বুধবার ১৯ নভেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ৫ ১৪৩২, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ব্রেকিং

ভোট আয়োজনে বিভিন্ন বাহিনীর সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা গণভোট নিয়ে করণীয় কী: অধ্যাদেশের অপেক্ষায় ইসি আচরণবিধি বাস্তবায়নের ‘সক্ষমতা নেই’ ইসির: এনসিপি ডেঙ্গুতে ছয়জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৮৮ ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ কারাগারে নাইজেরিয়ার স্কুল অপহরণের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রে নতুন করে ক্ষোভ ইউক্রেনের পশ্চিমাঞ্চলে রুশ হামলায় নিহত ৯ কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা তফসিলের পর মাঠ প্রশাসনে একযোগে রদবদল চায় জামায়াত ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা চাইলেন সিইসি লেবাননে ফিলিস্তিনি শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১৩ বাংলাদেশ ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে নৌকা ডুবে দুজনের মৃত্যু জাপানে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড: পুড়েছে ১৭০টির বেশি ভবন এআই বুদ্বুদ ফাটলে কেউই নিরাপদ থাকবে না: গুগল প্রধান যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি ক্রাউন প্রিন্সের শততম টেস্ট শতরানে রাঙানোর অপেক্ষায় মুশফিক

ইসলাম

সফরে ওযর ছাড়াই রোযা ভেঙে ফেলা যায় কী?

 আপডেট: ১৫:২৩, ১২ মার্চ ২০২৫

সফরে ওযর ছাড়াই রোযা ভেঙে ফেলা যায় কী?

প্রশ্ন
রমযানে আমি একদিন রোযা অবস্থায় সফর শুরু করি। সফরে যেহেতু রোযা ভেঙে ফেলার সুযোগ আছে, তাই কোনো ওযর ছাড়াই আমি রোযাটি ভেঙে ফেলি।

হুজুরের কাছে জানতে চাই, আমার এ কাজটি কি ঠিক হয়েছে? আমার ওপর কি এর কাফফারা ওয়াজিব হবে?

উত্তর
সফরের অজুহাতে রোযাটি ভেঙে ফেলা আপনার জন্য জায়েয হয়নি। কেননা সফর অবস্থায় দিনের শুরু থেকে রোযা না রাখার সুযোগ থাকলেও এ অবস্থায় রোযা রেখে ফেললে শরীয়তসম্মত কোনো ওযর ছাড়া শুধু সফরের অজুহাতে তা ভেঙে ফেলা জায়েয নয়। কাজেই আপনার ঐ দিনের রোযাটি ভেঙে ফেলা গুনাহের কাজ হয়েছে। আপনাকে এর জন্য তাওবা-ইস্তিগফার করতে হবে। অবশ্য আপনার ওপর এ কারণে কাফফারা ওয়াজিব হবে না।

* >المبسوط< للسرخسي ৩/৬৮ : رجل أصبح في أهله صائما ثم سافر لم يفطر؛ لأنه حين أصبح مقيما وجب عليه أداء الصوم في هذا اليوم حقا لله تعالى، وإنما أنشأ السفر باختياره، فلا يسقط به ما تقرر وجوبه عليه، وإن أفطر فلا كفارة عليه.

–বাদায়েউস সানায়ে ২/২৪৬; আযযাখিরাতুল বুরহানিয়া ৩/৯০; তাবয়ীনুল হাকায়েক ২/২০৫; আদ্দুররুল মুখতার ২/৪৩১; হাশিয়াতুত তাহতাবী আলাদ্দুর ১/৪৬৩