শুক্রবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ২১ ১৪৩২, ১৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

গায়ানার সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পাশে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলি হামলায় গাজায় দুই শিশুসহ নিহত ৫ ইউরোপের ‘আত্মবিশ্বাস’ ফেরানোর আহ্বান জার্মান প্রেসিডেন্টের অস্ট্রেলিয়ার কাছে সাবমেরিন বিক্রি নিশ্চিত পেন্টাগনের খালেদা জিয়া ছাড়া পরিবারের কেউ এসএসএফ নিরাপত্তা পাবেন না: রিজওয়ানা খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নিতে ঢাকায় আসছেন জোবাইদা রহমান নির্বাচনের ‘নতুন মানদণ্ড’ তৈরি করতে হবে: এসপিদের প্রধান উপদেষ্টা নতুন বাংলাদেশ গড়ার ‘বিল্ডিং কোড’ গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা আরও ৩৬ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আইজিপিকে অপসারণে আইনি নোটিশ খালেদা জিয়াকে নেওয়া হবে লন্ডনে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি তেলের দাম বাড়ানো ব্যবসায়ীদের ‘কারণ দর্শাও’ নোটিস দিয়ে বৈঠকে ডেকেছে সরকার তফসিলের আগে ১০ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ইসির সাক্ষাৎ লিভ টু আপিল খারিজ, অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ বৈধ খালেদা জিয়ার জন্য শুক্রবার দোয়া ও প্রার্থনার আহ্বান সরকারের গাজায় ইসরায়েলি হামলায় দুই শিশুসহ ৭ ফিলিস্তিনি নিহত আমরা সোমালি অভিবাসীদের চাই না`: ট্রাম্প

জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে হত্যা মামলার আবেদন

 আপডেট: ১১:০১, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে হত্যা মামলার আবেদন

কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকায় পুলিশের গুলিতে এক দোকান মালিকের মৃত্যুর ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সাতজনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করার আবেদন হয়েছে আদালতে।

গুলিতে নিহত মুদি দোকানের মালিক আবু সাঈদের ‘শুভাকাঙ্ক্ষী’ এস এম আমীর হামজা (শাতিল) মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর হাকিম রাজেশ চৌধুরীর আদালতে এ মামলা দায়ের করেন।

শেখ হাসিনা ছাড়াও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, সাবেক ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. হারুন অর রশীদ এবং যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকারকে আসামি করা হয়েছে মামলার আর্জিতে।

পাশাপাশি পুলিশের অজ্ঞাতনামা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সরকারি কর্মকর্তাদের এ মামলায় আসামি করার আবেদন করেছেন মামলার বাদী।

এ মামলা গ্রহণ করা হবে কি না, সে বিষয়ে মঙ্গলবার দুপুরে শুনানি হবে মহানগর হাকিম রাজেশ চৌধুরীর আদালতে।

সরকারি চাকরির কোটা সংস্কারের দাবিতে শুরু হওয়া শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীদের আন্দোলন অগাস্টের শুরুতে সরকার পতনের আন্দোলনে পরিণত হয়। জেলায় জেলায় সহিংসতায় মাত্র তিন সপ্তাহের মধ্যে প্রায় তিনশ মানুষের প্রাণ যায়।

৫ অগাস্ট আন্দোলনারীদের ঢাকামুখী লংমার্চের মধ্যে শেখ হাসিনার পদত্যাগ করেন এবং পালিয়ে ভারতে চলে যান। এরপর তার বিরুদ্ধে এটাই প্রথম মামলার উদ্যোগ।

মামলার এজাহারে বলা হয়, কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে গত ১৯ জুলাই বিকাল ৪টার দিকে পুলিশ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের ওপর নির্বিচারে গুলি চালালে আবু সাঈদ নিহত হন।

বাদী আমীর হামজা বলছেন, নিহত সাঈদ তার ঘনিষ্ঠ কেউ না হলেও বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে তিনি স্বেচ্ছায় এ মামলা দায়ের করেছেন।

সাঈদের পরিবার থাকে পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায়। মামলা দায়ের করার মত অবস্থা তাদের নেই বলেও আমীর হামজার ভাষ্য।