মঙ্গলবার ২২ অক্টোবর ২০২৪, কার্তিক ৭ ১৪৩১, ১৮ রবিউস সানি ১৪৪৬

ব্রেকিং

বঙ্গভবনের সামনে অবস্থান: পদ ছাড়তে রাষ্ট্রপতিকে ২৪ ঘণ্টা রাষ্ট্রপতির পদত্যাগসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫ দফা জনগণ যেন কুয়াশার মধ্যে আছে: রিজভী নভেম্বরে সেন্টমার্টিনে রাত্রিযাপন নয়, ফেব্রুয়ারিতে যাত্রা বন্ধ বেতন না দিয়ে কারখানা বন্ধ,আশুলিয়ায় দুদিনের বিক্ষোভে ভোগান্তি চরমে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে রুল শুনানি ৩০ অক্টোবর বিশ্ব ইজতেমা আগামী জানুয়ারিতে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আন্দোলনে নিহতদের পরিবার-আহতদের ক্ষতিপূরণ দিতে রুল পর্যটন দ্বীপ মনপুরাকে রক্ষায় ১ হাজার ১৫ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ ‘নাশতা নিয়ে হইচই করায়’ অব্যাহতি ২৫২ জন ক্যাডেট এসআইকে নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার পথে এক ধাপ এগোল জামায়াত ব্যারিস্টার সুমন ৫ দিনের রিমান্ডে লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৫৭ বাংলাদেশি

ইসলাম

মুসলিম ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িয়ে আছে হিজরি সন : রাষ্ট্রপতি

 আপডেট: ১৯:৩৪, ৭ জুলাই ২০২৪

মুসলিম ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িয়ে আছে হিজরি সন : রাষ্ট্রপতি

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, মুসলিম ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে হিজরি সন। তাই হিজরি নববর্ষ মুসলিম জাতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

তিনি ‘হিজরি (আরবি) নববর্ষ’ উপলক্ষ্যে আজ দেয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন। আগামীকাল ৮ জুলাই ‘হিজরি (আরবি) নববর্ষ’। রাষ্ট্রপতি এ উপলক্ষ্যে দেশবাসীসহ বিশ্বের সকল মুসলিম ভাই-বোনদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানিয়ে বলেন, ইসলামের প্রচার ও প্রসারে হিজরি সনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম। ৬২২ খ্রিষ্টাব্দের ১২ সেপ্টেম্বর মহান আল্লাহর নির্দেশে হযরত মুহাম্মদ (সা.) মক্কা হতে মদিনায় হিজরত করেন। মুসলিম জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ৬২২ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ বা ১৫ জুলাইয়ের সূর্যাস্তের সময়কে হিজরি সন শুরুর সময় হিসেবে নির্ধারণ করেছেন।

মো. সাহাবুদ্দিন উল্লেখ করেন, হিজরি সাল ৬৩৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে তৎকালীন মুসলিম বিশ্বের শাসক ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হযরত ওমর ফারুকের (রাঃ) শাসন আমলে হিজরি সন গণনা শুরু হয়। হিজরি সন গণনার সাথে জড়িয়ে আছে বিশ্ব মুসলিমের তাহজিব-তামাদ্দুন। ইসলামের বিভিন্ন বিধিবিধান, রোজা, হজ, ঈদ, শবে বরাত, শবে কদর বিভিন্ন ইসলামিক আচার অনুষ্ঠান হিজরি সন অনুযায়ী পালন করা হয়। 

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমানকাল থেকে এদেশের সকল ধর্মের মানুষ নিজস্ব ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান অত্যন্ত সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে পালন করে আসছে, যা আমাদের সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল নিদর্শন। সেই ধারাবাহিকতায় নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দেশব্যাপী ১৪৪৬ হিজরি নববর্ষ বরণ করা হবে- এটাই সকলের প্রত্যাশা। 

মহান আল্লাহর কাছে রাষ্ট্রপতির এটাই প্রার্থনা - ‘নতুন হিজরি বছরটি সকলের জন্য মঙ্গল, কল্যাণ এবং শান্তিময় হোক’।