বুধবার ২৬ নভেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ১২ ১৪৩২, ০৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

দক্ষিণ থাইল্যান্ডে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩ মার্কিন শান্তি পরিকল্পনার সংশোধনীকে স্বাগত জানিয়েছেন জেলেনস্কি লেবাননে ইসরাইলি হামলার নিরপেক্ষ তদন্ত চায় জাতিসংঘ গাজার ‘অস্তিত্ব’ হুমকির মুখে, জাতিসংঘের সতর্কতা জেনারেটিভ এআই সম্পর্কে জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধানের সতর্কতা হামাসের হামলার ঘটনায় ইসরাইলি ৩ জেনারেল বরখাস্ত রাশিয়ায় ইউক্রেনের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৩ রাশিয়ার ক্রাসনোদার অঞ্চলে ইউক্রেনের ‘ব্যাপক` হামলায় আহত ৬ হন্ডুরাসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণা সমাপ্ত রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৪, আহত ১৭ ট্রাম্প একজন ফ্যাসিস্ট: মামদানি পাকিস্তান সীমান্ত পুলিশ সদর দপ্তরে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ৩

আন্তর্জাতিক

ইউক্রেনে দীর্ঘ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন : ন্যাটো প্রধান

 আপডেট: ১৫:০২, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ইউক্রেনে দীর্ঘ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন : ন্যাটো প্রধান

ন্যাটো প্রধান জেনস স্টলটেনবার্গ সতর্ক করেছেন যে ইউক্রেন যুদ্ধের কোন দ্রুত সমাপ্তি হবে না। রাশিয়ার বিরুদ্ধে কিয়েভের অব্যাহত পাল্টা আক্রমণের মধ্যে রবিবার প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।

জার্মানির ফাঙ্কে মিডিয় গ্রুপের সাথে একটি সাক্ষাৎকারে স্টলটেনবার্গ বলেছেন, ‘বেশিরভাগ যুদ্ধ প্রথম শুরু হওয়ার সময় প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সময় ধরে চলে।’

‘সুতরাং আমাদের অবশ্যই ইউক্রেনে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে।’

সংঘাত শুরু হয় ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে, যখন মস্কো তার বাহিনী ইউক্রেনে পাঠায়, এতে কয়েক দশকের মধ্যে প্রথমবারের মতো ইউরোপে যুদ্ধ ফিরে আসে।

কিয়েভ জুনে তার পাল্টা আক্রমণ শুরু করে, দক্ষিণ এবং পূর্বে রাশিয়ান অবস্থানের বিরুদ্ধে পিছিয়ে যায়, কিন্তু এতে সীমিত সফলতা লাভ করেছে।

স্টলটেনবার্গ বলেন, আমরা সবাই দ্রুত শান্তি কামনা করছি।

‘তবে একই সময়ে আমাদের অবশ্যই স্বীকার করতে হবে: যদি প্রেসিডেন্ট (ভলোদিমির) জেলেনস্কি এবং ইউক্রেনীয়রা যুদ্ধ বন্ধ করে দেয়, তবে তাদের দেশ আর থাকবে না।’

‘যদি প্রেসিডেন্ট (ভ্লাদিমির) পুতিন এবং রাশিয়া তাদের যুদ্ধ বন্ধ করে তাহলে আমরা শান্তি ফিরে পাবো।’

ন্যাটোজোটে যোগদানে ইউক্রেনের উচ্চাকাক্সক্ষা সম্পর্কে স্টলটেনবার্গ বলেছেন: ‘এতে কোন সন্দেহ নেই যে ইউক্রেন শেষ পর্যন্ত ন্যাটোতে থাকবে।’

তিনি বলেন, জুলাইয়ে জোটের শীর্ষ সম্মেলনে কিয়েভ ‘ন্যাটোর কাছাকাছি চলে গেছে’।

তিনি বলেন, ‘যখন এই যুদ্ধ শেষ হবে, তখন আমাদের ইউক্রেনের নিরাপত্তার নিশ্চয়তার দরকার হবে। অন্যথায় ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে।’ 

ভিলনিয়াসে জুলাইয়ের শীর্ষ সম্মেলনে, ন্যাটো নেতারা সম্মত হন যে কিছু শর্ত পূরণ হলে ইউক্রেন জোটে যোগ দিতে পারে এবং মার্কিন ও জার্মান কর্মকর্তারা স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন যে এর মধ্যে গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন রক্ষার জন্য কিয়েভের সংস্কার অন্তর্ভুক্ত থাকবে।