শনিবার ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, পৌষ ৫ ১৪৩২, ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

কবি নজরুলের সমাধির পাশে সমাহিত করা হবে ওসমান হাদিকে ওসমান হাদি দেশে ফিরলেন কফিনবন্দি হয়ে খালেদা জিয়া এক মাসের মধ্যে ‘বেশ স্থিতিশীল’: ডা. জাহিদ ‘কারো প্ররোচনায় পা না দেওয়ার’ অনুরোধ ইনকিলাব মঞ্চের শীর্ষস্থানীয় দুটি গণমাধ্যমের ওপর হামলা স্বাধীন গণমাধ্যমের ওপর হামলার শামিল: প্রধান উপদেষ্টা ছায়ানটে হামলা `ফৌজদারী অপরাধ`, গণঅভ্যুত্থানের চেতনারও পরিপন্থি: ফারুকী সাংবাদিকদের ওপর হামলার ‘পূর্ণ ন্যায়বিচারের’ আশ্বাস দিল সরকার ওসমান হাদির মৃত্যুতে ইইউ, যুক্তরাষ্ট্রের শোক শাহবাগে ওসমান হাদির স্মৃতিস্তম্ভ করার দাবি পরিবারের ভেনিজুয়েলায় হামলায় কংগ্রেসের অনুমোদন লাগবে না: ট্রাম্প হাদির মৃত্যু: রাজশাহীতে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল আওয়ামী লীগের কার্যালয় হাদির জন্য শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক সেনা সহযোগিতায় নেভানো হলো প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের আগুন

পর্যটন

বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে থাই রাষ্ট্রদূতের বৈঠক অনুষ্ঠিত

 প্রকাশিত: ২১:১২, ৮ ডিসেম্বর ২০২৫

বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে থাই রাষ্ট্রদূতের বৈঠক অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ (বাসস) : বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি।

 

আজ রোববার সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

 

বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরো সম্প্রসারণ ও নৌপরিবহন সুবিধা কার্যকরভাবে কাজে লাগানোর ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করা হয়।

 

বাংলাদেশ সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, এ সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশের ওষুধ, চিংড়ি, আসবাবপত্র ও পর্যটন শিল্পে বিনিয়োগ করতে পারে। এ ধরনের বিনিয়োগ উভয় দেশের জন্য লাভবান হওয়ার সুযোগ তৈরি করবে।

 

দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সমুদ্রপথ ও নৌপরিবহনের মাধ্যমে লজিস্টিক সংযোগ আরো শক্তিশালী করতে এক সঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি ( এফটিএ) দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ভলিউম বাড়াতে সাহায্য করবে।

 

থাই রাষ্ট্রদূত রানং বন্দর এবং চট্টগ্রাম বন্দরের মধ্যে প্রথমবারের মতো সামুদ্রিক বাণিজ্য রুট চালু করার পাশাপাশি থাইল্যান্ড-বাংলাদেশ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

 

থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত বলেন, সে দেশের পশ্চিমাঞ্চলের রানং সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য হলে উভয় দেশের মধ্যবর্তী বাণিজ্য ব্যয় ও সময় হ্রাস করবে।

 

থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে এ ধরনের অবকাঠামোগত সংযোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

 

থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি আরও বলেন, বিদ্যমান নৌপরিবহন ব্যবস্থায় থাইল্যান্ড থেকে বাংলাদেশে পণ্য আসতে ১৪ থেকে ১৫ দিন সময় লাগে। থাইল্যান্ডের পশ্চিমাঞ্চলের নৌ রুট ব্যবহার করলে পণ্য ৪ থেকে ৭ দিনে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাবে। একইভাবে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্যবাহী জাহাজ থাইল্যান্ডসহ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর বন্দরে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।

 

বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মো. আব্দুর রহিম খান এবং থাই দূতাবাসের মিনিস্টার কাউন্সিলর উপস্থিত ছিলেন।