শুক্রবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ২০ ১৪৩২, ১৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

খালেদা জিয়া ছাড়া পরিবারের কেউ এসএসএফ নিরাপত্তা পাবেন না: রিজওয়ানা খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নিতে ঢাকায় আসছেন জোবাইদা রহমান নির্বাচনের ‘নতুন মানদণ্ড’ তৈরি করতে হবে: এসপিদের প্রধান উপদেষ্টা নতুন বাংলাদেশ গড়ার ‘বিল্ডিং কোড’ গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা আরও ৩৬ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আইজিপিকে অপসারণে আইনি নোটিশ খালেদা জিয়াকে নেওয়া হবে লন্ডনে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি তেলের দাম বাড়ানো ব্যবসায়ীদের ‘কারণ দর্শাও’ নোটিস দিয়ে বৈঠকে ডেকেছে সরকার তফসিলের আগে ১০ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ইসির সাক্ষাৎ লিভ টু আপিল খারিজ, অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ বৈধ খালেদা জিয়ার জন্য শুক্রবার দোয়া ও প্রার্থনার আহ্বান সরকারের গাজায় ইসরায়েলি হামলায় দুই শিশুসহ ৭ ফিলিস্তিনি নিহত আমরা সোমালি অভিবাসীদের চাই না`: ট্রাম্প

আন্তর্জাতিক

ধর্ষণের দায়ে ভারতে টিকটক হৃদয়সহ ৭ বাংলাদেশির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

 আপডেট: ২০:১০, ২১ মে ২০২২

ধর্ষণের দায়ে ভারতে টিকটক হৃদয়সহ ৭ বাংলাদেশির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

টিকটক হৃদয়সহ ৭ জনকে এক বাংলাদেশি তরুণীকে ধর্ষণের অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে ভারতের আদালত। বেঙালুরুর একটি বিশেষ আদালত শুক্রবার এই রায় দেন। এই রায়ে আরো চারজনকে বিভিন্ন মেয়াদের সাজা দেওয়া হয়েছে। দণ্ড পাওয়া সবাই বাংলাদেশি। এরা সবাই অবৈধভাবে ভারতে বসবাস করছিলেন। 

মামলাটির অভিযোগপত্রে ছিলেন ১২ আসামি। এর মধ্যে ১১ জনই দোষী হয়েছেন। এই ১১ জনের মধ্যে আছেন ৩ জন নারী। 

যাবজ্জীবন দণ্ড পাওয়া সাতজন ছাড়া একজন পেয়েছেন ২০ বছরের কারাদণ্ড। আরেকজনকে আদালত দেন ৫ বছরের সাজা। দুজন ফরেনার্স অ্যাক্টের অধীনে ৯ মাস করে কারাদণ্ড পেয়েছেন মামলার সাক্ষী থাকা একজন পেয়েছেন খালাস।

যারা সাজা পেয়েছেন তারা হলেন: মোহাম্মদ রিফাদুল ইসলাম ওরফে হৃদয় বাবু ওরফে টিকটক হৃদয়, চাঁদ মিয়া ওরফে সবুজ, রকিবুল ইসলাম ওরফে সাগর, মোহাম্মদ আলামিন হোসেন ওরফে রাফসান মণ্ডল, মোহাম্মদ আবু শেখ, মোহাম্মদ ডালিম ও আজিম হোসেন।

তানিয়া খানের হয়েছে ২০ বছরের জেল। মোহাম্মদ জামাল ৫ বছরের দণ্ড পেয়েছেন। দণ্ড পাওয়া অন্য দুই নারী হলেন কাজল ও নুসরাত। এই দুজনকে ২ বছর করে জেল দেওয়া হয়েছে। 

গত বছরের ২৭ মে ঘটা ঘটনাটি বেশ আলোচিত ছিল। ২২ বছরের এক বাংলাদেশি তরুণী বেঙালুরুতে নির্যাতন ও দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। তার নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল হয়। এরপর ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। 

বেঙালুরু পুলিশ এই ঘটনায় ১২ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।