সোমবার ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, পৌষ ৭ ১৪৩২, ০২ রজব ১৪৪৭

ব্রেকিং

হাদির খুনি দেশের বাইরে চলে যাওয়ার নির্ভরযোগ্য তথ্য নেই: পুলিশ হাইকমিশনে বিক্ষোভের ঘটনায় দিল্লির বক্তব্য প্রত্যাখ্যান ঢাকার হাদি হত্যা: সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে, জানতে চায় ইনকিলাব মঞ্চ হাদি হত্যা: সিবিউন ও সঞ্জয় ফের ৫ দিনের রিমান্ডে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে, বিঘ্নিত করলে কঠোর ব্যবস্থা: ইসি বগুড়ায় খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ মগবাজারে ‘বাসি খাবার’ খেয়ে দুই শিশুর মৃত্যু আইনশৃঙ্খলা নিয়ে তিন বাহিনীর প্রধানের সঙ্গে ইসির বৈঠক রাবির আওয়ামীপন্থি ৬ ডিনের পদত্যাগের দাবিতে চেম্বারে তালা তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে গণতন্ত্রের খুঁটিটা যেন মজবুত হয়: সালাহউদ্দিন ফেরি থেকে ট্রাকসহ পাঁচ যান ধলেশ্বরীতে: ৩ জনের মৃত্যু ছায়ানটে হামলার ঘটনায় মামলা, আসামি সাড়ে তিনশ সেনাবাহিনীর শান্তিরক্ষীদের জানাজা অনুষ্ঠিত হাদির সমাধিস্থল নিয়ে ছড়ানো ছবি বানোয়াট-উদ্দেশ্যপ্রণোদিত গাজার ধ্বংসস্তূপে একদিনে মিলল ৯৪ জনের দেহাবশেষ ভেনেজুয়েলা উপকূলে দ্বিতীয় তেল ট্যাঙ্কার জব্দ যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধ অবসানের দায় ইউক্রেন ও এর মিত্রদের : পুতিন পশ্চিম তীরে দুই ফিলিস্তিনিকে হত্যার দাবি ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে মাখোঁর সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত পুতিন

আন্তর্জাতিক

বাশারের বাবা হাফিজের কবরে আগুন

 প্রকাশিত: ১০:৪৬, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪

বাশারের বাবা হাফিজের কবরে আগুন

সিরিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বাবা হাফিজ আল-আসাদের কবর জ্বালিয়ে দিয়েছে সে দেশের বিদ্রোহীরা। 

হাফিজ আল-আসাদও স্বৈরশাসক ছিলেন। হাফিজ ২০০০ হাজার সালে মারা যাওয়ার পর বাশার আল-আসাদ ক্ষমতায় বসেন।

বিদ্রোহীরা আগুন দেওয়ার ঘটনার বেশ কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেছেন। ছবিতে দেখা গেছে পশ্চিম লাতকিয়া প্রদেশে হাফিজ আল-আসাদের জ্বলন্ত কবরের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন বেশ কয়েকজন বিদ্রোহী যোদ্ধা।

সেই সময় হাফিজের কবরের একাংশ দাউ দাউ করে জ্বলছিল। এই সময় একটি কফিনেও আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ধারনা করা হচ্ছে, কফিনটি ওই কবর থেকে তুলে তাতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।

বাশারের বাবা হাফিজ ২০০০ সালে মারা যাওয়ার পর তাকে পৈত্রিক ভিটা কারদাহাতে কবর দেওয়া হয়। তিনি ১৯৭১ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত সিরিয়া শাসন করেন।

গত ৮ ডিসেম্বর রোববার সিরিয়ার বিদ্রোহীরা রাজধানী দামেস্ক দখল করে নেয়। এর আগে ধারাবাহিক অভিযানে বিদ্রোহীরা সিরিয়ার বড় বড় শহরগুলো একের পর এক দখল করে নেয়।

বিদ্রোহীরা চারদিক থেকে রাজধানী দামেস্ক ঘিরে ফেললে বাশার আল আসাদ তার পরিবারসহ ব্যক্তিগত বিমানে রাশিয়ায় আশ্রয় নেয়।