শনিবার ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, পৌষ ৬ ১৪৩২, ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

প্রিয় হাদি, তুমি থাকবে প্রতিটি বাংলাদেশির বুকের মধ্যে: প্রধান উপদেষ্টা লাখো জনতার অংশগ্রহণে ওসমান হাদির জানাজা সম্পন্ন এ কে খন্দকার ছিলেন ‘অবিস্মরণীয় সৈনিক’: শোকবার্তায় প্রধান উপদেষ্টা সুদানে নিহত ছয় সেনা সদস্যের মরদেহ ঢাকায় মুক্তিযুদ্ধের উপ সেনাপতি এ কে খন্দকারের প্রয়াণ থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সংঘাত নিরসনে আশাবাদী যুক্তরাষ্ট্র লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতার বসতঘরে তালা লাগিয়ে অগ্নিসংযোগ, শিশুর মৃত্যু ওসমান হাদির মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক সহিংসতার পোস্ট: অভিযোগ করার আহ্বান সুরক্ষা এজেন্সির লন্ডনের পথে জুবাইদা ‘ধর্ম অবমাননা’: ময়মনসিংহে শ্রমিক পিটিয়ে হত্যায় গ্রেপ্তার ৭ আশ্রয়কেন্দ্রে ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫ মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও প্রবাসী দিবস উদযাপন সিরিয়ায় ৭০টিরও বেশি আইএস লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন হামলা

সংস্কৃতি

কবি আল মাহমুদের ৮৪তম জন্মদিন আজ

 প্রকাশিত: ০৭:৩৫, ৩ মে ২০২০

কবি আল মাহমুদের ৮৪তম জন্মদিন আজ

কবি আল মাহমুদের ৮৪তম জন্মদিন আজ। আধুনিক বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান এই কবি ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মৌড়াইল গ্রামের মোল্লাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। দেশ, দেশের মানুষ, রাজনীতি যেমন উঠে এসেছে তার সৃষ্টিতে; তেমনই এসেছে প্রেম-দ্রোহ, হাসি-কান্না, পাওয়া-না পাওয়ার ব্যক্তিগত সুখ-দুঃখ গাঁথা। প্রচলিত পথে না হেঁটে তিনি হেঁটেছেন নিজের গড়া পথে; কিন্তু বাংলা সাহিত্যকে ঠিকই ভালো বেসেছেন হৃদয় উৎসারিত গভীর মমতায়, যা তার সৃষ্টিতে উঠে এসেছে স্বকীয় মুন্সিয়ানায়।


লেখালেখি ও স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য আল মাহমুদ ১৯৫৪ সালে ঢাকায় আসেন; চাকরি নেন দৈনিক মিল্লাতে। ১৯৫৫ সালে বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত ‘কবিতা’ পত্রিকায় কবির কবিতা ছাপা হলে বাংলা সাহিত্যপ্রেমী ও বোদ্ধাদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়ে যায়। ১৯৬৩ সালে তিনি দৈনিক ইত্তেফাকে প্রুফ রিডার হিসেবে যোগ দেন। একই বছর প্রকাশ হয় আল মাহমুদের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘লোক লোকান্তরে’।

১৯৬৮ সালে তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৭২ সালে ‘গণকণ্ঠ’ পত্রিকা বের হয়, তিনি এর সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

আল মাহমুদের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ ‘সোনালি কাবিন’ প্রকাশিত হয় ১৯৭৩ সালে। ১৯৭৫ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাকে শিল্পকলা একাডেমির সহকারী পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেন। এর পরই প্রকাশ হয় তার গল্পগ্রন্থ ‘পানকৌড়ির রক্ত’। কবিতার জন্য ১৯৮৪ সালে কলকাতা থেকে কাফেলা সাহিত্য পুরস্কার এবং ছোটগল্পের জন্য বাংলাদেশে হুমায়ুন কাদির স্মৃতি পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি। ১৯৮৬ সালে তার স্বীকৃতির পালকে যোগ হয় একুশে পদক। চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল