শনিবার ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, পৌষ ৫ ১৪৩২, ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

কবি নজরুলের সমাধির পাশে সমাহিত করা হবে ওসমান হাদিকে ওসমান হাদি দেশে ফিরলেন কফিনবন্দি হয়ে খালেদা জিয়া এক মাসের মধ্যে ‘বেশ স্থিতিশীল’: ডা. জাহিদ ‘কারো প্ররোচনায় পা না দেওয়ার’ অনুরোধ ইনকিলাব মঞ্চের শীর্ষস্থানীয় দুটি গণমাধ্যমের ওপর হামলা স্বাধীন গণমাধ্যমের ওপর হামলার শামিল: প্রধান উপদেষ্টা ছায়ানটে হামলা `ফৌজদারী অপরাধ`, গণঅভ্যুত্থানের চেতনারও পরিপন্থি: ফারুকী সাংবাদিকদের ওপর হামলার ‘পূর্ণ ন্যায়বিচারের’ আশ্বাস দিল সরকার ওসমান হাদির মৃত্যুতে ইইউ, যুক্তরাষ্ট্রের শোক শাহবাগে ওসমান হাদির স্মৃতিস্তম্ভ করার দাবি পরিবারের ভেনিজুয়েলায় হামলায় কংগ্রেসের অনুমোদন লাগবে না: ট্রাম্প হাদির মৃত্যু: রাজশাহীতে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল আওয়ামী লীগের কার্যালয় হাদির জন্য শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক সেনা সহযোগিতায় নেভানো হলো প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের আগুন

স্বাস্থ্য

মৌসুমি ফল কেন খাওয়া উচিত?

 প্রকাশিত: ১৬:২৯, ২৭ জুন ২০২১

মৌসুমি ফল কেন খাওয়া উচিত?

চলে গেছে মধুমাস জ্যৈষ্ঠ, তবে এখনো বাজার ছেড়ে যায়নি গ্রীষ্মের রসালো ফলগুলো। আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু তরমুজ, জামরুল- গ্রীষ্ম কেবল দাবদাহই ছড়ায় না, উপহার দেয় এমন রসালো ফলও, যা ভুলিয়ে দেয় গরমের ক্লান্তি-অবসাদ। ফলমূল কেবল রসনাকেই তৃপ্ত করে না, যোগায় শক্তিও। আয়ুর্বেদের সূত্র হলো, একটি অঞ্চলে কোনো মৌসুমে যে রোগবালাই হয়ে থাকে তার প্রতিষেধক থাকে সেখানে উৎপন্ন মৌসুমি ফলে।   

অর্থাৎ, আপনি যদি মৌসুমি ফল খান তাহলে আপনার দেহে সেই মৌসুমের রোগগুলো প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বেড়ে যাবে। আমদানিকৃত ফলের চেয়ে দেশজ সিজনাল ফল অধিক স্বাস্থ্যসম্মতও। কারণ হলো দেশি ফলে ক্ষতিকর কেমিকেল ও প্রিজারভেটিভের অনুপস্থিতি। আর করোনাকালে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে (ইমিউন সিস্টেম) দেশীয় ফল অন্যতম উৎস হতে পারে।

বাজারে পাকা আম, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, তরমুজ, ডেউয়া, লটকন, কালো জাম, গোলাপ জাম, বেতফল, গাব, জামরুল, আতাফল, কাউ, শরীফাসহ নানা ফলের সমাহার। আর এই সব নানান ফলের গন্ধে মৌ মৌ করছে চারদিক।

বিদেশ থেকে আমদানি করা ফলে (অত্যবশ্যকীয় কারণে) কৃত্রিম প্রিজারভেটিভ ব্যবহার করা হয়, যাতে সেগুলো দীর্ঘদিন ভালো থাকে। কারণ আমদানি-রপ্তানি, হোলসেল-রিটেইলের পুরো প্রক্রিয়া শেষে ফলগুলো ভোক্তার প্লেট অব্দি পৌঁছাতে বেশ কিছুদিন সময় লেগে যায়। এই প্রিজারভেটিভ শরীরের জন্যে ক্ষতিকর।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ যে খাবারগুলো বেশি করে খেতে হবে: 

বিটা ক্যারোটিন: উজ্জ্বল রঙের ফল, সবজি। যেমন- গাজর, পালংশাক, আম, ডাল ইত্যাদি।

ভিটামিন এ: গাজর, পালংশাক, মিষ্টি আলু, মিষ্টিকুমড়া, জাম্বুরা, ডিম, কলিজা, দুধজাতীয় খাবার।

ভিটামিন ই: কাঠবাদাম, চিনাবাদাম, পেস্তাবাদম, বাদাম তেল, বিচি জাতীয় ও ভেজিটেবল অয়েল, জলপাইয়ের আচার, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদি।

ভিটামিন সি: আমলকী, লেবু, সবুজ মরিচ, করলা ইত্যাদি।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল