রোববার ১১ মে ২০২৫, বৈশাখ ২৭ ১৪৩২, ১৩ জ্বিলকদ ১৪৪৬

ব্রেকিং

শ্রীনগরজুড়ে বিস্ফোরণ, যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ ওমর আব্দুল্লাহর উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত: আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ ‘চলবে’, শনিবার গণজমায়েত ড্রোন যুদ্ধ: ভারত-পাকিস্তান বিরোধের নতুন অধ্যায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে সরকার গুরুত্বসহকারে বিবেচনায় নিচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং আ.লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগ ছাড়বেন না আন্দোলনকারীরা ‘আপ বাংলাদেশ’–এর আত্মপ্রকাশ পূর্বঘোষণা ছাড়া ভারত সফরে সৌদি প্রতিমন্ত্রী, পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনায় কূটনৈতিক তৎপরতা তুঙ্গে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে সারা দেশ থেকে ঢাকা অভিমুখে মার্চের হুঁশিয়ারি নাহিদ ইসলামের দেশীয় ওষুধ কোম্পানি রেনাটাকে ৭০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে আইএফসি তারেক রহমান: সরকার হয়তো স্বৈরাচারের দোসরদের দেশত্যাগে সহায়তা করছে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে ভারতের নির্দেশে ৪ বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল ইউটিউবে বন্ধ

আন্তর্জাতিক

যুদ্ধবিরতি মানবে ভারত, তবে সেনাবাহিনী সর্বদা প্রস্তুত: প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়

ওএনপি২৪ নিউজ ডেস্ক

 প্রকাশিত: ২১:৪০, ১০ মে ২০২৫

যুদ্ধবিরতি মানবে ভারত, তবে সেনাবাহিনী সর্বদা প্রস্তুত: প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়

যুদ্ধবিরতি মানবে ভারত, তবে সেনাবাহিনী প্রস্তুত থাকবে—প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।

যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর ভারত জানিয়েছে, তারা যুদ্ধবিরতির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে। তবে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশটির সেনাবাহিনী সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে। শনিবার সন্ধ্যায় নয়াদিল্লিতে এক সংক্ষিপ্ত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানায় ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কর্নেল সোফিয়া কুরেশি ও উইং কমান্ডার ব্যোমিকা সিং। তাঁরা পাকিস্তানের সাম্প্রতিক বিভিন্ন দাবিকে ‘মিথ্যা প্রচার’ হিসেবে উল্লেখ করেন। পাকিস্তানের দাবি অনুযায়ী, তারা ভারতের এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ও কয়েকটি বিমানঘাঁটি ধ্বংস করেছে—এগুলো সম্পূর্ণ অসত্য বলে দাবি করেন তারা।

ভারতীয় কর্মকর্তারা আরও বলেন, পাকিস্তান দাবি করেছে ভারতীয় বাহিনী ইচ্ছাকৃতভাবে মসজিদ ভেঙেছে। এটি মিথ্যা এবং বিভ্রান্তিকর। ভারতীয় সেনাবাহিনী ধর্মনিরপেক্ষতা ও সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাদের লক্ষ্য ছিল কেবল সন্ত্রাসবাদী ঘাঁটিগুলো।

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভাষ্য অনুযায়ী, স্কারদু, সরগোদা, জাকোয়াবাদ ও ভুলারিসহ পাকিস্তানের বিভিন্ন সামরিক ঘাঁটি ভারতীয় হামলায় গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাকিস্তানি বাহিনীর পাল্টা আক্রমণের সক্ষমতাও অনেকাংশে দুর্বল হয়ে পড়েছে।