মঙ্গলবার ২২ অক্টোবর ২০২৪, কার্তিক ৭ ১৪৩১, ১৮ রবিউস সানি ১৪৪৬

ব্রেকিং

বঙ্গভবনের সামনে অবস্থান: পদ ছাড়তে রাষ্ট্রপতিকে ২৪ ঘণ্টা রাষ্ট্রপতির পদত্যাগসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫ দফা জনগণ যেন কুয়াশার মধ্যে আছে: রিজভী নভেম্বরে সেন্টমার্টিনে রাত্রিযাপন নয়, ফেব্রুয়ারিতে যাত্রা বন্ধ বেতন না দিয়ে কারখানা বন্ধ,আশুলিয়ায় দুদিনের বিক্ষোভে ভোগান্তি চরমে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে রুল শুনানি ৩০ অক্টোবর বিশ্ব ইজতেমা আগামী জানুয়ারিতে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আন্দোলনে নিহতদের পরিবার-আহতদের ক্ষতিপূরণ দিতে রুল পর্যটন দ্বীপ মনপুরাকে রক্ষায় ১ হাজার ১৫ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ ‘নাশতা নিয়ে হইচই করায়’ অব্যাহতি ২৫২ জন ক্যাডেট এসআইকে নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার পথে এক ধাপ এগোল জামায়াত ব্যারিস্টার সুমন ৫ দিনের রিমান্ডে লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৫৭ বাংলাদেশি

স্বাস্থ্য

বিএসএমএমইউয়ে আলাদা হল পেটে ও বুকে জোড়া লাগানো দুই শিশু

 প্রকাশিত: ১৮:৪৯, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

বিএসএমএমইউয়ে আলাদা হল পেটে ও বুকে জোড়া লাগানো দুই শিশু

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) পেটে ও বুকে জোড়া লাগানো দুজন শিশুর দেহে সফলভাবে অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে।

বুধবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্থায়নে বিএসএমএমইউয়ের  কেবিন ব্লকের অপারেশন থিয়েটারে  আবু বকর ও ওমর ফারুক নামের৭৮ দিন বয়সী এই শিশুদের সফল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে শিশু দুজনকে আলাদা করা হয়েছে। 

এ জটিল অস্ত্রোপচার প্রসঙ্গে উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো: শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, আমাদের দেশের সার্জনরা এ ধরনের জটিল রোগের চিকিৎসা সেবা দিতে সক্ষম এবং এরকম রোগের চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার কোন প্রয়োজনীয়তা নেই। স্বল্প খরচে দেশের প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধাতেই বিশ্বমানের চিকিৎসা সেবা দেয়া সম্ভব।  

বিএসএমএমইউ সূত্র জানায়, গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ভ্যানচালক পিতা শহর আলী খানের মেয়ে চায়না বেগম এবং তার স্বামী আল আমিন শেখের ঘরে চলতি বছর ৪ জুলাই পেটে জোড়া লাগা দুজন নবজাতক জন্মগ্রহণ করে। পরে তাদের শরীরে জটিলতা দেখা দিলে ৫ জুলাই এই হাসপাতালের শিশু সার্জারি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ.কে.এম জাহিদ হোসেনের অধীনে ২০১ নং কেবিনে ভর্তি করা হয়। পেটে জোড়া লাগানো যমজ এ দু’নবজাতকের  চিকিৎসার সমস্ত দায়িত্বভার প্রধানমন্ত্রী গ্রহণ করেন এবং  প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেন।

এ অস্ত্রোপচারে শিশু সার্জারি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ.কে.এম জাহিদ হোসেনের নেতৃত্বে বিভাগের অধ্যাপক ডা. রুহুল আমিন, সহকারী অধ্যাপক ডা. কে.এম. সাইফুল ইসলাম, মেডিক্যাল অফিসার ডা. উম্মে হাবিবা দিলশান মুনমুন এবং নার্সিং অনুষদের ডিন ও অ্যানেসথিয়া বিভাগের অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বনিক, এনেসথিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. দেবাশীষ বণিক এবং নার্সিং ইনচার্জ মেহেরুন্নেসাসহ অন্যান্য চিকিৎসকগণ  অংশ নেন।