বিভাগের পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বিভিন্ন বিতরণ কোম্পানির কাছে অনেক পুরনো আবেদন রয়েছে। রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানাগুলোতে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার বিষয়টি অনেকদিন ধরে আলোচিত হচ্ছিল। এখন সরকারের পক্ষ থেকে একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত এসেছে।

বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) গত রোববার নতুন শিল্প ও শিল্পে উৎপাদিত নিজস্ব বিদ্যুৎকেন্দ্রের (ক্যাপটিভ) ক্ষেত্রে প্রতি ঘনফুট গ্যাসের দাম ৩৩ শতাংশ বাড়িয়েছে।

নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিদ্যুৎ উৎপাদনে (ক্যাপটিভ) ব্যবহৃত গ্যাসের দাম ৩১ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪২ টাকা। আর নতুন শিল্প সংযোগে গ্যাসের দাম করা হয়েছে ৪০ টাকা, যেটা আগে ছিল ৩০ টাকা।

বিইআরসি বলছে, ১৩ এপ্রিলের পর অনুমোদন পাওয়া শিল্প প্রতিষ্ঠানকে বাড়তি দামে গ্যাস কিনতে হবে। অন্যদিকে প্রতিশ্রুত (যাদের চাহিদাপত্র ইস্যু হয়েছে) গ্রাহকরা পুরনো দামে পাবেন অনুমোদিত লোডের ৫০ শতাংশ; বাকিটা কিনতে হবে বাড়তি দামে।

নতুন এই দর চলতি এপ্রিল মাসের বিল থেকেই কার্যকর হবে।

নতুন সংযোগ পেতে উদ্যোক্তাদের দেন দরবারের মধ্যে শিল্পে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার; অগ্রাধিকার দেওয়া হবে রপ্তানিমুখী এবং রপ্তানি প্রক্রিয়াজাত এলাকার (ইপিজেড) কারখানাকে।

বুধবার জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ এ সিদ্ধান্ত পেট্রোবাংলাকে জানিয়েছে।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এ সিদ্ধান্ত জানিয়ে বলেন, নতুন সংযোগ পাওয়া শিল্প যাতে যথাযথভাবে গ্যাস পায় সেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন গ্যাসের মূল্য পুনঃনির্ধারণের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রপ্তানিমুখী শিল্প ও ইপিজেড এলাকার শিল্পগুলোকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে গ্যাস সংযোগ দেওয়া হবে।

গ্যাস সংকটের কারণে দীর্ঘদিন থেকে শিল্পে নতুন সংযোগ বন্ধ রয়েছে। বিদ্যমান শিল্প কারখানাও চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস পাচ্ছে না। এমন অবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকারের তরফ থেকে ইতিবাচক এ সিদ্ধান্ত এল।

পেট্রোবাংলার অপারেশন বিভাগের পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বিভিন্ন বিতরণ কোম্পানির কাছে অনেক পুরনো আবেদন রয়েছে। রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানাগুলোতে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার বিষয়টি অনেকদিন ধরে আলোচিত হচ্ছিল। এখন সরকারের পক্ষ থেকে একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত এসেছে।

বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) গত রোববার নতুন শিল্প ও শিল্পে উৎপাদিত নিজস্ব বিদ্যুৎকেন্দ্রের (ক্যাপটিভ) ক্ষেত্রে প্রতি ঘনফুট গ্যাসের দাম ৩৩ শতাংশ বাড়িয়েছে।

নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিদ্যুৎ উৎপাদনে (ক্যাপটিভ) ব্যবহৃত গ্যাসের দাম ৩১ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪২ টাকা। আর নতুন শিল্প সংযোগে গ্যাসের দাম করা হয়েছে ৪০ টাকা, যেটা আগে ছিল ৩০ টাকা।

বিইআরসি বলছে, ১৩ এপ্রিলের পর অনুমোদন পাওয়া শিল্প প্রতিষ্ঠানকে বাড়তি দামে গ্যাস কিনতে হবে। অন্যদিকে প্রতিশ্রুত (যাদের চাহিদাপত্র ইস্যু হয়েছে) গ্রাহকরা পুরনো দামে পাবেন অনুমোদিত লোডের ৫০ শতাংশ; বাকিটা কিনতে হবে বাড়তি দামে।

নতুন এই দর চলতি এপ্রিল মাসের বিল থেকেই কার্যকর হবে।