শনিবার ১০ মে ২০২৫, বৈশাখ ২৭ ১৪৩২, ১২ জ্বিলকদ ১৪৪৬

ব্রেকিং

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ ‘চলবে’, শনিবার গণজমায়েত ড্রোন যুদ্ধ: ভারত-পাকিস্তান বিরোধের নতুন অধ্যায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে সরকার গুরুত্বসহকারে বিবেচনায় নিচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং আ.লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগ ছাড়বেন না আন্দোলনকারীরা ‘আপ বাংলাদেশ’–এর আত্মপ্রকাশ পূর্বঘোষণা ছাড়া ভারত সফরে সৌদি প্রতিমন্ত্রী, পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনায় কূটনৈতিক তৎপরতা তুঙ্গে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে সারা দেশ থেকে ঢাকা অভিমুখে মার্চের হুঁশিয়ারি নাহিদ ইসলামের দেশীয় ওষুধ কোম্পানি রেনাটাকে ৭০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে আইএফসি তারেক রহমান: সরকার হয়তো স্বৈরাচারের দোসরদের দেশত্যাগে সহায়তা করছে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে ভারতের নির্দেশে ৪ বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল ইউটিউবে বন্ধ

আন্তর্জাতিক

যিশুর শহরে রক্তপাতের প্রতিবাদে বড় দিনের সব অনুষ্ঠান বাতিল

তাওহীদ বিন সানাউল্লাহ

 আপডেট: ১২:২৮, ৬ ডিসেম্বর ২০২৩

যিশুর শহরে রক্তপাতের প্রতিবাদে বড় দিনের সব অনুষ্ঠান বাতিল

সংগৃহীত

গাজায় চলমান ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে যিশু খ্রিস্টের জন্মভূমি হিসেবে বিবেচিত বেথলেহেমে বড়দিনের কোনো ধরনের উৎসব আয়োজন না করার ঘোষণা দিয়েছিল ফিলিস্তিনি খ্রিস্টান নেতারা। তারা গাজার মানুষদের প্রতি সংহতি জানানোর ঘোষণাও দেন। ইসরায়েলের নির্বিচার যুদ্ধে 16,000 জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই শিশু এবং মহিলা।

তাই বেথলেহেমে এবার বড় দিনের কোনো গণ-আয়োজন নেই। তারা এবার বড়দিনের আলোকসজ্জার কোনো প্রস্তুতি নেননি। ক্রিসমাস ট্রিতেও সাজানো হচ্ছে না বেথলেহেমের অলিগলি।

গাজায় ইসরায়েল অনবরত হামলা চালাচ্ছে। হাজার হাজার মানুষ মরছে। বোমায় চুরমার হয়ে যাচ্ছে গাজাবাসীর বাড়িঘর। বেথলেহেমর যাজক মান্থার আইজাক বলেছেন, ‘এটা উন্মাদের কাণ্ড।’ ‘এটা গণহত্যায় পরিণত হয়েছে। ১৭ লাখের বেশি মানুষ বাস্ত্যুচ্যুত। আমরা এই বছর কোনোভাবেই যিশু খ্রিস্টের জন্ম উদযাপন করতে পারি না। আমরা উদযাপন করতে চাই না।

 

আইজ্যাক ছোট একটি প্রতিনিধি দল নিয়ে ওয়াশিংটনেও গিয়েছিলেন গাজার যুদ্ধবিরতি স্থায়ী করার জন্য। তিনি মার্কিন আইনপ্রণেতা ও ধর্মীয় নেতাদের কাছেও যুদ্ধ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। তারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছে একটি চিঠিও দিয়েছিলেন।

সেই চিঠিতে বলা হয়েছিল, ‘ঈশ্বর রাজনৈতিক নেতাদের তাদের অবস্থানে বসিয়েছেন ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য। ভোগান্তির শিকার মানুষদের সহায়তা করা এবং ঈশ্বরের শান্তি প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার হওয়ার জন্য।’ ‘আমরা একটি স্থায়ী ও দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধবিরতি চাই। অনেক হত্যা হয়েছে, ধ্বংসও যথেষ্ট হয়েছে। এবার থামুন। এটা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। এখানে নিশ্চয়ই ভিন্ন কোনো পথ আছে। এটাই আমাদের এবারের বড়দিনের আহ্বান ও প্রার্থনা।'