শনিবার ১০ মে ২০২৫, বৈশাখ ২৭ ১৪৩২, ১২ জ্বিলকদ ১৪৪৬

ব্রেকিং

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ ‘চলবে’, শনিবার গণজমায়েত ড্রোন যুদ্ধ: ভারত-পাকিস্তান বিরোধের নতুন অধ্যায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে সরকার গুরুত্বসহকারে বিবেচনায় নিচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং আ.লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগ ছাড়বেন না আন্দোলনকারীরা ‘আপ বাংলাদেশ’–এর আত্মপ্রকাশ পূর্বঘোষণা ছাড়া ভারত সফরে সৌদি প্রতিমন্ত্রী, পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনায় কূটনৈতিক তৎপরতা তুঙ্গে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে সারা দেশ থেকে ঢাকা অভিমুখে মার্চের হুঁশিয়ারি নাহিদ ইসলামের দেশীয় ওষুধ কোম্পানি রেনাটাকে ৭০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে আইএফসি তারেক রহমান: সরকার হয়তো স্বৈরাচারের দোসরদের দেশত্যাগে সহায়তা করছে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে ভারতের নির্দেশে ৪ বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল ইউটিউবে বন্ধ

জাতীয়

খাগড়াছড়িতে শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, থমথমে পরিস্থিতিতে ১৪৪ ধারা

 প্রকাশিত: ১৭:৪৬, ১ অক্টোবর ২০২৪

খাগড়াছড়িতে শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, থমথমে পরিস্থিতিতে ১৪৪ ধারা

খাগড়াছড়ি সদরে একজন স্কুল শিক্ষককে শিক্ষার্থীরা পিটিয়ে হত্যার পর সেখানে পাহাড়ি ও বাঙালিদের উত্তেজনার মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন।

খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে খাগড়াছড়ি সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে একজন শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।

“এরপর অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সদরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন রয়েছে। শহরে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।”

নিহত শিক্ষকের নাম সোহেল রানা; তিনি খাগড়াছড়ি সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের সিভিল কন্সট্রাকশন অ্যান্ড সেফটি বিভাগের ইন্সট্রাকটর ছিলেন।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ধর্ষণের অভিযোগ এনে দুপুরে স্কুলের মধ্যেই কয়েকজন শিক্ষার্থী একটি কক্ষে সোহেল রানাকে পিটিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনার পর জেলা শহরের পাহাড়ি ও বাঙালি সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

এর জের ধরে শহরের চেঙ্গী স্কয়ার, মহাজনপাড়ায় দুইপক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়। পরে পুলিশ, সেনাসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে খাগড়াছড়ি সদর উপজেলায় বিকাল ৩টা থেকে অনিদিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করে জেলা প্রশাসন।

ঘটনার বিষয়ে জানতে সদর থানা পুলিশ ও স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।