রোববার ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, পৌষ ৬ ১৪৩২, ০১ রজব ১৪৪৭

ব্রেকিং

কবি নজরুলের পাশে শায়িত হাদি প্রিয় হাদি, তুমি থাকবে প্রতিটি বাংলাদেশির বুকের মধ্যে: প্রধান উপদেষ্টা লাখো জনতার অংশগ্রহণে ওসমান হাদির জানাজা সম্পন্ন এ কে খন্দকার ছিলেন ‘অবিস্মরণীয় সৈনিক’: শোকবার্তায় প্রধান উপদেষ্টা সুদানে নিহত ছয় সেনা সদস্যের মরদেহ ঢাকায় মুক্তিযুদ্ধের উপ সেনাপতি এ কে খন্দকারের প্রয়াণ রিমান্ড শেষে কারাগারে সাংবাদিক আনিস আলমগীর লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতার বসতঘরে তালা লাগিয়ে অগ্নিসংযোগ, শিশুর মৃত্যু সহিংসতার পোস্ট: অভিযোগ করার আহ্বান সুরক্ষা এজেন্সির দিপু দাসকে উত্তেজিত জনতার হাতে তুলে দেন ফ্লোর ইনচার্জ: র‌্যাব ‘ধর্ম অবমাননা’: ময়মনসিংহে শ্রমিক পিটিয়ে হত্যায় গ্রেপ্তার ৭ আশ্রয়কেন্দ্রে ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫ মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও প্রবাসী দিবস উদযাপন সিরিয়ায় ৭০টিরও বেশি আইএস লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন হামলা

আন্তর্জাতিক

করোনায় বিশ্বে হস্তশিল্পের চাহিদা তুঙ্গে

 প্রকাশিত: ১১:২৬, ১৭ জানুয়ারি ২০২১

করোনায় বিশ্বে হস্তশিল্পের চাহিদা তুঙ্গে

কভিড-১৯-এর প্রভাবে বিশ্ববাজারে অন্যান্য পণ্যের রপ্তানি আয় কমলেও পরিবেশবান্ধব হওয়ায় বাড়ছে দেশের হস্ত ও কুটির শিল্পের বাজার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মহামারিতে মানুষ ঘরমুখী, ফলে ঘর সজ্জার পণ্যের চাহিদা বাড়ছে ইউরোপ ও আমেরিকায়।

তবে উদ্যোক্তাদের দাবি, সরকার রপ্তানি পণ্য বহুমুখী করার ওপর জোর দিলেও এই খাতে অনেকটা বিমাতাসুলভ আচরণ করছে। পাটজাত পণ্যে রপ্তানিতে ২০ শতাংশ প্রণোদান দিলেও হস্তশিল্প রপ্তানিতে দেওয়া হয় মাত্র ১০ শতাংশ। এর ওপর কর কর্তনের পর উদ্যোক্তাদের থাকে মাত্র ৮ শতাংশ। তাই আমলাতান্ত্রিক জটিলতাসহ অন্য বাধা দূর করা গেলে এই শিল্পের আগামী দুই বছরের মধ্যে হাজার কোটি টাকার রপ্তানি আয় করা সম্ভব। এ ছাড়া সরকারি মালিকানাধীন বন্ধ পাটকলের অভ্যন্তরে যদি জমি ও অবকাঠামো ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া হয় তবে এটি একটি সুযোগে পরিণত হতে পারে।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা যায়, দেশের হস্ত ও কুটির শিল্প থেকে চলতি অর্থবছরের ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বরে) আয় হয়েছে এক কোটি ৬৫ লাখ ৮০ হাজার ডলার। এই আয় আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৪৮.৭০ শতাংশ বেশি। আর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এই আয় ২৩.৩৬ শতাংশ বেশি। এ সময় লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় এক কোটি ৩৪ লাখ ৪০ হাজার ডলার। গত অর্থবছরের এই সময়ের আয় ছিল এক কোটি ১১ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

অন্যদিকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে এই খাতের রপ্তানি আয় ছিল দুই কোটি ৫২ হাজার ডলার। চলতি অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে দুই কোটি ৮০ লাখ ডলার।

বাংলাদেশ হস্ত ও কুটির শিল্প প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিএইচএমইএ) সভাপতি গোলাম আহসান কালের কণ্ঠকে বলেন, কভিডের প্রভাবে স্থানীয় বাজারে হস্ত ও কুটির শিল্পের বাজার কমলেও বিশ্ববাজারে প্রায় ৫০ শতাংশ রপ্তানি আয় বেড়েছে গত কয়েক মাসে। তবে স্থানীয় বাজারে কমেছে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ। একই সঙ্গে কাঁচামাল, মজুুরি এবং পরিবহন ব্যয় বেড়েছে।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল