শুক্রবার ০৯ মে ২০২৫, বৈশাখ ২৬ ১৪৩২, ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৬

ব্রেকিং

আইভীর বাড়িতে পুলিশ, অনুসারীদের জটলা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের পরবর্তী ধাপের আলোচনার কর্মপরিকল্পনা দ্রুত চূড়ান্ত করার নির্দেশ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা আমরা অন্তবর্তীকালীন সরকারের সাফল্য চাই: মির্জা ফখরুল তথ্যযুদ্ধ: কতটা সত্যি বলছে ভারত ও পাকিস্তান? ভারত-পাকিস্তানের সংঘাতে এরপর কী? পাকিস্তান ভারত সীমান্তে উত্তেজনার নতুন অধ্যায়: ক্ষেপণাস্ত্র, হামলা ও তথ্যযুদ্ধ আওয়ামী লীগের দুই সহযোগী সংগঠন নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে: আসিফ মাহমুদ জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনে নেতৃত্ব পরিবর্তন: স্নিগ্ধর পদত্যাগ আবদুল হামিদের দেশত্যাগে জড়িতদের ধরা হবে, না হলে আমিই চলে যাব: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সরকার সংবাদপত্রের মধ্যে ইতিবাচক প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখতে চায় : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা প্রথম আমেরিকান পোপ হলেন রবার্ট প্রিভোস্ট ২০২৫: টেকনোলজির ঝড় উঠছে! ভারত-পাকিস্তানে যুদ্ধের দামামা: বাংলাদেশে কী প্রভাব, করণীয় কী রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ

অর্থনীতি

বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নীতি: ১০% খেলাপি ঋণ থাকলে লভ্যাংশ নিষিদ্ধ

 প্রকাশিত: ১৫:৩৭, ১৪ মার্চ ২০২৫

বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নীতি: ১০% খেলাপি ঋণ থাকলে লভ্যাংশ নিষিদ্ধ

বাংলাদেশ ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন নীতিমালা চালু করেছে, যার ফলে যেসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ১০% ছাড়িয়েছে, তারা ২০২৫ সালে লভ্যাংশ দিতে পারবে না। এই নীতির ফলে প্রায় ২৩টি ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

১৩ মার্চ জারি করা নীতিমালায় বলা হয়েছে, ব্যাংকগুলোকে এখন শুধুমাত্র বছরে অর্জিত মুনাফা থেকেই নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে। পূর্বের মুনাফা থেকে লভ্যাংশ দেওয়া যাবে না। ব্যাংকের তারল্য ঘাটতি থাকলে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নিলে বা কোনো জরিমানা অনাদায়ী থাকলে সেগুলোও লভ্যাংশ দিতে পারবে না।

লভ্যাংশের সর্বোচ্চ সীমা পরিশোধিত মূলধনের ৩০% নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে, যেসব ব্যাংক ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের বিপরীতে ২.৫% ক্যাপিটাল কনজারভেশন বাফারসহ ন্যূনতম ১৫% মূলধন সংরক্ষণ করতে পারবে, তারা সর্বোচ্চ ৫০% লভ্যাংশ দিতে পারবে। মূলধন অনুপাতে ১২.৫% থেকে ১৫% এর মধ্যে থাকলে, সর্বোচ্চ ৪০% লভ্যাংশ দেওয়া যাবে।

২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের হার ২০% ছাড়িয়েছে, যা ব্যাংকিং ব্যবস্থার স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কঠোর নীতিমালা ব্যাংকগুলোর আর্থিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং আমানতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।