বৃহস্পতিবার ১৩ নভেম্বর ২০২৫, কার্তিক ২৯ ১৪৩২, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ব্রেকিং

ভোটের দিনে গণভোট: ‘আলোচনা করে’ মত জানাবে ইসি জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি জুলাই সনদ লঙ্ঘন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: সালাহউদ্দিন সরকারের সিদ্ধান্তে ‘জনআকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি’: জামায়াত ইসরাইলের মন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করলেন গাজা যুদ্ধবিরতির আলোচক ডারমার ২০২৫ সালে রেকর্ড ছাড়াবে জীবাশ্ম জ্বালানির নিঃসরণ : গবেষণা জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা গুলিস্তানে আওয়ামী লীগ অফিসে ভাঙচুর, আগুন আগাম পোস্টার সরিয়ে ফেলুন, দলগুলোকে সিইসি পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি দৃষ্টান্তমূলক রায়ে হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির আশা চিফ প্রসিকিউটরের ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’: শেখ হাসিনার মামলার রায় ১৭ নভেম্বর

জাতীয়

রোহিঙ্গাদের নিয়ে আলোচনায় বসছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়

 প্রকাশিত: ২২:৫৩, ২১ অক্টোবর ২০২০

রোহিঙ্গাদের নিয়ে আলোচনায় বসছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়

 রোহিঙ্গাসহ অন্যান্য বাস্তুচ্যুত সংকটের বিষয়ে বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে নিয়ে বসছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও জাতিসঙ্ঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা (ইউএনএইচসিআর)।

ইউএনএইচসিআর জানিয়েছে, সহ-আয়োজকরা রোহিঙ্গাসহ অন্যান্য বাস্তুচ্যুতদের তাদের জন্মস্থানে বা তাদের পছন্দমতো স্থানে স্বেচ্ছায় নিরাপদে, মর্যাদাপূর্ণ এবং টেকসই প্রত্যবাসন নিয়ে আলোচনা করবেন।
ভার্চুয়াল সম্মেলনে যৌথ আয়োজকরা রোহিঙ্গা শরণার্থী, আশ্রয়দাতা স্থানীয় সম্প্রদায় এবং মিয়ানমারে অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত মানুষদের সহায়তা করার জন্য প্রয়োজনীয় তহবিল সরবরাহ করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাবে।

জাতিসঙ্ঘ চলতি বছর বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মানবিক চাহিদা মেটাতে এক বিলিয়ন ডলারেরও বেশি সাহায্যের আবেদন করলেও, এখন পর্যন্ত এর অর্ধেকেরও কম অর্জিত হয়েছে।
এর আগে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডমিনিক রাব বলেন, রোহিঙ্গা জনগণ ভয়াবহ বর্বরতার মুখোমুখি হয়েছে এবং কল্পনাতীত কলুষিত এক পরিস্থিতির মুখে তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছিল।
২০১৭ সাল থেকে রোহিঙ্গাদের মানবিক দুর্দশা নিরসনের জন্য যুক্তরাজ্যও শীর্ষস্থানীয় দাতা হিসেবে ভূমিকা রাখছে। ২০১৮ সালের নভেম্বরে ও ২০১৯ সালের আগস্টে দুই দফায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।
এর আগে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর প্রত্যাবাসন চুক্তিতে স্বাক্ষর করে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার।
২০১৮ সালের ১৬ জানুয়ারি ‘বাস্তবিক ব্যবস্থা’ সম্পর্কিত এক নথিতে স্বাক্ষর করে বাংলাদেশ এবং মিয়ানমার, যার মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের তাদের নিজ দেশে ফিরিয়ে নেয়া হবে বলে মনে করা হয়েছিল।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল