শনিবার ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, পৌষ ৬ ১৪৩২, ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

প্রিয় হাদি, তুমি থাকবে প্রতিটি বাংলাদেশির বুকের মধ্যে: প্রধান উপদেষ্টা লাখো জনতার অংশগ্রহণে ওসমান হাদির জানাজা সম্পন্ন এ কে খন্দকার ছিলেন ‘অবিস্মরণীয় সৈনিক’: শোকবার্তায় প্রধান উপদেষ্টা সুদানে নিহত ছয় সেনা সদস্যের মরদেহ ঢাকায় মুক্তিযুদ্ধের উপ সেনাপতি এ কে খন্দকারের প্রয়াণ থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সংঘাত নিরসনে আশাবাদী যুক্তরাষ্ট্র লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতার বসতঘরে তালা লাগিয়ে অগ্নিসংযোগ, শিশুর মৃত্যু ওসমান হাদির মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক সহিংসতার পোস্ট: অভিযোগ করার আহ্বান সুরক্ষা এজেন্সির লন্ডনের পথে জুবাইদা ‘ধর্ম অবমাননা’: ময়মনসিংহে শ্রমিক পিটিয়ে হত্যায় গ্রেপ্তার ৭ আশ্রয়কেন্দ্রে ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫ মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও প্রবাসী দিবস উদযাপন সিরিয়ায় ৭০টিরও বেশি আইএস লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন হামলা

জাতীয়

দূরপাল্লার বাসের অনুমতি না দিলে সংক্রমণের ঝুঁকি

 প্রকাশিত: ১০:১৬, ৫ মে ২০২১

দূরপাল্লার বাসের অনুমতি না দিলে সংক্রমণের ঝুঁকি

 দূরপাল্লার বাস চলাচলের অনুমতি না দিয়ে জেলাভিত্তিক পরিবহন চলাচলের অনুমতি দেয়া হলে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি আরো বহুগুণে বেড়ে যাবে। যদিও পরিবহন মালিকদের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে বিভিন্ন মাধ্যমে দাবি জানানো হয়েছিল সরাসরি দূরপাল্লার বাস চলাচলের অনুমতি দেয়ার জন্য। কিন্তু সরকার বিশেষজ্ঞ বা পরামর্শক কমিটির মতামতকে প্রাধান্য দিয়েই আমাদের দাবিকে অগ্রাহ্য করেছে।

 সরকারতো অবশেষে লগডাউনের মধ্যেই ঈদের আগেই সীমিত পরিসরে পরিবহন চলাচলের অনুমতি দিচ্ছে। এই সিদ্ধান্ত আপনাদের জন্য ইতিবাচক কি না?
খন্দকার এনায়েত উল্যাহ : হ্যাঁ, অবশ্যই ইতিবাচক। তবে এই অনুমতির মধ্যেও অনেক ভুল সিদ্ধান্ত আছে বলে আমরা মনে করি।

ভুল সিদ্ধান্ত বলছেন কোন অর্থে? একটু বুঝিয়ে বলবেন?
খন্দকার এনায়েত উল্যাহ : দেখুন, আমরা বলেছি পাবলিক পরিবহন যদি চলাচলের অনুমতি দিবেই সরকার, তাহলে আরো একটু ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেয়া দরকার ছিল। যতদূর জেনেছি সরকার আগামী ৬ এপ্রিল থেকে (সম্ভবত) সীমিত পরিসরে বাস চলাচলের অনুমতি দেবে। তবে এই অনুমতি দেয়া হচ্ছে শুধু জেলা থেকে জেলা শহরে চলাচলের জন্য। আমরা সরকারের কাছে দাবি করেছিলাম ঈদের আগে অন্তত দূরপাল্লার বাস চলাচলের অনুমতি দেয়া হোক।

 দূরপাল্লার বাস চলাচলের পক্ষে আপনাদের যুক্তি?
খন্দকার এনায়েত উল্যাহ : আমরা বলেছি জেলাভিত্তিক বাস চলাচলের অনুমতি দেয়া হলে লোকজনের সংশ্রব বেশি হবে। বাস স্টপেজগুলোতে মানুষের আগাগোনা বাড়বে। মানুষে মানুষে বেশি সংশ্রব হলে সেখানে করোনার ঝুঁকিও বাড়বে। আর দূরপাল্লার বাস চলাচল করলে লোকজনের সংশ্রব কম হবে। ঝুঁকিও কম হবে।

 

অনলাইন নিউজ পোর্টাল