আগারগাঁওয়ে গ্যাসের আগুনে একই পরিবারের দগ্ধ ৭
ঢাকার আগারগাঁওয়ে একটি টিনশেড বাসায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে লাগা আগুনে শিশুসহ একই পরিবারের ৭ জন দগ্ধ হয়েছে।
শনিবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে আগারগাঁও পাকা মার্কেট সড়ক এলাকার সরকারি কোয়ার্টারে এ ঘটনা ঘটে।
পরে দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক।
তিনি বলেন, “পরিবারের লোকজন বলেছে, গ্যাসের লাইন লিকেজ থেকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।”
দগ্ধরা হলেন- মো. আব্দুল জলিল মিয়া (৫০), তার স্ত্রী আরনেজা বেগম (৪০), ছেলে আসিফ (১৯), সাকিব (১৬), আসিফের স্ত্রী মনিরা (১৭) এবং জলিলের নাতনী ইভা (৬) ও ইশা (৬)।
দগ্ধদের গ্রামের বাড়ি শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায়, পরিবারটি আগারগাঁও সরকারি কোয়ার্টারের ওই বাসায় ভাড়া থাকে।
বার্ন ইউনিটের আবাসিক সার্জন ডা. হারুনুর রশীদ বলেন, “জলিলের ১২ শতাংশ, আরনেজার ১০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। বাকিদের হাত-পা দগ্ধ হয়েছে।
“এদের মধ্যে মনিরা ৮ মাসের অন্তসত্ত্বা, তারও হাত-পা দগ্ধ হওয়ায় চিকিৎসা দিয়ে গাইনি বিভাগে পাঠানো হয়েছে। জলিল ও আরনেজা বেগমকে ভর্তি দেওয়া হয়েছে, বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে অবজারভেশনে ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে।”
আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসেন জলিল মিয়ার জামাতা আরফান মিয়া বলেন, “রাতে বাসার পাশাপাশি কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন পরিবারের সবাই। ভোরের দিকে তার আরনেজা বেগম রান্না ঘরে গিয়ে ম্যাচ জালাতেই টিনশেড বাসাটিতে আগুন ছড়িয়ে ৭ জনই পুড়ে যায়।”
আরফান মিয়া এবং তার স্ত্রী জনিভা আক্তার ঘটনার সময় পাশে আরেকটি কক্ষে ছিলেন। তারা দগ্ধ না হলেও তাদের দুই মেয়ে ইভা ও ইশা নানার কক্ষে থাকায় দগ্ধ হয়েছে।
দগ্ধ আসিফ বলেছেন, গত দেড়মাস ধরে তারা বাসাটিতে গ্যাসের গন্ধ পাচ্ছিলেন, বাড়িওয়ালাকে বারবার বললেও কোনো প্রতিকার পাননি তারা।
ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার লিমা খানম বলেন, “আমরা টিভিতে সংবাদ দেখেছি; তবে আমাদেরকে কেউ জানায়নি। আমাদের কোনো ইউনিট সেখানে যায়নি।"
ঢাকার আগারগাঁওয়ে একটি টিনশেড বাসায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে লাগা আগুনে শিশুসহ একই পরিবারের ৭ জন দগ্ধ হয়েছে।
শনিবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে আগারগাঁও পাকা মার্কেট সড়ক এলাকার সরকারি কোয়ার্টারে এ ঘটনা ঘটে।
পরে দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক।
তিনি বলেন, “পরিবারের লোকজন বলেছে, গ্যাসের লাইন লিকেজ থেকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।”
দগ্ধরা হলেন- মো. আব্দুল জলিল মিয়া (৫০), তার স্ত্রী আরনেজা বেগম (৪০), ছেলে আসিফ (১৯), সাকিব (১৬), আসিফের স্ত্রী মনিরা (১৭) এবং জলিলের নাতনী ইভা (৬) ও ইশা (৬)।
দগ্ধদের গ্রামের বাড়ি শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায়, পরিবারটি আগারগাঁও সরকারি কোয়ার্টারের ওই বাসায় ভাড়া থাকে।
বার্ন ইউনিটের আবাসিক সার্জন ডা. হারুনুর রশীদ বলেন, “জলিলের ১২ শতাংশ, আরনেজার ১০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। বাকিদের হাত-পা দগ্ধ হয়েছে।
“এদের মধ্যে মনিরা ৮ মাসের অন্তসত্ত্বা, তারও হাত-পা দগ্ধ হওয়ায় চিকিৎসা দিয়ে গাইনি বিভাগে পাঠানো হয়েছে। জলিল ও আরনেজা বেগমকে ভর্তি দেওয়া হয়েছে, বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে অবজারভেশনে ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে।”
আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসেন জলিল মিয়ার জামাতা আরফান মিয়া বলেন, “রাতে বাসার পাশাপাশি কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন পরিবারের সবাই। ভোরের দিকে তার আরনেজা বেগম রান্না ঘরে গিয়ে ম্যাচ জালাতেই টিনশেড বাসাটিতে আগুন ছড়িয়ে ৭ জনই পুড়ে যায়।”
আরফান মিয়া এবং তার স্ত্রী জনিভা আক্তার ঘটনার সময় পাশে আরেকটি কক্ষে ছিলেন। তারা দগ্ধ না হলেও তাদের দুই মেয়ে ইভা ও ইশা নানার কক্ষে থাকায় দগ্ধ হয়েছে।
দগ্ধ আসিফ বলেছেন, গত দেড়মাস ধরে তারা বাসাটিতে গ্যাসের গন্ধ পাচ্ছিলেন, বাড়িওয়ালাকে বারবার বললেও কোনো প্রতিকার পাননি তারা।
ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার লিমা খানম বলেন, “আমরা টিভিতে সংবাদ দেখেছি; তবে আমাদেরকে কেউ জানায়নি। আমাদের কোনো ইউনিট সেখানে যায়নি।"