রোববার ২৩ নভেম্বর ২০২৫, অগ্রাহায়ণ ৯ ১৪৩২, ০২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

ব্রেকিং

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার আশঙ্কা ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে ইসরাইলি বিমান হামলায় গাজায় নিহত ২১, অনেকেই আহত গাজায় ‘হামাসের ৫ শীর্ষ সন্ত্রাসী’ নিহত: নেতানিয়াহুর কার্যালয় নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হওয়ার শঙ্কা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সিলেট সীমান্তে ‘ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে’ এক বাংলাদেশি নিহত গুমের মামলায় হাসিনার পক্ষে লড়বেন জেড আই খান পান্না পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নেমেছে ১২ ডিগ্রির ঘরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের বৈঠক থানা ব্যারাকের বাথরুম থেকে পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার গভীর রাতে আলিয়া মাদরাসায় সংঘর্ষ ভূমিকম্প: উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ ভূমিকম্প: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৫ দিন বন্ধ ঘোষণা ভূমিকম্প: রোববার জগন্নাথেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ যুদ্ধবিরতির মধ্যেই গাজায় ইসরায়েলি ড্রোন ও বিমান হামলায় নিহত ২০ হেরাথের রেকর্ড ছুঁয়ে ২৫০ উইকেট তাইজুলের

ইসলাম

তাহাজ্জুদ: আল্লাহ তায়ালার সান্নিধ্য লাভের অন্যতম মাধ্যম

 প্রকাশিত: ১৭:১৩, ৯ জানুয়ারি ২০২১

তাহাজ্জুদ: আল্লাহ তায়ালার সান্নিধ্য লাভের অন্যতম মাধ্যম

মধ্যরাতের পর ঘুম থেকে জেগে নামাজ পড়াকে তাহাজ্জুদের নামাজ বলা হয়।

ফরজ নামাজের পর অন্যান্য সুন্নাত ও নফল সব নামাজের মধ্যে তাহাজ্জুদ নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত সবচেয়ে বেশি। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, আল্লাহতায়ালা প্রতিদিন শেষ রাতে প্রথম আসমানে এসে বলেন, তোমরা কে আমাকে ডাকবে! আমি তার ডাকে সাড়া দেব। কে আমার কাছে কিছু চাইবে! আমি তাকে তা দেব। কে আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে! আমি তাকে ক্ষমা করে দেব (মুসলিম, মিশকাত ১০৯)।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি রাতে ঘুম থেকে জেগে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ে এবং সে তার স্ত্রীকেও ঘুম থেকে জাগিয়ে নামাজ পড়ায়, এমনকি সে যদি জেগে না ওঠে, তবে তার মুখে খানিকটা পানি ছিটিয়ে দেয় তাহলে তার প্রতি আল্লাহ রহমত বর্ষণ করে থাকেন। অনুরূপ কোনো মহিলা যদি রাতে জাগ্রত হয়ে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে এবং সে তার স্বামীকে নামাজের জন্য জাগায়, এমনকি স্বামী না জাগলে স্ত্রী তার মুখে পানি ছিটিয়ে তার ঘুম ভাঙিয়ে দেয়, তাহলে তার প্রতিও আল্লাহর রহমত বর্ষিত হতে থাকে (আবু দাউদ, নাসায়ী, মিশকাত)।

নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুই দুই রাকাত করে এ নামাজ আদায় করতেন। তিনি কখনও চার রাকাত, কখনও আট রাকাত, কখনও ১২ রাকাত পড়েছেন। অন্যান্য নামাজের মতোই যে কোনো সূরা দিয়েই এ নামাজ পড়া যায়।

 

অনলাইন নিউজ পোর্টাল