শনিবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ২২ ১৪৩২, ১৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

ভারতে ‘নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ’ অব্যাহত থাকবে : পুতিন গায়ানার সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পাশে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলি হামলায় গাজায় দুই শিশুসহ নিহত ৫ ইউরোপের ‘আত্মবিশ্বাস’ ফেরানোর আহ্বান জার্মান প্রেসিডেন্টের অস্ট্রেলিয়ার কাছে সাবমেরিন বিক্রি নিশ্চিত পেন্টাগনের খালেদা জিয়া ছাড়া পরিবারের কেউ এসএসএফ নিরাপত্তা পাবেন না: রিজওয়ানা খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নিতে ঢাকায় আসছেন জোবাইদা রহমান নির্বাচনের ‘নতুন মানদণ্ড’ তৈরি করতে হবে: এসপিদের প্রধান উপদেষ্টা নতুন বাংলাদেশ গড়ার ‘বিল্ডিং কোড’ গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা আরও ৩৬ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আইজিপিকে অপসারণে আইনি নোটিশ খালেদা জিয়াকে নেওয়া হবে লন্ডনে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি তেলের দাম বাড়ানো ব্যবসায়ীদের ‘কারণ দর্শাও’ নোটিস দিয়ে বৈঠকে ডেকেছে সরকার তফসিলের আগে ১০ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ইসির সাক্ষাৎ লিভ টু আপিল খারিজ, অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ বৈধ খালেদা জিয়ার জন্য শুক্রবার দোয়া ও প্রার্থনার আহ্বান সরকারের গাজায় ইসরায়েলি হামলায় দুই শিশুসহ ৭ ফিলিস্তিনি নিহত আমরা সোমালি অভিবাসীদের চাই না`: ট্রাম্প

জাতীয়

দুর্নীতির মামলায় আপিলেও খালাস গিয়াস উদ্দিন মামুন

 প্রকাশিত: ১৪:৩২, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪

দুর্নীতির মামলায় আপিলেও খালাস গিয়াস উদ্দিন মামুন

জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে হাই কোর্টের দেওয়া খালাসের রায় বহাল রেখেছে আপিল বিভাগ।

এ বিষয়ে মামুনের আবেদন মঞ্জুর করে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ রায় দেয়।

মামুনের আইনজীবী সাব্বির হামজা চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ‘এক-এগারোর’ পর জরুরি অবস্থার সময় এ মামলা দায়ের করা হয়। বিচারিক আদালত মামুনকে ১০ বছরের সাজা দেয়। পরে হাই কোর্ট খালাস দেয়। এর বিরুদ্ধে দুদক আপিল বিভাগে আবেদন করে।

“আপিল বিভাগ মামলাটি পুনরায় শুনানির জন্য হাই কোর্টে পাঠায়। পুনরায় শুনানির আদেশের বিরুদ্ধে গিয়াস উদ্দিন মামুন রিভিউ করেন। সেই রিভিউ আদালত মঞ্জুর করে; এরপর তার রিভিউ আবেদন আপিলে রূপান্তর হয়। আজ সেই আপিল মঞ্জুর করেছেন। ফলে হাই কোর্টের খালাসের রায় বহাল থাকল।”

দুদকের নোটিসের পরও সম্পদের হিসাব দাখিল না করায় ২০০৭ সালের ৮ মে ক্যান্টনমেন্ট থানায় এ মামলা করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ ইব্রাহিম।

মামলায় মামুনের বিরুদ্ধে ১০১ কোটি ৭৩ লাখ ৭৩ হাজার ৩৬৯ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়।

এ মামলায় ২০০৮ সালের ২৭ মার্চ জজ আদালত মামুনকে ১০ বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের দণ্ড দেয়।

ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে আপিল করলে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের বেঞ্চ ২০১২ সালের ৩০ জুলাই মামুনকে খালাস দেয়।

হাই কোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে পরে লিভ টু আপিল করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০১৫ সালের ১ নভেম্বর হাই কোর্টের খালাসের রায় বাতিল করে আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে হাই কোর্টে পুনরায় আপিল শুনানির নির্দেশ দেওয়া হয়।

আপিল বিভাগের ওই আদেশ পুনর্বিবেচনার আবেদন করেন গিয়াস উদ্দিন আল মামুন। আপিল বিভাগ তার রিভিউ মঞ্জুর করলে তিনি আপিল করেন, যা বৃহস্পতিবার মঞ্জুর করা হল।