বুধবার ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, পৌষ ৯ ১৪৩২, ০৪ রজব ১৪৪৭

ব্রেকিং

নোয়াখালীতে ‘দুদল সন্ত্রাসীর’ মধ্যে সংঘর্ষে ৫ জন নিহত প্রশাসন ও পুলিশের আশ্বাসে ‘বুকের জোর বেড়েছে’ সিইসির কলকাতায় বাংলাদেশ উপদূতাবাসের বাইরে হিন্দুত্ববাদীদের বিক্ষোভ-সংঘর্ষ দিল্লি-আগরতলা-শিলিগুড়িতে বাংলাদেশের ভিসা সাময়িক বন্ধ: মুখপাত্র ইনকিলাব মঞ্চের শহীদী শপথ, হত্যার বিচার ছাড়া রাজপথ না ছাড়ার ঘোষণা টিএফআই’তে গুম-নির্যাতন: হাসিনা, কামাল ও ১৫ সেনা কর্মকর্তার বিচার শুরুর আদেশ তারেক আসছেন, শাহজালালে ২৪ ঘণ্টা দর্শনার্থী নিষিদ্ধ আইনজীবী আলিফ হত্যা মামলা বিচারের জন্য গেল জজ আদালতে জমিয়তে উলামায়ের সঙ্গে ৪ আসনে সমঝোতা বিএনপির মাদুরোর পদত্যাগই হবে ‘বুদ্ধিমানের কাজ’: ট্রাম্প খুলনায় এনসিপি নেতাকে গুলির ঘটনায় সেই নারী আটক ভেনেজুয়েলার জাহাজ জব্দ: যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনায় চীন

জাতীয়

বঙ্গবন্ধু পরিবারের নাম ভাঙানো প্রতারকরা কারাগারে

 প্রকাশিত: ১৭:৪৭, ২১ মে ২০২২

বঙ্গবন্ধু পরিবারের নাম ভাঙানো প্রতারকরা কারাগারে

বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় ব্যবহার করে সরকারি বিভিন্ন উন্নয়ন ও নির্মাণ প্রকল্পের কাজ পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন ঠিকাদারি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার মামলায় প্রতারকচক্রের মূলহোতা মনসুর আহমেদ এবং তার অন্যতম সহযোগী মো. মহসিন চৌধুরীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

আজ শনিবার দুই দিনের রিমান্ড শেষে তাদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে পুলিশ। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিত ঢাকার মেট্রোপলিট ম্যাজিষ্ট্রেট ইশরাত জাহান তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। 

এর আগে ১৮ মে বুধবার দুই আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর পল্টন থানায় দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় দুইজনের সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আশেক ইমাম প্রত্যেকের দুদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। 

জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার (এনএসআই) তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাবের যৌথ অভিযানে ১৭ মে মঙ্গলবার রাতে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন দলিল ও ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট উদ্ধার করা হয়।এ ঘটনায় পল্টন থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করা হয়েছে।

জানা যায়, আসামিরা একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। এ চক্রে পাঁচ থেকে সাতজন সদস্য রয়েছে। চক্রের মূল হোতা মনসুর। চক্রটি বিগত প্রায় তিন বছর ধরে বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে  প্রতারিত করে আসছিল।