রোববার ১৭ আগস্ট ২০২৫, ভাদ্র ২ ১৪৩২, ২২ সফর ১৪৪৭

জাতীয়

হজ এজেন্সিকে ঋণ দেওয়া যাবে না, অর্থ জমা হবে নির্ধারিত হিসাবে

 প্রকাশিত: ২১:৪০, ১৬ আগস্ট ২০২৫

হজ এজেন্সিকে ঋণ দেওয়া যাবে না, অর্থ জমা হবে নির্ধারিত হিসাবে

ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

সরকারি ও বেসরকারি উভয় মাধ্যমে হজযাত্রীদের প্রাক-নিবন্ধন ও নিবন্ধন ফি সংগ্রহসহ হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণের অনুমতি পেয়েছে দেশের ৩৩টি বাণিজ্যিক ব্যাংক।

ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় বুধবার (১৩ আগস্ট) এই তালিকা প্রকাশ করে।

অনুমতি পাওয়া ব্যাংকগুলো হলো: সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, আল-আরফাহ ইসলামী ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, এনআরবি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, দি সিটি ব্যাংক, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক ও শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংক।

ধর্ম মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, হজযাত্রীর প্রাক-নিবন্ধনের অর্থ প্রতি ৩০ দিন পর পর সোনালী ব্যাংকের নির্ধারিত হিসাবে স্থানান্তর করতে হবে।

এছাড়া, হজযাত্রীর বিপরীতে কোনও হজ এজেন্সিকে ঋণ প্রদান করা যাবে না। প্রাথমিক নিবন্ধন বা নিবন্ধনের অর্থ সংশ্লিষ্ট হজ এজেন্সির নির্ধারিত ব্যাংক হিসাবে জমা থাকবে এবং মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত নির্ধারিত খাত ছাড়া অন্য কোনো খাতে এই অর্থ ব্যবহার বা স্থানান্তর করা যাবে না।

‘হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২২ (সংশোধিত)’ যথাযথভাবে অনুসরণ করারও নির্দেশ দিয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।