শুক্রবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ২৮ ১৪৩২, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

তফসিল ঘোষণা: সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি গণঅধিকারের সঙ্গে আসিফের ‘আলাপ’, মাহফুজের খবর নেই তারেক রহমানের ফেরার দিন যেন বাংলাদেশ কেঁপে ওঠে: ফখরুল ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪১১ শুক্রবার থেকে সারাদেশে নামছে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাখাইনে ‘হাসপাতালে মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায়’ নিহত অন্তত ৩০ সরকারি ব্যয় সংকোচনে ‘কিছুটা সফল’: ইলন মাস্ক গুলশানে ফ্ল্যাট জালিয়াতি : টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রিয়া রোজা সামনে রেখে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমল চিকিৎসায় ‘রেসপন্স’ করছেন খালেদা জিয়া গোপালগঞ্জে কভার্ড ভ্যান চাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত ধনীদের জন্য চালু হল ট্রাম্পের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা চীন-রাশিয়ার যৌথ যুদ্ধবিমান টহলে জাপান-ন্যাটো’র গভীর উদ্বেগ

জাতীয়

বঙ্গবন্ধু পরিবারের নাম ভাঙানো প্রতারকরা কারাগারে

 প্রকাশিত: ১৭:৪৭, ২১ মে ২০২২

বঙ্গবন্ধু পরিবারের নাম ভাঙানো প্রতারকরা কারাগারে

বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় ব্যবহার করে সরকারি বিভিন্ন উন্নয়ন ও নির্মাণ প্রকল্পের কাজ পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন ঠিকাদারি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার মামলায় প্রতারকচক্রের মূলহোতা মনসুর আহমেদ এবং তার অন্যতম সহযোগী মো. মহসিন চৌধুরীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

আজ শনিবার দুই দিনের রিমান্ড শেষে তাদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে পুলিশ। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিত ঢাকার মেট্রোপলিট ম্যাজিষ্ট্রেট ইশরাত জাহান তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। 

এর আগে ১৮ মে বুধবার দুই আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর পল্টন থানায় দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় দুইজনের সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আশেক ইমাম প্রত্যেকের দুদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। 

জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার (এনএসআই) তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাবের যৌথ অভিযানে ১৭ মে মঙ্গলবার রাতে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন দলিল ও ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট উদ্ধার করা হয়।এ ঘটনায় পল্টন থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করা হয়েছে।

জানা যায়, আসামিরা একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। এ চক্রে পাঁচ থেকে সাতজন সদস্য রয়েছে। চক্রের মূল হোতা মনসুর। চক্রটি বিগত প্রায় তিন বছর ধরে বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে  প্রতারিত করে আসছিল।