মঙ্গলবার ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ১৮ ১৪৩২, ১১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

খালেদা জিয়া-তারেককে নিয়ে এভারকেয়ারের সামনে গুজবের ছড়াছড়ি তারেক এখনও ট্রাভেল পাস চাননি, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ১২ কেজি এলপিজির দাম বাড়ল ৩৮ টাকা ৮ থেকে ১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট টঙ্গীতে দোয়া-মোনাজাতে শেষ হলো পাঁচ দিনের ‘জোড় ইজতেমা’ খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এভারকেয়ারে এসএসএফ খালেদা জিয়ার ‘ভিভিআইপি মর্যাদা’ কার্যকরের নির্দেশ সরকারের চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন খালেদা জিয়া, গুজবে কান দেবেন না: ডা. জাহিদ ভোটের প্রস্তুতিতে ‘সন্তুষ্ট’ ইইউ, পর্যবেক্ষণে থাকবে বড় দল: রাষ্ট্রদূত মিলার প্রগতি সরণি আটকে মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ শ্রীলঙ্কায় বন্যায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪১০ জন ইউক্রেন চুক্তি নিয়ে ‘খুবই আশাবাদী’ হোয়াইট হাউস ট্রাম্পের স্বাস্থ্য পরিস্থিতি চমৎকার : চিকিৎসক দেশবাসীর সম্মিলিত সমর্থনই আমাদের পরিবারের প্রেরণার উৎস: তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: সালাহউদ্দিন হিলি দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি বন্ধ মাদুরোর ‘অনেক অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেছেন’ ট্রাম্প বন্যা কেড়ে নিয়েছে ইন্দোনেশিয়ার অনেকের মাথা গোঁজার ঠাঁই সিরিয়ায় হস্তক্ষেপ না করতে ইসরাইলকে সতর্ক করলেন ট্রাম্প

ইসলাম

ভুলে সূরা ফাতেহা উচ্চৈঃস্বরে পড়লে সহু সেজদা দিতে হবে কিনা?

 প্রকাশিত: ০৭:২৩, ৪ জানুয়ারি ২০২৫

ভুলে সূরা ফাতেহা উচ্চৈঃস্বরে পড়লে সহু সেজদা দিতে হবে কিনা?

আমাদের গ্রামের মসজিদের ইমাম সাহেব একদিন এশার নামাযের তৃতীয় রাকাতে ভুলে সূরা ফাতেহা শেষ পর্যন্ত উচ্চৈঃস্বরে পড়ে ফেলেন এবং এ কারণে সাহু সিজদা আদায় করেন। জানার বিষয় হল, এ কারণে কি সাহু সিজদা ওয়াজিব হয়েছিল? এক্ষেত্রে নামায শেষে সাহু সিজদা করা কি ঠিক হয়েছে?

উত্তর: হাঁ, প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে সাহু সিজদা ওয়াজিব হয়েছিল। কেননা ফরয নামাযের শেষ দুই রাকাতে কেরাত নিম্নস্বরে পড়া জরুরি। প্রথম দুই রাকাতের মতো উচ্চৈঃস্বরে পড়া যাবে না। এক্ষেত্রে কেউ যদি সূরা ফাতেহার তিন আয়াত বা তার বেশি উচ্চৈঃস্বরে পড়ে ফেলে, তাহলে সাহু সিজদা করতে হবে। সুতরাং প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে ইমাম সাহেবের সাহু সিজদা করা ঠিক হয়েছে।

* كتاب >الأصل< للشيباني ১/১৯৫ : قلت: فإن كان إماماً وكانت العشاء، فقرأ في الأخريين وجهر بالقراءة، أو كانت الظهر والعصر، فقرأ فيهما وجهر بالقراءة، كان عليه سجدتا السهو؟ قال: نعم.

—আলমাবসূত, সারাখসী ১/১৮, ২২২; আলমুহীতুর রাযাবী ১/৩২০; ফাতাওয়া ওয়ালওয়ালিজিয়া ১/৯৯; ফাতহুল কাদীর ১/৪৪১

আলকাউসার