সোমবার ২০ অক্টোবর ২০২৫, কার্তিক ৪ ১৪৩২, ২৭ রবিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

সোমবার থেকে আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশনের ঘোষণা জামায়াতের পিআর আন্দোলন রাজনৈতিক প্রতারণা ছাড়া কিছুই নয়: নাহিদ বিমানবন্দরে আগুন: বহু পোশাক ও কাঁচামাল ধ্বংস হয়েছে, বলছে বিজিএমইএ এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভুখা মিছিল’ আটকে দিল পুলিশ ২৭ ঘণ্টা পর নিভল শাহজালালের আগুন ইসির চাপিয়ে দেওয়া প্রতীক নেবে না এনসিপি: হাসনাত আব্দুল্লাহ বাড়ি ভাড়া ৫ শতাংশ প্রত্যাখ্যান, শিক্ষকদের আন্দোলন চলবে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ বিক্ষোভে মানুষের ঢল আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ করতে পারবে না: ইসি আনোয়ারুল শাহজালালে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে এক পরিবারের ১১ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের পর্যটকরা নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন: পরিবেশ উপদেষ্টা আসামিকে কনডেমড সেলে রাখা নিয়ে আপিল শুনানি ২৮ অক্টোবর

জাতীয়

দক্ষিণ এশিয়ার কেন্দ্রবিন্দু হবে শাহজালাল বিমানবন্দর

 প্রকাশিত: ১৪:৫৬, ২২ জানুয়ারি ২০২১

দক্ষিণ এশিয়ার কেন্দ্রবিন্দু হবে শাহজালাল বিমানবন্দর

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিমান পরিবহনের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে গড়ে তুলতে চায় সরকার। এজন্য নির্মাণ করা হচ্ছে আরো একটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিচালিত টার্মিনাল। ২১ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন এই টার্মিনালের কাজ এরই মধ্যেই শুরু হয়ে গেছে।

শাহজালাল বিমানবন্দরের দক্ষিণ-পূর্ব পাশে সাড়ে ৩ হাজার একর জমির ওপর টার্মিনাল নির্মাণের কাজ চলছে। এতে রাতদিন মিলিয়ে কাজ করছে দেড় হাজারেরও বেশি শ্রমিক।

টার্মিনালে প্রথম ধাপে থাকবে ১২টি বোডিং ব্রিজ (বর্তমানে রয়েছে ৮টি), ১৬টি লাগেজ বেল্ট, বহুতল কার পার্কিং এবং উড়োজাহাজ রাখার ৩৫টি পার্কিং বে। এছাড়াও আমদানি-রফতানির জন্য পৃথক কার্গো ভিলেজ নির্মাণ করা হবে। নির্মাণ করা হবে আরেকটি রানওয়েও। দুর্ঘটনা এড়াতে অত্যাধুনিক এয়ার ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ও রাডার বসবে।

পূর্ব ইউরোপ থেকে ওশেনিয়া অঞ্চল পর্যন্ত ভৌগোলিক সীমানা বিবেচনা করলে ঢাকা একেবারেই কেন্দ্রে অবস্থান করছে। এ কারণে সব আধুনিক সেবা ও সুবিধা নিশ্চিত করা গেলে এই গোটা অঞ্চলের বিমান চলাচলের কেন্দ্র হয়ে উঠবে ঢাকা। উত্তর-দক্ষিণ, পূর্ব-পশ্চিমের প্রায় সব দেশের কাছে এই বিমানবন্দরটি হয়ে উঠবে লোভনীয়।

ডেইলি বাংলাদেশকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মো. মাহবুব আলী বলেন, শাহজালাল বিমানবন্দর ধীরে ধীরে একটি কানেক্টিং হাব হয়ে উঠবে। আমরা আমাদের বিমানবন্দরগুলোকে যতটুকু সম্ভব আধুনিক করে তুলতে সব ধরনের চেষ্টা করবো। সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। এই বিমানবন্দরটি হবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কেন্দ্রবিন্দু।

সিভিল অ্যাভিয়েশনের সদস্য ফ্লাইট স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড রেগুলেশনের গ্রুপ ক্যাপ্টেন চৌধুরী জিয়াউল কবির বলেন, কম খরচে ভালো কানেক্টিভিটি দেয়া যাবে ঢাকা বিমানবন্দরে। এটিকে সাজানো হচ্ছে আধুনিক সব প্রযুক্তির সাহায্যে। এই টার্মিনালটি চালু হলে শাহজালাল বিমানবন্দর দিয়ে বছরে প্রায় তিন লাখ বিমান ওঠানামা করতে পারবে।

এদিকে সবমিলিয়ে ৫৩টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের আকাশ সেবা চুক্তি থাকলেও বর্তমানে ২৩টি দেশের সঙ্গে সরাসরি ফ্লাইট চলে। নতুন টার্মিনাল হলে আরো বেশি দেশের সঙ্গে সরাসরি ফ্লাইট যোগাযোগ বাড়বে। এতে বিমানের গ্রাহক বাড়বে কয়েক কোটি।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল