সোমবার ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, পৌষ ১৪ ১৪৩২, ০৯ রজব ১৪৪৭

ব্রেকিং

ইইউ জানাল—ট্রাম্প বৈঠকের আগেও ইউক্রেন সমর্থন চলবে। গিনির নিরাপত্তা বাহিনীর সশস্ত্র গোষ্ঠী দমনের দাবি। তাৎক্ষণিক’ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া ফ্লোরিডায় ট্রাম্প ও জেলেনস্কির বৈঠক আগামীকাল। থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ‘তৎক্ষণাৎ’ যুদ্ধবিরতি ঘোষণা বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ হন্ডুরাসের নতুন প্রেসিডেন্টকে অভিনন্দন স্পেনের ট্রাম্পের সঙ্গে শিগগিরই বৈঠক হবে : জেলেনস্কি মেক্সিকোতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১০, আহত ৩২ বড়দিনে ৬০ বন্দিকে মুক্তি দিল ভেনিজুয়েলা সরকার মহানবীর (সা.) ন্যায়পরায়ণতার আলোকে দেশ গড়তে চাই: তারেক রহমান আধিপত্যবাদী শক্তির গুপ্তচরেরা ‘ষড়যন্ত্রে’ লিপ্ত: তারেক যেকোনো মূল্যে দেশের শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার আহ্বান তারেক রহমানের নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই: তারেক রহমান আই হ্যাভ আ প্ল্যান: তারেক রহমান সকলকে কৃতজ্ঞতা জানালেন তারেক রহমান ঢাকায় নেমেই ইউনূসকে তারেকের ফোন, দিলেন ধন্যবাদ দেড় যুগ পর মাতৃভূমিতে পা রাখলেন তারেক রহমান ১৭ বছর পর দেশে তারেক রহমান, রাজধানীতে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বলয় তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়ে জামায়াত আমিরের পোস্ট

রাজনীতি

আজ জি কে শামীমের মামলার রায়

 প্রকাশিত: ১১:২২, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২

আজ জি কে শামীমের মামলার রায়

আজ রোববার রাজধানীর গুলশান থানায় অস্ত্র আইনে করা মামলায় জি কে শামীমসহ তার সাত দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘোষণার জন্য  দিন ধার্য রয়েছে।

জানা যায় ,ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শেখ ছামিদুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করবেন।
তবেএর আগে, গত ২৮ আগস্ট যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য আজ রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) দিন ধার্য করেন আদালত।

এ মামলার বাকি আসামিরা হলেন- জিকে শামীমের ৭ দেহরক্ষী মো. জাহিদুল ইসালাম, মো. শহিদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন, মো. আমিনুল ইসলাম, মো. দেলোয়ার হোসেন ও মো. মুরাদ হোসেন।

২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর গুলশানের নিজ কার্যালয়ে ৭ দেহরক্ষীসহ গ্রেফতার হন জি কে শামীম। পরে তার বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও অর্থপাচার আইনে তিনটি মামলা হয়। মামলায় শামীমকে চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, অবৈধ মাদক ও জুয়া ব্যবসায়ী বলে উল্লেখ করা হয়। একই বছরের ২৭ অক্টোবর আদালতে অস্ত্র মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা র‍্যাব-১ এর এসআই শেখর চন্দ্র মল্লিক।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামি আমিনুল ইসলাম জামালপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে লাইসেন্সপ্রাপ্ত হয়েছেন মর্মে ডকুমেন্ট দেখালেও যাচাইয়ে তার সঠিকতা খুঁজে পাওয়া যায়নি। তিনি মূলত অবৈধ অস্ত্রটি ৭০ হাজার টাকায় ক্রয় করে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে কাগজপত্র তৈরি করেন। ঐ অস্ত্রের নকল কাগজপত্র নিয়ে ২০১৭ সালে প্রথমে এস.এম বিল্ডাস কোম্পানিতে যোগদান করেন। পরে ২০১৯ সালের মাঝামাঝি জি কে শামীমের দেহরক্ষী হিসেবে যোগদান করেন।

অন্য আসামিরা নিরাপত্তার অজুহাতে অস্ত্রের লাইসেন্সপ্রাপ্ত হলেও তারা শর্ত ভঙ্গ করে অস্ত্র প্রকাশ্যে বহন, প্রদর্শন ও ব্যবহার করে লোকজনের মধ্যে ভয়ভীতি সৃষ্টির মাধ্যমে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, মাদক ও জুয়ার ব্যবসা করে স্বনামে-বেনামে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেছেন।