সোমবার ২৪ নভেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ৯ ১৪৩২, ০৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

হাসিনাকে ফেরাতে ভারতকে ফের চিঠি দেওয়া হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হাসিনা, জয় ও পুতুলের দুর্নীতির তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর ডেঙ্গুতে ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮ রিটার্ন জমার সময় বাড়ল একমাস ভূমিকম্প: ঢাবির বিভিন্ন হলের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন পরিদর্শন শুরু ভূমিকম্প: গ্যাস অনুসন্ধান ৪৮ ঘণ্টা বন্ধ ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে গাজায় ‘হামাসের ৫ শীর্ষ সন্ত্রাসী’ নিহত: নেতানিয়াহুর কার্যালয় নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হওয়ার শঙ্কা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সিলেট সীমান্তে ‘ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে’ এক বাংলাদেশি নিহত পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নেমেছে ১২ ডিগ্রির ঘরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের বৈঠক ভূমিকম্প: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৫ দিন বন্ধ ঘোষণা যুদ্ধবিরতির মধ্যেই গাজায় ইসরায়েলি ড্রোন ও বিমান হামলায় নিহত ২০

স্বাস্থ্য

মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

 প্রকাশিত: ১৭:০৬, ১৫ নভেম্বর ২০২০

মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, দেশ অনুমোদনবিহীন কোনো হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার বা ক্লিনিক কাজ করতে পারবে না। আমরা অফিশিয়ালি সিভিল সার্জনদের নির্দেশ দিয়েছি।

যেসব প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স নেই, সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে। তবুও মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেব না।

রোববার দুপুরে রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ১০০ ভেন্টিলেটর হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তারা সব জেলার সমস্ত হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ক্লিনিক পরিদর্শন করবেন। লাইসেন্সবিহীন প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে। যাদের লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়েছে, তাদেরকে সময় বেধে দেওয়া হবে। যাদের যন্ত্রপাতি নেই বা যন্ত্রপাতির কমতি আছে, তাদেরও সময় দেওয়া হবে। বেধে দেওয়া সময়ের মধ্যে সব ঠিক না হলে, বন্ধ করে দেব।  

বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি তুলনামূলক ভালো দাবি করে তিনি বলেন, মৃত্যু হার অনেক কম। তবে সংক্রমণের হার কমেনি। মাঝে মধ্যে সংক্রমণের হার বাড়ছে। সুস্থতার হার বেড়েছে। সংক্রমণ কমানোর জন্য আমরা বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। ব মন্ত্রণালয়ের চিঠি দেওয়া হয়েছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানের সেবা পেতে হলে মাস্ক পরে আসতে হবে। নো মাস্ক, নো সার্ভিস। এটি সারাদেশে ছড়িয়ে দিচ্ছি। সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলছি। এটা অনেকে মানছেন না। আবার অনেকে মানছেন। তবে রাতারাতি এটি সব জায়গায় হয়ে যাবে, এমনটা মনে করি না। আস্তে আস্তে এটি হয়ে যাচ্ছে। সব সময় খেয়াল রাখতে হবে, কেউ যেন মাস্কের প্রতি উদাসীন না হন।

তিনি আরও বলেন, আমাদের একার পক্ষে করোনার সেকেন্ড ওয়েভ মোকাবিলা করা সম্ভব না। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সংক্রমণ রোধ করতে পারবে না। সে সেবা দিতে পারবে। চিকিৎসা দিতে পারবে। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সবার অংশগ্রহণ প্রয়োজন। জনগণই পারে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে। জনগণ উদাসীন থাকলে সংক্রমণ বাড়বে।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল